Aparajito Controvery: নন্দনে ‘অপরাজিত’ স্ক্রিন না পাওয়ায় ‘বেলাশুরু’ নিয়েও এবার সন্দিহান শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়!

TV9 Bangla Digital | Edited By: Sneha Sengupta

May 14, 2022 | 4:20 PM

Shiboprasad Mukhopadhyay: ২০ মে মুক্তি পাবে 'বেলাশুরু'। শিবপ্রসাদ এখন থেকেই সন্দিহান, আদতে তাঁর ছবিও নন্দনে জায়গা পাবে কি না।

Aparajito Controvery: নন্দনে অপরাজিত স্ক্রিন না পাওয়ায় বেলাশুরু নিয়েও এবার সন্দিহান শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়!
'অপরাজিত' ও মৃণাল সেন।

Follow Us

সরকারি প্রেক্ষাগৃহ নন্দনে দেখানো হচ্ছে না পরিচালক অনীক দত্তর সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘অপরাজিত’। যে নন্দনের সঙ্গে ভীষণভাবে জড়িয়ে আছে সত্য়জিৎ রায়ের নাম। তাঁর জীবনের প্রথম ছবি ‘পথের পাঁচালী’ তৈরির কাহিনি নিয়ে অনীক দত্ত তৈরি করেছেন এই ছবিটি। নন্দনের লোগো ডিজ়াইন করেছেন সত্যজিৎ। নন্দনের উদ্বোধনও করেছেন তিনিই। ১৩ মে (গতকাল) মুক্তি পেয়েছে ‘অপরাজিত’। কিন্তু নন্দনে জায়গা পায়নি ছবিটি। এই নিয়ে অনেকেই প্রতিবাদ জানিয়েছেন। জানিয়েছেন নিজেদের মতামতও। TV9 বাংলা কথা বলল পরিচালক শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে। তাঁর প্রচুর ছবি মুক্তি পেয়েছেন নন্দনে। তাঁর বহু ছবির প্রিমিয়ার হয়েছে নন্দনে। ২০ মে মুক্তি পাবে ‘বেলাশুরু’। শিবপ্রসাদ এখন থেকেই সন্দিহান, আদতে তাঁর ছবিও নন্দনে জায়গা পাবে কি না।

শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় TV9 বাংলাকে বলেছেন:

“যে ছবিগুলো নন্দনে চলছে, সেগুলো মাত্র এক সপ্তাহ হয়েছে। আমার মনে হয় এই বিষয়টাও একটু দেখা উচিত। এগুলোও তো সব নতুন ছবি। এই সমস্যাটাই তো একটা কঠিন জায়গা ছিল, যে এতগুলো ছবি মে মাসে রিলিজ় করলে কীভাবে কী হবে!

আমাদের ছবি ‘বেলাশুরু’ মুক্তি পাচ্ছে ২০ মে। আমি নিজেও জানি না নন্দনে আমরা জায়গা পাব কি না। আমরা আমাদের মতো জমা দিয়েছি ছবি। যাঁরা এর দায়িত্বে আছেন, তাঁরা নিশ্চয়ই জানবেন। সুতরাং, আমার মনে হয় বিষয়টা আর একটু দেখা উচিত। আগের থেকেই হয়তো একটু কথা হচ্ছে। নন্দনে এখন যে ছবিগুলো রানিং চলছে, সেগুলো মাত্র ১ সপ্তাহ হয়েছে। সেটা একটু দেখা উচিত। পরের সপ্তাহে হয়তো জায়গা পাবে ‘অপরাজিত’। ছবিগুলো রিলিজ় করার আগে এটাই তো চর্চা হচ্ছিল। সুতরাং আগামী দিনে কী হবে সেটা ভেবেই আমাদের চলা দরকার। নিশ্চয়ই কোনও একটা উপায় বের করা হবে।

কেবল ‘অপরাজিত’ নয়, যে কোনও বাংলা ছবির স্ক্রিনিংকে আমি সমর্থন জানাই। ‘মহানন্দা’ যখন রিলিজ় করেছিল, তখন নন্দনে ফেস্টিভ্যাল চলছিল। প্রত্যেক বাংলা ছবিরই সিনেমা হলে প্রদর্শনী হওয়া উচিত।”

Next Article