Centre on COVID-19 Spread: এতদিনের লড়াই কি বিফলে যাবে? উর্ধ্বমুখী সংক্রমণ নিয়ে ৫ রাজ্যকে কড়া সতর্কবার্তা কেন্দ্রের

Centre on COVID-19 Spread: দিল্লি সহ এই রাজ্যগুলিতে দ্রুত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ও সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ার কারণেই কেন্দ্রের তরফে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে নতুন আক্রান্তদের উপরে নজরদারি ও সংক্রমণ প্রতিরোধে কন্টেনমেন্ট জ়োন ঘোষণার মতো পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Centre on COVID-19 Spread: এতদিনের লড়াই কি বিফলে যাবে? উর্ধ্বমুখী সংক্রমণ নিয়ে ৫ রাজ্যকে কড়া সতর্কবার্তা কেন্দ্রের
করোনা নিয়ে ৫ রাজ্যকে সতর্ক করল কেন্দ্র। ছবি:PTI
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 20, 2022 | 8:30 AM

নয়া দিল্লি: ফের চিন্তা বাড়াচ্ছে করোনা সংক্রমণ (COVID-19)। মাঝে কয়েক মাস কিছুটা স্বস্তি মিললেও, রাজধানী দিল্লি থেকে শুরু করে মহারাষ্ট্র, উত্তর প্রদেশ সহ একাধিক রাজ্যে ফের একবার উর্ধ্বমুখী করোনার গ্রাফ। আর সংক্রমণ বাড়তেই উদ্বেগ বেড়েথে কেন্দ্রেরও। মঙ্গলবারই কেন্দ্রের তরফে দিল্লি(Delhi), উত্তর প্রদেশ (Uttar Pradesh), হরিয়ানা (Haryana), মহারাষ্ট্র (Maharashtra) ও মিজোরাম(Mizoram)-কে সতর্ক করা হল। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতির উপর কড়া নজর ও সংক্রমণ প্রতিরোধে প্রয়োজনে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, আপাতত এই অঞ্চলগুলিতেই দ্রুত করোনা সংক্রমণ বাড়ছে।

দিল্লি সহ এই রাজ্যগুলিতে দ্রুত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ও সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ার কারণেই কেন্দ্রের তরফে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে নতুন আক্রান্তদের উপরে নজরদারি ও সংক্রমণ প্রতিরোধে কন্টেনমেন্ট জ়োন ঘোষণার মতো পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া টিকাকরণের সংখ্যা বৃদ্ধি, বিশেষ করে ছোটদের টিকাকরণের উপরে  জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। যাদের করোনা টিকার দুটি ডোজ় নেওয়া হয়ে গিয়েছে, তারা যাতে দ্রুত প্রিকশন ডোজ় নেন, সেই কথাও জানানো হয়েছে কেন্দ্রের নির্দেশিকায়।

দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র ও মিজোরামকে লেখা চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ কেন্দ্রের পাঁচ দফা করোনা নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অর্থাৎ পরীক্ষা-ট্রাক-চিকিৎসা-টিকাকরণ ও করোনাবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন। ভিড় জায়গায় যাতে মাস্ক পরার নিয়ম কঠোরভাবে অনুসরণ করা হয়, সেই নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, “যে রাজ্যগুলিতে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখানে কড়া নজরদারি এবং প্রয়োজনে কঠোর বিধিনিষেধ অনুসরণ করা অত্যন্ত জরুরি সংক্রমণ প্রতিরোধে। ভাইরাসের গতি প্রকৃতি ও বিবর্তন বুঝতে করোনা পরীক্ষা ও কড়া নজরদারি এখনও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণই রয়েছে। কোনও স্তরেই যদি ঢিলেমি দেওয়া হয়, তবে এতদিন ধরে করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যে সাফল্য অর্জন করা হয়েছে, তা ব্যর্থ হয়ে যাবে।”

আরও পড়ুন: WHO Chief in Gujarat: দর্শক আসনে তখন প্রধানমন্ত্রী মোদী, মঞ্চে উঠেই WHO প্রধান বললেন ‘কেম ছো…’