Hangover Remedies: রবিবার পার্টি করে পরদিন অফিসে হ্য়াংওভার কাটছে না? জানুন সহজ সমাধান

Hangover Cure: মদ্য়পানের কারণে রক্তে শর্করা কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। যার ফলে ক্লান্তি, মাথা যন্ত্রণার মতো সমস্যা দেখা দেয়। কারণ শরীরে শর্করার পরিমাণ কমে গেলে মস্তিষ্ক ঠিকমতো কাজ করা বন্ধ করে দেয়।

Hangover Remedies: রবিবার পার্টি করে পরদিন অফিসে হ্য়াংওভার কাটছে না? জানুন সহজ সমাধান
রবিবার পার্টি করে পরদিন অফিসে হ্য়াংওভার কাটছে না? জানুন সহজ সমাধান

| Edited By: Sneha Sengupta

May 21, 2023 | 12:03 PM

মদ্য়পান (Drinking) Alchohol) মোটেই ভাল অভ্যেস নয়। তবে তা আর শোনে কে! উইকেন্ড (Weekend) কিংবা পার্টিতে (Party) দেদার মদ্যপান তাঁদের চাই-ই চাই। রবিবার দিন গলা পর্যন্ত মদ্যপান করে পরের দিন হ্যাংওভার (Hangover) কাটিয়ে অফিসে যাওয়া কার্যত অসম্ভব হয়ে ওঠে। সকালে কিছুতেই চোখ খুলতে চায় না, আর খুললেও শরীরে ক্লান্তি ও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এই হ্যাংওভার বড় বাজে জিনিস। এর ভয়ে অনেকেই পর দিন অফিস বা কাজ থাকলে রাতে মদ্যপান করতে ভয় পান। তবে এই হ্যাংওভার থেকে বাঁচার উপায় রয়েছে। জানুন তার জন্য কী করতে হবে…

প্রচুর জল খান:
মদ্যপানের পর এমনিও প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়া উচিত। এরফলে অ্যালকোহলকে কিডনি মূত্রের মাধ্যমে শরীরের বাইরে বের করে দেয়। এছাড়াও গবেষণা বলছে, শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে জলের উপস্থিতি থাকলে বমির সমস্যাও হয় না।

কফি বা চা খান:
এই হ্যাঙ্গওভার কাটানোর আরও একটি উপায় হল চা বা কফি পান। হ্যাংওভারের একটি বড় সমস্যা হল মাথা যন্ত্রণা। আর চা-কফি এই সমস্যা মেটায়। এছাড়াও গবেষণা বলছে, কফিতে উপস্থিত ক্যাফিন হ্যাংওভার থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে সাহায্য করে।

লেবুর জল:
হ্যাংওভার কাটানোর উপায় হিসেবে লেবুর জলের ব্যবহার কমবেশি সকলের জানা। হ্যাংওভার কাটাতে তাই এক গ্লাস জলে এক টুকরো লেবু চিপে ঢকঢক করে পান করুন। মুহূর্তে দূর হবে হ্য়াংওভার।

কার্বহাইড্রেট খান:
মদ্য়পানের কারণে রক্তে শর্করা কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়।
যার ফলে ক্লান্তি, মাথা যন্ত্রণার মতো সমস্যা দেখা দেয়। কারণ শরীরে শর্করার পরিমাণ কমে গেলে মস্তিষ্ক ঠিকমতো কাজ করা বন্ধ করে দেয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বেশি করে কার্বহাইড্রেট যুক্ত খাবার যেমন ভাত, রুটি খান। তাতে শরীরে শর্করার ভারসাম্য বজায় থাকবে।

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।