Heat Wave: তাপপ্রবাহের হাত থেকে বাঁচতে কথা শুনুন আয়ুর্বেদের, এই ৬ উপাদান খেলে আর গরম লাগবে না

Ayurvedic Tips: ডাবের জল থেকে শুরু করে দই, লাউ, তরমুজ ইত্যাদি খাবারের মাধ্যমে শরীরকে ঠান্ডা রাখছেন। কমাচ্ছেন হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি। তাপপ্রবাহের হাত থেকে বাঁচতে এবং গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখার জন্য আয়ুর্বেদের সাহায্য নিতে পারেন। এমন ৬টি আয়ুর্বেদিক ভেষজ উপাদান রয়েছে, যা ৪৫ ডিগ্রি গরমেও শরীরকে ঠান্ডা রাখতে পারে।

Heat Wave: তাপপ্রবাহের হাত থেকে বাঁচতে কথা শুনুন আয়ুর্বেদের, এই ৬ উপাদান খেলে আর গরম লাগবে না

|

May 01, 2024 | 5:59 PM

এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে শুরু হয়েছে তাপপ্রবাহের দাপট। মে মাস শুরু হলেও গরম কমার নাম নেই। এমনকি বৃষ্টিরও দেখা নেই। এই গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার উপায় খুঁজছেন সকলে। ডাবের জল থেকে শুরু করে দই, লাউ, তরমুজ ইত্যাদি খাবারের মাধ্যমে শরীরকে ঠান্ডা রাখছেন। কমাচ্ছেন হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি। তাপপ্রবাহের হাত থেকে বাঁচতে এবং গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখার জন্য আয়ুর্বেদের সাহায্য নিতে পারেন। এমন ৬টি আয়ুর্বেদিক ভেষজ উপাদান রয়েছে, যা ৪৫ ডিগ্রি গরমেও শরীরকে ঠান্ডা রাখতে পারে।

তুলসি পাতা: যখনই শরীরকে ঠান্ডা রাখার প্রশ্ন আসে, সেখানে দুর্দান্ত কাজ করে তুলসি পাতা। গরমে তুলসি পাতা চিবিয়ে খেলে একাধিক রোগের ঝুঁকিও কমাতে পারবেন। গরমে বদহজম, সর্দি-কাশির সমস্যা দূর করতেও তুলসি পাতা খেতে পারেন। এই ভেষজ উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সহায়ক।

আদা: শীতকালে আদা শরীরকে গরম রাখে ঠিকই। আবার গরমেও শরীরকে ঠান্ডা রাখতে এবং ঘাম কমাতে সাহায্য করে। গরমকালে শরবত বানানোর সময় তাতে আদা থেঁতো করে মিশিয়ে দিন। এতে শরীরে শীতলতা জুড়িয়ে যাবে।

শসা: এই গরমে শরীরকে হাইড্রেটেড ও ঠান্ডা রাখতে রোজ শসা খান। শসার মধ্যে জলের পরিমাণ বেশি। এতে রয়েছে হাইড্রেটিং উপাদান। স্যালাদ, স্মুদি, ডিটক্স ওয়াটার বিভিন্ন উপায়ে শসা খেতে পারেন। এতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

আমলকি: শীতকালের ফল আমলকি। ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ আমলকি। এই খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলার পাশাপাশি দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। গরমে তাজা আমলকি পাওয়া যাবে না। এক্ষেত্রে শুকনো আমলকি, আমলকির পাউডার খেতে পারেন। সবচেয়ে ভাল হয়, যদি আদা ও আমলকির রস একসঙ্গে খান।

অ্যালোভেরার জুস: অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ অ্যালোভেরা। সকালে খালি পেটে অ্যালোভেরার জুস খেলে একাধিক রোগের ঝুঁকি কমবে। পাশাপাশি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে পারবে সারাদিন। অ্যালোভেরার মধ্যে শরীরকে ঠান্ডা করার ক্ষমতা রয়েছে।