AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

রাজ্যে খুন-ধর্ষণের ঘটনা! সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বিজেপি

দোষীদের শাস্তি দিতে হবে। ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় (Post-Election Violence) কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেই হিসেব দেওয়ার দাবিও জানালেন বিজেপি নেতা গৌরব ভাটিয়া (Gaurav Bhatia)।

রাজ্যে খুন-ধর্ষণের ঘটনা! সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বিজেপি
সুপ্রিম কোর্টের কাছে কড়া ভাষায় ধমক খেল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ
| Updated on: May 04, 2021 | 6:01 PM
Share

নয়া দিল্লি: গত কয়েকদিনে রাজ্যে বিজেপির(BJP) একাধিক কর্মীর মৃত্যুতে অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের (TMC) বিরুদ্ধে। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তারও অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। পরিস্থিতির খোঁজ নিয়েছেন খোদ নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। সেই বিজেপি কর্মীদের মৃত্যুতে সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়ে এবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হলেন বিজেপি নেতা। বাংলায় ২ মে-র পর থেকে হিংসার ঘটনা ঘটছে, এমন অভিযোগ তুলে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী গৌরব ভাটিয়া (Gaurav Bhatia)।

শুধু সিবিআই তদন্তের দাবিই নয়, রাজ্যে ঘটে চলা হিংসার ঘটনার খতিয়ানও চেয়েছেন তিনি। তাঁর দাবি, এই সব ঘটনায় কটা এফআইআর হয়েছে আর তার পরিপ্রেক্ষিতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তার হিসেব দিতে হবে রাজ্যকে। এর আগে ২০১৮ -তে এ রাজ্যে এক বিজেপি নেতার মৃত্যুর পর জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন এ গৌরব ভাটিয়া। পুরুলিয়ার বলরামপুরে দুলাল কুমার নামে এক বিজেপি নেতার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। আর তারপরই মামলা করেছিলেন এই আইনজীবী। এ ছাড়া শক্তিপদ সরকার ও ত্রিলোচন মাহাতো নামে আরও দুই বিজেপি নেতার মৃত্যুতেও তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন তিনি।

সুপ্রিম কোর্টে গৌরব ভাটিয়া তাঁর আবেদনে জানিয়েছেন, ‘ভোটের আগে, ভোট চলাকালীন এবং ভোটের পর রাজ্যে নৃশংস খুন, ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটছে। আইন-শৃঙ্খলা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে।’ তাঁর দাবি, এই সব ঘটনায় দোষীদের আইন অনুযায়ী শাস্তি দিতে হবে। বেলেঘাটায় মৃত বিজেপি কর্মী অভিজিত সরকারের কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, মৃত্যুর আগে ফেসবুক লাইভে বিজেপির অত্যাচারের কথা জানিয়েছিলেন ওই কর্মী।

আরও পড়ুন: রাজ্যে হিংসার ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে রাজ্যপালকে ফোন মোদীর

এ দিকে মঙ্গলবার সকালেই এই বিষয়েই উদ্বেগ প্রকাশ করে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কে ফোন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে সোমবারই রাজ্য পুলিশের ডিজি ও কলকাতার পুলিশ কমিশনার তলব করেছিলেন রাজ্যপাল। যদিও সোমবার কর্মীদের উদ্দেশে শান্তি বজায় রাখার বার্তা দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।