Female Hygiene: গোপনাঙ্গের স্বাস্থ্য বজায় রাখুন, জটিলতা এড়াতে মেনে চলুন এই সব স্বাস্থ্যবিধি
Vaginal Hygiene : মেয়েদের স্বাস্থ্য এবং হাইজিন নিয়ে প্রচার চালানো হলেও অনেকে এখনও যথেষ্ঠ সচেতন নন। আর সোই কারণেই বাড়ছে আরও জটিলতা। কিছু নিয়ম মেনে চলতেই হবে
মেয়েদের যাবতীয় রোগের সূত্রপাত হল যৌনাঙ্গ। ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন হোক বা অন্য কোনও জটিল সংক্রমণ- সব কিছুকর সূত্রপাত হল যৌনাঙ্গ। বর্তমানে জরায়ুমুখ ক্যানসারের প্রকোপ বেড়েছে। তার জন্যেও দায়ী এই অপরিচ্ছন্নতা।
যৌনাঙ্গ নিয়মিত পরিষ্কার না রাখলেই সেখান থেকে আসে এমন সমস্যা। সমাজ এবং চিন্তাভাবনা আগের থেকে উন্নত হলেও মেয়েরা তাদের এই সব সমস্যা নিয়ে একেবারেই খোলামেলা ভাবে কথা বলতে পারেন না এখনও। এমনকী সমস্যা হলে নিজেরাও ঠিক বুঝে উঠতে পারেন না যে কি করবেন। ছোট ছোট সমস্যা অবহেলা করলে পরে সেখান থেকে জটিলতা বাড়তে পারে।
একটানা স্যানিটারি প্যাড পরে মোটেই থাকা যাবে না। শুধু গ্রামে নয়, শহরে অনেক মেয়েই একটানা ৮ ঘন্টা একই প্যাড ব্যবহার করেন। আবার অনেকে ১২ ঘন্টাও পরে থাকেন। এই অভ্যাস যৌন রোগের সূত্রপাত ঘটায়। তেমনই ক্যানসারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।
যৌনাঙ্গ পরিষ্কার রাখতে অনেকেই সুগন্ধী সাবান ব্যবহার করেন। এই সাবানের মধ্যয়ে থাকা রাসায়নিক যৌনাঙ্গের জন্য একেবারেই ভাল নয়। এই অঞ্চল খুবই স্পর্শকাতর হয়। তাই সাধারণ জল দিয়েই ধুয়ে ফেলা ভাল।
যৌন মিলনের পর যৌনাঙ্গ ঠিক ভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। নইলে সেখান থেকে অন্যান্য রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা থাকে। ত্বকেও হতে পারে নানাবিধ সংক্রমণ। এক্ষেত্রে পুরুষ এবং মহিলা উভয়কেই মেনে চলতে হবে প্রাথমিক কিছু স্বাস্থ্যবিধি। অর্ন্তবাস যাতে ভেজা না থাকে সেদিকেও খ্য়াল রাখুন
সব সময় সুতির প্যান্টি ব্যবহার করুন। সুতি আরামদায়ক। একটানা অনেকক্ষণ পরে থাকা যায়। ঘাম হলেও তা শুষে নেয়। যা সিন্থেটিক এর ক্ষেত্রে হয় না। আর সিন্থেটিক ব্যবহার করলে অ্যালার্জির সম্ভাবনা থেকে যায়। এমনকী সংক্রমণের সম্ভাবনাও বাড়ে।