Bismillah: ‘ব্যোমকেশ, ফেলুদার বাইরে বেরতে হবে বাংলা ছবিকে’, ‘বিসমিল্লাহ’র টিজ়ার দেখে বললেন কৌশিক সেন

TV9 Bangla Digital | Edited By: Sneha Sengupta

Jul 02, 2022 | 5:55 PM

Kaushik Sen: আবার ছবি মুক্তি পাবে ঋদ্ধির। টিজ়ারে পুত্রের ঝলক দেখে TV9 বাংলাকে কী বললেন ঋদ্ধির বাবা অভিনেতা কৌশিক সেন?

Follow Us

সঙ্গীত পরিচালনার পাশাপাশি ছবি পরিচালনার কাজেও মন দিয়েছেন ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত। তাঁর প্রথম পরিচালিত ছবি ‘কেদারা’ দর্শকের ভাল লেগেছিল। ঋদ্ধি সেন, শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্য়ায়কে নিয়ে তৈরি করেছেন ‘বিসমিল্লাহ’। ভিন্ন ধারার একটি ছবি। সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে ছবির টিজ়ার। ফের ছবি মুক্তি পাবে ঋদ্ধির। টিজ়ারে ছবির ঝলক দেখে TV9 বাংলাকে কী বললেন ঋদ্ধির বাবা অভিনেতা কৌশিক সেন?

কিছুদিন আগে কৌশিক-ঋদ্ধিদের নাট্যদল ‘স্বপ্নসন্ধানী’র ৩০ বছর পূর্ণ হল। সেই উপলক্ষ্য মঞ্চস্থ হয় ‘হ্যামলেট’ নাটকটি। হ্যামলেটের চরিত্রে অভিনয় করেছেলেন ঋদ্ধিই। এবার দর্শকের সামনে ঋদ্ধির ‘বিসমিল্লাহ’-ঝলক। তা দেখে কৌশিক সেনের প্রতিক্রিয়া শুনল TV9 বাংলা। তিনি বলেছেন,  “আমার খুবই ভাল লেগেছে। ভিজ়ুয়ালি খুবই স্টানিং লেগেছে। কেবল ঋদ্ধি নন, আমার ভাল লেগেছে সকলের কাজই। সিনেমার তো একটা লার্জার দ্যান লাইফ ইমেজ আছে। সেইটা আজকাল খুব মিস করি আমরা। সবটাই তো ভীষণ ঘরের ভিতর হয়ে গিয়েছে। বিসমিল্লার চিত্রনাট্য খুব ওয়াইড, বড়। সেটা খুবই সিনেম্যাটিক বলে মনে হয়েছে আমার।”

এই সময় দাঁড়িয়ে ‘বিসমিল্লাহ’র মতো ছবি কতখানি দর্শককে হলে আনতে পারবে? কৌশিক বলেছেন, “বিসমিল্লাহ-এ কাজ করে ঋদ্ধি খুব খুশি। তবে দর্শকের পছন্দ-অপছন্দগুলো বোঝা খুবই মুশকিল। তবে আমার মনে হয় ভিন্ন কাজ হলে মানুষ তা দেখতে যাবেন হলে। একটু ভিন্ন ধরনের বাংলা ছবিকে যদি দর্শক সাপোর্ট করেন, তাহলে ভাল হয়। শুধুই ব্যোমকেশ, ফেলুদা, শুধুই অ্যাডভেঞ্চার কিংবা সম্পর্কের গল্পের বাইরেই কিন্তু ছবির বিষয়বস্তু হতে পারে। বিসমিল্লার মধ্যেও সম্পর্কের গল্প আছে যদিও। কিন্তু ছবির বার্তা অন্য। সেটা আমি এখনই দর্শককে বলে দিতে চাই না।”

মাত্র ১৯ বয়সে কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘নগরকীর্তন’-এ অভিনয় করে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন ঋদ্ধি। এত অল্প বয়সে এই সাফল্য কি কোথাও গিয়ে ঋদ্ধির মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছে? অভিভাবক হিসেবে কৌশিক বলেছেন, “এটা আমার চেয়েও ভাল বলতে পারবেন আমার স্ত্রী, ঋদ্ধির মা রেশমি। ঋদ্ধিকে বড় করার ক্ষেত্রে রেশমির অবদান অনেকটাই বেশি। ঋদ্ধি যেভাবে জীবনকে দেখে, সেটা আমার বেশ ভাল লাগে। এত ছোট বয়সে কেউ জাতীয় পুরস্কার পাইনি ঠিকই। ঋদ্ধি পেয়েছে মাত্র ১৯ বছর বয়সে। সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গী দিয়ে জীবনকে বাঁচার চেষ্টা করে ও।” কৌশিকের সংযোজন, সিনেমার সাফল্য দিয়ে নিজেকে বিচার করে না ঋদ্ধি। লেখাপড়া করে। তিনি বলেন, “রাজনীতি নিয়ে চিন্তা করে। মন্তব্য করে। তার জন্য লোকের কাছে গালাগালিও খায়। করোনার সময় পরমব্রত, অনুপম, অনির্বাণদের সঙ্গে ঋদ্ধিও ক্যাম্প বানিয়ে ফেলল। মাস তিনেক সেটা নিয়ে কাজ করেছিল। অভিভাবক হিসেবে ঋদ্ধির এই বিষয়টা আমার খুবই ভাল লাগে। ঋদ্ধি কেবলই একজন অভিনেতা হিসেবে নিজেকে দেখেন না। ও অনেক সামাজিক কাজ করতে চায়। শর্ট ফিল্মও তৈরি করে ফেলেছে। সবটাই ওর অভিনয়কে আরও বড় করে বলে আমার মনে হয়।”

