Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

WITT 2025: নবরাত্রিতে কেন বন্ধ রাখতে হবে মাংসের দোকান? TV9 নেটওয়ার্কের ‘মহামঞ্চে’ যুক্তি খাড়া মোহন যাদবের

WITT 2025: TV9 নেটওয়ার্কের মহামঞ্চে তাঁর মুসলিম-বিরোধী ভাবমূর্তির প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'আমার অনেক মুসলিম বন্ধু রয়েছে। আমার এমনও অনেক বন্ধু রয়েছে, যারা হজ কমিটির সদস্যও। ওরা দীপাবলি উদযাপন করতে আসে, আমি ওদের বাড়ি নানা অনুষ্ঠানে যাই। আমিষ খাওয়ার ব্যাপারে আমার কোনও আপত্তি নেই।'

WITT 2025: নবরাত্রিতে কেন বন্ধ রাখতে হবে মাংসের দোকান? TV9 নেটওয়ার্কের 'মহামঞ্চে' যুক্তি খাড়া মোহন যাদবের
মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব
Follow Us:
| Updated on: Mar 29, 2025 | 8:10 PM

নয়াদিল্লি: সামনেই নবরাত্রি। আর সেই এক সপ্তাহ ব্য়াপী উৎসবে রাজ্যের সমস্ত মাংসের দোকান বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে মধ্যপ্রদেশ সরকার। এই নিয়ে ইতিমধ্য়ে বিতর্কে জড়িয়েছে তারা। শনিবারের বারবেলায় মধ্যপ্রদেশের বিতর্ক নিয়ে প্রশ্ন উঠল TV9 নেটওয়ার্কের ‘What India Think Today’ অনুষ্ঠানেও। এদিন এই শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিলেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব।

সম্মেলনে যোগ দিয়ে একাধিক বিষয় নিয়ে বক্তব্য রাখলেন তিনি। আর সেই ফাঁকে উঠে এল ‘নবরাত্রিতে মাংসের দোকান বন্ধের’ নির্দেশও। TV9 নেটওয়ার্কের মহামঞ্চে তাঁর মুসলিম-বিরোধী ভাবমূর্তির প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমার অনেক মুসলিম বন্ধু রয়েছে। আমার এমনও অনেক বন্ধু রয়েছে, যারা হজ কমিটির সদস্যও। ওরা দীপাবলি উদযাপন করতে আসে, আমি ওদের বাড়ি নানা অনুষ্ঠানে যাই। আমিষ খাওয়ার ব্যাপারে আমার কোনও আপত্তি নেই।’

এরপর নবরাত্রির দিনে মাংসের দোকান বন্ধ রাখার নির্দেশে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে একটা খাদ্যসুরক্ষা আইন তো রয়েছে। খোলা বাজারে যে ভাবে মাংস বিক্রি হয়, তার বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে। আপনি অসমে যান। দেখুন, ওখানে কীভাবে নবরাত্রি পালন হয়। উৎসব উদযাপনের সময় দেশের প্রতিটা মানুষের ভাবাবেগের কথাই মাথায় রাখতে হবে।’

এর আগেও হোলিতে মসজিদ ঢেকে বির্তকে জড়িয়েছিলেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব। এদিন সেই বিতর্ক নিয়েও মুখ খুলেছেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘হোলির সময় যখন রঙ ছোড়া হয়, তা একাধিক বাড়ির দেওয়ালে লেগে, তার রূপ নষ্ট করে। তাই বাড়ি ঢেকে দেওয়া কখনওই কোনও অপরাধ নয়। এই বছর হোলি আর শুক্রবারের নমাজ একইদিনে পড়েছিল, সেই কারণে সতর্কবার্তা হিসাবেই ওই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।’