Bangladesh: বাংলাদেশের হাত দিল্লির বিস্ফোরণের পিছনে? তদন্তকারীদের হাতে চমকে দেওয়ার মতো তথ্য

Delhi Blast: সোমবার বিস্ফোরণের পর মঙ্গলবার উত্তর প্রদেশের ফরিদাবাদ থেকে ২৯০০ কিলোগ্রাম অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট উদ্ধার হয়েছিল। তবে, এখানেই শেষ নয়, কম করে আরও ৩৫০ কিলোগ্রাম বিস্ফোরক দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে থাকতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, এই বিস্ফোরক বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার করা হয়েছে।

Bangladesh: বাংলাদেশের হাত দিল্লির বিস্ফোরণের পিছনে? তদন্তকারীদের হাতে চমকে দেওয়ার মতো তথ্য
দিল্লিতে বিস্ফোরণ Image Credit source: Tv9 Bangla

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Nov 12, 2025 | 2:41 PM

নয়া দিল্লি: সোমবার ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে দিল্লির লালকেল্লার মেট্রো স্টেশনের সামনে। চলে গিয়েছে বারোটা তাজা নিরীহ প্রাণ। ঘটনার তদন্তে নেমেছে NIA। আর তারপরই একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। আর এবার এই ঘটনায় এবার জড়িয়ে গেল বাংলাদেশের নাম। কিন্তু কীভাবে?

সোমবার বিস্ফোরণের পর মঙ্গলবার উত্তর প্রদেশের ফরিদাবাদ থেকে ২৯০০ কিলোগ্রাম অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট উদ্ধার হয়েছিল। তবে, এখানেই শেষ নয়, কম করে আরও ৩৫০ কিলোগ্রাম বিস্ফোরক দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে থাকতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, এই বিস্ফোরক বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার করা হয়েছে। ফলে এনআইএ তদন্তকারীদের কাছে এখন এই বিস্ফোরক খুঁজে বের করাই বড় চ্যালেঞ্জের।

এখানেই শেষ নয়, শাহিন ছাড়াও গোয়েন্দারা খোঁজ চালাচ্ছেন আরও দুজন মহিলা চিকিৎসকের। জানা যাচ্ছে, তারা ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ থেকে পাশ করেছে। এরপর কাশ্মীরের অনন্তনাগ ও শ্রীনরে তারা ডাক্তারি করছেন। তবে এরা ডাক্তারি নয়, জঙ্গি গোষ্ঠীল জইশ-ই-মহম্মদের হয়ে কাজ চালাচ্ছিল। কিন্তু  এদের খোঁজ এখনও মেলেনি। শাহিন তো ধরা পড়েছে কিন্তু এই দুজন কোথায়? গোয়েন্দারা এও মনে করছেন এই দু’জনই লিঙ্কম্যান। গোয়েন্দারা এও জানতে পেরছেন ইস্তাম্বুল, দোঁহা থেকে তাদের কাছ থেকে ডিজিটাল ওয়ালেটে মোটা অঙ্কের টাকা ঢুকেছে বলে জানা যাচ্ছে। এখানে উল্লেখ্য, পহেলগাঁও হামলার সময়ও দেখা গিয়েছিল এই তুরস্ককে পাকিস্তানের পাশে দাঁড়াতে। সেই সময় প্রতিবাদে গর্জে উঠেছিল ভারত। আবারও একই লিঙ্ক মিলল।

বস্তুত, বাংলাদেশে জইশ এবং লস্করের ধর্ম প্রচারের আড়ালে বড় বড় জঙ্গি নেতারা যে একাধিকবার বাংলাদেশে গেছে তার ছবি আগেই দেখা গিয়েছিল। এমনকী, বাংলাদেশের মাটিকে ব্যবহার করে আইএসআই দফতর খুলতে চাইছে। তার আবার অনুমতি ইউনুস সরকারও দিয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, যেহেতু পাক অধিকৃত কাশ্মীর থেকে এখন ভারতে প্রবেশ দুষ্কর হচ্ছে তাই বাংলাদেশের মাটিকে ব্যবহার করে নিজের উদ্দেশ্যকে সফল করতে চাইছে।