নয়া দিল্লি: সিগন্যালটা তখন সবেমাত্র ছেড়েছে। রাস্তায় শয়ে শয়ে গাড়ি অপেক্ষায়। গতি কম। শ্লথ গতিতে এগোচ্ছে, দুটো গাড়ির মধ্যে হাফ ফুটেরও দূরত্ব নেই। আর পাঁচটা সিগন্যালে যেমনটা হয় আরকী! আর সে সময়েই আচমকাই বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। প্রকট বিস্ফোরণ! ভিড়ে ঠাসা রাস্তা। শয়ে শয়ে গাড়ি, স্কুটি, বাইক-অটো! আকস্মিক অভিশপ্ত সেই i20 গাড়ি ফেটে যায়। কিছু বুঝে ওঠার আগে অভিঘাতে দাউ দাউ করে জ্বলে উঠল আরও পাঁচ-ছ’টা গাড়ি! রক্তাক্ত ক্ষতবিক্ষত মাংসপিণ্ড ছিটকে পড়ছে! গোটা ঘটনা ধরা পড়েছে ট্রাফিক সিগন্যালে লাগানো সিসিটিভিতে! এবার সামনে এল দিল্লি বিস্ফোরণকাণ্ডে ভয়ঙ্কর সেই মুহূর্তের সিসিটিভি ফুটেজ! এ দৃশ্য আপনাকে বিচলিত করতে পারে।
সিসিটিভি ফুটেজও দেখা গিয়েছে, i20 গাড়িটিও চলন্ত অবস্থাতেই ছিল। গতিবেগ ছিল কম, বাকি গাড়িগুলোর মতোই। চলন্ত অবস্থানেই বিস্ফোরণ হয়। উমরের দেহ গাড়ির ভিতর একেবারে ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গিয়েছে। গাড়ি থেকে পাওয়া দেহাংশের সঙ্গে DNA ম্যাচিং চলছে।
তবে এই বিস্ফোরণ নিয়ে গোয়েন্দাদের প্রাথমিক অনুমান, বিস্ফোরণস্থল থেকে মেলেনি কোনও স্প্লিন্টার বা শার্প নেল। তাতে গোয়েন্দারা মনে করছেন, তবে কি কোনও পূর্ব পরিকল্পনা করে নয়, জঙ্গি মডিউলের বাকি সদস্যরা ধরা পড়ে যাওয়ায় ভয়ে পালাতে গিয়েছিলেন উমর নবি। তাড়াহুড়োতেই বিস্ফোরণ ঘটেছে। এমনটা মনে করছেন গোয়েন্দারা। তাঁদের আরও বক্তব্য, বিস্ফোরণের সময়ে গাড়ি চলন্ত ছিল, কিন্তু পূর্ব পরিকল্পিত ছক থাকলে, তেমনটা হত না।
নয়া দিল্লি: সিগন্যালটা তখন সবেমাত্র ছেড়েছে। রাস্তায় শয়ে শয়ে গাড়ি অপেক্ষায়। গতি কম। শ্লথ গতিতে এগোচ্ছে, দুটো গাড়ির মধ্যে হাফ ফুটেরও দূরত্ব নেই। আর পাঁচটা সিগন্যালে যেমনটা হয় আরকী! আর সে সময়েই আচমকাই বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। প্রকট বিস্ফোরণ! ভিড়ে ঠাসা রাস্তা। শয়ে শয়ে গাড়ি, স্কুটি, বাইক-অটো! আকস্মিক অভিশপ্ত সেই i20 গাড়ি ফেটে যায়। কিছু বুঝে ওঠার আগে অভিঘাতে দাউ দাউ করে জ্বলে উঠল আরও পাঁচ-ছ’টা গাড়ি! রক্তাক্ত ক্ষতবিক্ষত মাংসপিণ্ড ছিটকে পড়ছে! গোটা ঘটনা ধরা পড়েছে ট্রাফিক সিগন্যালে লাগানো সিসিটিভিতে! এবার সামনে এল দিল্লি বিস্ফোরণকাণ্ডে ভয়ঙ্কর সেই মুহূর্তের সিসিটিভি ফুটেজ! এ দৃশ্য আপনাকে বিচলিত করতে পারে।
সিসিটিভি ফুটেজও দেখা গিয়েছে, i20 গাড়িটিও চলন্ত অবস্থাতেই ছিল। গতিবেগ ছিল কম, বাকি গাড়িগুলোর মতোই। চলন্ত অবস্থানেই বিস্ফোরণ হয়। উমরের দেহ গাড়ির ভিতর একেবারে ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গিয়েছে। গাড়ি থেকে পাওয়া দেহাংশের সঙ্গে DNA ম্যাচিং চলছে।
তবে এই বিস্ফোরণ নিয়ে গোয়েন্দাদের প্রাথমিক অনুমান, বিস্ফোরণস্থল থেকে মেলেনি কোনও স্প্লিন্টার বা শার্প নেল। তাতে গোয়েন্দারা মনে করছেন, তবে কি কোনও পূর্ব পরিকল্পনা করে নয়, জঙ্গি মডিউলের বাকি সদস্যরা ধরা পড়ে যাওয়ায় ভয়ে পালাতে গিয়েছিলেন উমর নবি। তাড়াহুড়োতেই বিস্ফোরণ ঘটেছে। এমনটা মনে করছেন গোয়েন্দারা। তাঁদের আরও বক্তব্য, বিস্ফোরণের সময়ে গাড়ি চলন্ত ছিল, কিন্তু পূর্ব পরিকল্পিত ছক থাকলে, তেমনটা হত না।