সঙ্গীত পরিচালনার পাশাপাশি ছবি পরিচালনার কাজেও মন দিয়েছেন ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত। তাঁর প্রথম পরিচালিত ছবি ‘কেদারা’ দর্শকের ভাল লেগেছিল। ঋদ্ধি সেন, শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্য়ায়কে নিয়ে তৈরি করেছেন ‘বিসমিল্লাহ’। ভিন্ন ধারার একটি ছবি। সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে ছবির টিজ়ার। ফের ছবি মুক্তি পাবে ঋদ্ধির। টিজ়ারে ছবির ঝলক দেখে TV9 বাংলাকে কী বললেন ঋদ্ধির বাবা অভিনেতা কৌশিক সেন?

কিছুদিন আগে কৌশিক-ঋদ্ধিদের নাট্যদল ‘স্বপ্নসন্ধানী’র ৩০ বছর পূর্ণ হল। সেই উপলক্ষ্য মঞ্চস্থ হয় ‘হ্যামলেট’ নাটকটি। হ্যামলেটের চরিত্রে অভিনয় করেছেলেন ঋদ্ধিই। এবার দর্শকের সামনে ঋদ্ধির ‘বিসমিল্লাহ’-ঝলক। তা দেখে কৌশিক সেনের প্রতিক্রিয়া শুনল TV9 বাংলা। তিনি বলেছেন,  “আমার খুবই ভাল লেগেছে। ভিজ়ুয়ালি খুবই স্টানিং লেগেছে। কেবল ঋদ্ধি নন, আমার ভাল লেগেছে সকলের কাজই। সিনেমার তো একটা লার্জার দ্যান লাইফ ইমেজ আছে। সেইটা আজকাল খুব মিস করি আমরা। সবটাই তো ভীষণ ঘরের ভিতর হয়ে গিয়েছে। বিসমিল্লার চিত্রনাট্য খুব ওয়াইড, বড়। সেটা খুবই সিনেম্যাটিক বলে মনে হয়েছে আমার।”

এই সময় দাঁড়িয়ে ‘বিসমিল্লাহ’র মতো ছবি কতখানি দর্শককে হলে আনতে পারবে? কৌশিক বলেছেন, “বিসমিল্লাহ-এ কাজ করে ঋদ্ধি খুব খুশি। তবে দর্শকের পছন্দ-অপছন্দগুলো বোঝা খুবই মুশকিল। তবে আমার মনে হয় ভিন্ন কাজ হলে মানুষ তা দেখতে যাবেন হলে। একটু ভিন্ন ধরনের বাংলা ছবিকে যদি দর্শক সাপোর্ট করেন, তাহলে ভাল হয়। শুধুই ব্যোমকেশ, ফেলুদা, শুধুই অ্যাডভেঞ্চার কিংবা সম্পর্কের গল্পের বাইরেই কিন্তু ছবির বিষয়বস্তু হতে পারে। বিসমিল্লার মধ্যেও সম্পর্কের গল্প আছে যদিও। কিন্তু ছবির বার্তা অন্য। সেটা আমি এখনই দর্শককে বলে দিতে চাই না।”

মাত্র ১৯ বয়সে কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘নগরকীর্তন’-এ অভিনয় করে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন ঋদ্ধি। এত অল্প বয়সে এই সাফল্য কি কোথাও গিয়ে ঋদ্ধির মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছে? অভিভাবক হিসেবে কৌশিক বলেছেন, “এটা আমার চেয়েও ভাল বলতে পারবেন আমার স্ত্রী, ঋদ্ধির মা রেশমি। ঋদ্ধিকে বড় করার ক্ষেত্রে রেশমির অবদান অনেকটাই বেশি। ঋদ্ধি যেভাবে জীবনকে দেখে, সেটা আমার বেশ ভাল লাগে। এত ছোট বয়সে কেউ জাতীয় পুরস্কার পাইনি ঠিকই। ঋদ্ধি পেয়েছে মাত্র ১৯ বছর বয়সে। সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গী দিয়ে জীবনকে বাঁচার চেষ্টা করে ও।” কৌশিকের সংযোজন, সিনেমার সাফল্য দিয়ে নিজেকে বিচার করে না ঋদ্ধি। লেখাপড়া করে। তিনি বলেন, “রাজনীতি নিয়ে চিন্তা করে। মন্তব্য করে। তার জন্য লোকের কাছে গালাগালিও খায়। করোনার সময় পরমব্রত, অনুপম, অনির্বাণদের সঙ্গে ঋদ্ধিও ক্যাম্প বানিয়ে ফেলল। মাস তিনেক সেটা নিয়ে কাজ করেছিল। অভিভাবক হিসেবে ঋদ্ধির এই বিষয়টা আমার খুবই ভাল লাগে। ঋদ্ধি কেবলই একজন অভিনেতা হিসেবে নিজেকে দেখেন না। ও অনেক সামাজিক কাজ করতে চায়। শর্ট ফিল্মও তৈরি করে ফেলেছে। সবটাই ওর অভিনয়কে আরও বড় করে বলে আমার মনে হয়।”

Next Article