Lok Sabha: সাসপেনশন অব্যাহত! লোকসভা থেকে বরখাস্ত আরও ৪৯ সাংসদ

Dec 19, 2023 | 3:28 PM

মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) শীতকালীন অধিবেশনের বাকি সময়ের জন্য লোকসভা থেকে আরও ৪৯ জন বিরোধী সাংসদকে বরখাস্ত করা হল। সংসদের নিরাপত্তা লঙ্ঘনের বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রাখা এবং এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের জন্য গত কয়েকদিন ধরেই সংসদের দুই কক্ষেই দাবি জানাচ্ছেন বিরোধী সাংসদরা। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত বিরোধী দলের মোট ১৪১ জন সাংসদকে শীতকালীন অধিবেশনের বাকি সময়ের জন্য বরখাস্ত করা হল।

Follow Us

নয়া দিল্লি: সাংসদদের সাসপেন্ড করার ধারা মঙ্গলবারও (১৯ ডিসেম্বর) অব্যাহত রইল। এদিনও শীতকালীন অধিবেশনের বাকি সময়ের জন্য লোকসভা থেকে আরও ৪৯ জন বিরোধী সাংসদকে বরখাস্ত করা হল। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সংসদের ভিতর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার। সংসদের নিরাপত্তা লঙ্ঘনের বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রাখা এবং এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের জন্য গত কয়েকদিন ধরেই সংসদের দুই কক্ষেই দাবি জানাচ্ছেন বিরোধী সাংসদরা। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত বিরোধী দলের মোট ১৪১ জন সাংসদকে শীতকালীন অধিবেশনের বাকি সময়ের জন্য বরখাস্ত করা হল।

এদিন সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের মধ্যে আছেন, কংগ্রেস নেতা শশী থারুর, মণীশ তিওয়ারি, কার্তি চিদাম্বরম, এনসিপি-র সুপ্রিয়া সুলে, সমাজবাদী পার্টির ডিম্পল যাদব, ন্যাশনাল কনফারেন্সের ফারুক আবদুল্লা প্রমুখ। এর আগে, সোমবার একই ইস্যুতে লোকসভা ও রাজ্যসভা মিলিয়ে সাসপেন্ড করা হয়েছিল ৭৮ জন সাংসদকে। তার আগে, শুক্রবার সাপেন্ড হয়েছিলেন লোকসভার ১৪ জন এবং রাজ্যসভার একজন সাংসদ।

লোকসভা এবং রাজ্য়সভায় গণহারে সাসংদদের সাসপেন্ড করার ফলে, কার্যত সংসদের দুই কক্ষই বিরোধী শূন্য হয়ে গেল। লোকসভায়  বিজেপি এবং এনডিএ জোটের অন্যান্য দলগুলির সাংসদ সংখ্যা ৩০০-র বেশি। এদিন আরও ৪৯ জন সাসপেন্ড হওয়ার পর, এখন লোকসভায় বিরোধী সাংসদ থাকলেন মাত্র ১০০ জন। অন্যদিকে, রাজ্যসভায় বিরোধী সাংসদের সংখ্যা ১০০-রও নীচে নেমে গেল। এর মধ্যে আবার বিজেডি, ওয়াইএসআর পার্টির মতো দলগুলি এনডিএ বা ইন্ডিয়া – কোনও জোটেই নেই। কাজেই, সংসদের কোনও কক্ষেই বিদেপিকে কার্যত কোনও প্রশ্নের মুখে পড়তে হবে না।

বিরোধী সাংসদদের এই ভাবে সংসদ থেকে বরখাস্ত করার প্রসঙ্গে, কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক তথা মিডিয়া ইনচার্জ জয়রাম রমেশ দাবি করেছেন, কোনও বিতর্ক ছাড়াই যাতে সমস্ত বিল পাশ করিয়ে নেওয়া যায়, সেই লক্ষ্যেই সংসদের দুই কক্ষের “সম্পূর্ণ শুদ্ধিকরণ” করছে মোদী সরকার। লোকসভায় অনুপ্রবেশকারীদের সহায়তা করেছেন যে বিজেপি সাংসদ এমপিকে যেতে দিন। ‘নয়া সংসদে ‘নমোতন্ত্রের’ দাঁত-নখ দেখা যাচ্ছে’ বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, চলতি অধিবেশনেই মোদী সরকার নয়া ফৌজদারি বিধি বিল পাশ করাতে চায়। সম্ভবত বুধবার এই বিল পেশ করা হবে। বিরোধীরা ইতিমধ্যেই দীর্ঘ আলোচনা ছাড়া এই বিল পাশ না করানোর দাবি জানিয়েছে।

