Minor Abuse: মর্মান্তিক! ধর্ষণ থেকে বাঁচতে চলন্ত লরি থেকে ঝাঁপ ৬ স্কুল ছাত্রীর
ওই কিশোরীদের বাড়ি সানখেদা তালুকের একটি গ্রামে। তাদের বাড়ি থেকে স্কুল প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মঙ্গলবার স্কুল শেষের পর বাড়ি ফেরার জন্য একটি পিক আপ লরিতে উঠেছিল তারা। সেই লরিতে চালক ছাড়াও আরও পাঁচ জন উপস্থিত ছিল। অভিযোগ, চালক-সহ লরিতে উপস্থিত বাকিরা ওই ছাত্রীদের যৌন হেনস্থার চেষ্টা করেন।
আহমেদাবাদ: স্কুল থেকে ফিরছিল ৬ ছাত্রী। তারা সকলেই নাবালিকা। স্কুল থেকে ফেরার জন্য একটি লরিতে উঠেছিল তারা। সেখানেই লরির চালক এবং তাঁর ৫ সহযোগীর বিরুদ্ধে নাবালিকাদের যৌন হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে। উত্যক্তকারীদের থেকে বাঁচতে চলন্ত লরি থেকেই ঝাঁপ দেয় ৬ নাবালিকা। এর জেরে চোট পেয়েছে তারা। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাটের ছোট্টাওদেপুর জেলায়। ঘটনা নিয়ে ইতিমধ্যেই অভিযোগ দায়ের হয়েছে বলে জানিয়েছেন সে জেলার পুলিশ সুপার। অভিযুক্তদের মধ্যে এক জনকে গ্রেফতারও করেছে পুলিশ। বাকিদের খোঁজ চালানো হচ্ছে।
ওই কিশোরীদের বাড়ি সানখেদা তালুকের একটি গ্রামে। তাদের বাড়ি থেকে স্কুল প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মঙ্গলবার স্কুল শেষের পর বাড়ি ফেরার জন্য একটি পিক আপ লরিতে উঠেছিল তারা। সেই লরিতে চালক ছাড়াও আরও পাঁচ জন উপস্থিত ছিল। অভিযোগ, চালক-সহ লরিতে উপস্থিত বাকিরা ওই ছাত্রীদের যৌন হেনস্থার চেষ্টা করেন। তা থেকে বাঁচতে লরি থেকে ঝাঁপ দেন ওই ছাত্রীরা। এবং ছাত্রীদের কাছে থাকা টাকা পয়সা কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে। চলন্ত লরি থেকে ঝাঁপ দেওয়ায় ওই নাবালিকারা চোট পেয়েছেন। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনা নিয়ে ওই জেলার পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ শেখ জানিয়েছেন, অভিযুক্তদের সবাইকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এক জন গ্রেফতার হয়েছেন। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। পকসো এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। ঘটনার প্রসঙ্গে পুলিশ সুপার বলেছেন, “লরির মধ্যে নাবালিকাদের যৌন হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে। চলন্ত লরি থেকে ঝাঁপ দিয়ে আহত হয়েছে তারা। সুযোগ বুঝে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়।”