
কাজ তো রোজই থাকবে। তবে কাজের পাশে নিজের খেয়াল রাখতেই হবে। নিয়ম করে খাওয়া-দাওয়া, ঘুম খুবই জরুরি। মন ভালো না থাকলে সেই প্রভাব পড়ে রোজকারের জীবনে। তাই পুষ্টিকর খাওয়া-দাওয়া করতেই হবে।

বেশ কিছু সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বর্তমানে পুরুষদের মধ্যে কমছে যৌনচাহিদা। সেই সঙ্গে কমছে সন্তানধারণের ক্ষমতাও। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্বের জন্য দায়ী পুরুষরাই। উল্টে বেশিরভাগ দোষ চাপিয়ে দেন মেয়েদের উপরেই। ধরেই নেওয়া হয় মেয়োদেরই সমস্যা।

একটা সম্পর্ক সুন্দর করে তুলতে গেলে সেই সম্পর্কে যৌনতারও প্রয়োজন রয়েছে। এই বিষয় নিয়ে সঙ্গীনী যদি রোজ খোঁটা দেন তা শুনতে মোটেও ভাল লাগে না। তাই ছেলেরা নিজেদের সুস্থ রাখতে নিয়মিত ভাবে জিম করুন। জিম করার পাশাপাশি মেনে চলুন এই ডায়েটও। এই ডায়েট মেনে চললে যেমন স্ট্যামিনা বাড়বে তেমনই বাড়বে পুরুষের স্পার্ম কাউন্টও।

সকালে আমন্ড আর টকদই একসঙ্গে খেতে পারেন। দই এর মধ্যে থাকে প্রোবায়োটিক। থাকে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। আর তাই ব্রেকফাস্টে টকদই, আমন্ড এসব খেতেই পারেন। এতে শরীর ভিতর থেকে থাকবে সুস্থ।

রোজ ছেলেরা একবাটি করে স্প্রাউটস চাট খান। ছোলা, বাদাম, মুগ ভিজিয়ে রেখে ওর সঙ্গে শসা কুচি,লেবুর রস, গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। রোজ সময় করে এই চাট একবাটি করে খেতে পারলে একাধিক উপকার পাবেন।

ভাতের সঙ্গে স্যালাড খান। একবাটি করে স্যালাড অবশ্যই রাখুন। ব্যাগে সব সময় রাখুন ড্রাই ফ্রুটস। এভাবে নিয়ম মেনে চলতে পারলে শরীর থাকবে তরতাজা। বাড়বে স্ট্যামিনা আর শুক্রাণুর সংখ্যাও। বাড়িতে ফিরবে শান্তি। স্ত্রীয়ের সঙ্গে অশান্তিও হবে না।