 

নয়া দিল্লি: সাংসদদের সাসপেন্ড করার ধারা মঙ্গলবারও (১৯ ডিসেম্বর) অব্যাহত রইল। এদিনও শীতকালীন অধিবেশনের বাকি সময়ের জন্য লোকসভা থেকে আরও ৪৯ জন বিরোধী সাংসদকে বরখাস্ত করা হল। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সংসদের ভিতর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার। সংসদের নিরাপত্তা লঙ্ঘনের বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রাখা এবং এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের জন্য গত কয়েকদিন ধরেই সংসদের দুই কক্ষেই দাবি জানাচ্ছেন বিরোধী সাংসদরা। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত বিরোধী দলের মোট ১৪১ জন সাংসদকে শীতকালীন অধিবেশনের বাকি সময়ের জন্য বরখাস্ত করা হল।

এদিন সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের মধ্যে আছেন, কংগ্রেস নেতা শশী থারুর, মণীশ তিওয়ারি, কার্তি চিদাম্বরম, এনসিপি-র সুপ্রিয়া সুলে, সমাজবাদী পার্টির ডিম্পল যাদব, ন্যাশনাল কনফারেন্সের ফারুক আবদুল্লা প্রমুখ। এর আগে, সোমবার একই ইস্যুতে লোকসভা ও রাজ্যসভা মিলিয়ে সাসপেন্ড করা হয়েছিল ৭৮ জন সাংসদকে। তার আগে, শুক্রবার সাপেন্ড হয়েছিলেন লোকসভার ১৪ জন এবং রাজ্যসভার একজন সাংসদ।

লোকসভা এবং রাজ্য়সভায় গণহারে সাসংদদের সাসপেন্ড করার ফলে, কার্যত সংসদের দুই কক্ষই বিরোধী শূন্য হয়ে গেল। লোকসভায়  বিজেপি এবং এনডিএ জোটের অন্যান্য দলগুলির সাংসদ সংখ্যা ৩০০-র বেশি। এদিন আরও ৪৯ জন সাসপেন্ড হওয়ার পর, এখন লোকসভায় বিরোধী সাংসদ থাকলেন মাত্র ১০০ জন। অন্যদিকে, রাজ্যসভায় বিরোধী সাংসদের সংখ্যা ১০০-রও নীচে নেমে গেল। এর মধ্যে আবার বিজেডি, ওয়াইএসআর পার্টির মতো দলগুলি এনডিএ বা ইন্ডিয়া – কোনও জোটেই নেই। কাজেই, সংসদের কোনও কক্ষেই বিদেপিকে কার্যত কোনও প্রশ্নের মুখে পড়তে হবে না।

বিরোধী সাংসদদের এই ভাবে সংসদ থেকে বরখাস্ত করার প্রসঙ্গে, কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক তথা মিডিয়া ইনচার্জ জয়রাম রমেশ দাবি করেছেন, কোনও বিতর্ক ছাড়াই যাতে সমস্ত বিল পাশ করিয়ে নেওয়া যায়, সেই লক্ষ্যেই সংসদের দুই কক্ষের “সম্পূর্ণ শুদ্ধিকরণ” করছে মোদী সরকার। লোকসভায় অনুপ্রবেশকারীদের সহায়তা করেছেন যে বিজেপি সাংসদ এমপিকে যেতে দিন। ‘নয়া সংসদে ‘নমোতন্ত্রের’ দাঁত-নখ দেখা যাচ্ছে’ বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, চলতি অধিবেশনেই মোদী সরকার নয়া ফৌজদারি বিধি বিল পাশ করাতে চায়। সম্ভবত বুধবার এই বিল পেশ করা হবে। বিরোধীরা ইতিমধ্যেই দীর্ঘ আলোচনা ছাড়া এই বিল পাশ না করানোর দাবি জানিয়েছে।

 

Next Article