Tv9 Festival of India: কীভাবে ‘তনহা দিল’ গেয়েছিলেন শান, কাহিনি শুনলে আপনিও চমকে যাবেন
সম্প্রতি টিভি৯ ভারতবর্ষের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় শান তাঁর এই গানের নেপথ্য কাহিনি জানিয়েছিলেন। নিজের যাত্রাপথের কথা বলতে গিয়ে তিনি জানান, পারিবারিক সূত্রে সঙ্গীতের সঙ্গে সম্পর্ক তাঁর। সঙ্গীত তিনি উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছিলেন তাঁর বাবার কাছ থেকে।

‘চাঁদ সিফারিশ…’ আমির খানের সেই ‘ফানা’ সিনেমা থেকে শুরু করে আজকেও, তাঁর জৌলুস কমেনি এতটুকু। কেবল গানে নয়, একই সঙ্গে নিজের অভিনয় গুণ এবং রূপেও মুগ্ধ করেছেন ভক্তদের। তিনি আর কেউ নন প্রখ্যাত বলি গায়ক শান। নবমী নিশিতে তিনিই মাতিয়ে রাখলেন গোটা রাজধানীকে। TV9 Festivals Of India শানের তালে তালে মেতে উঠল দিল্লিবাসী।
‘আঁখোঁ মে সপনে লিয়ে, ঘর সে হাম চল তো দিয়ে… জানে ইয়ে রাহেঁ অব লে যায়েঙ্গি কহাঁ…’ – এই লিরিক্ যেন গুঞ্জরিত হয় প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে।
সম্প্রতি টিভি৯ ভারতবর্ষের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় শান তাঁর এই গানের নেপথ্য কাহিনি জানিয়েছিলেন। নিজের যাত্রাপথের কথা বলতে গিয়ে তিনি জানান, পারিবারিক সূত্রে সঙ্গীতের সঙ্গে সম্পর্ক তাঁর। সঙ্গীত তিনি উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছিলেন তাঁর বাবার কাছ থেকে। শানের বাবার স্বনামধন্য সঙ্গীতঁ শিল্পি মানস মুখোপাধ্যায়। বাংলা সিনেমায় তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। বাবার গান আর সঙ্গীতের প্রতি ভালোবাসাই শানের মনে এই টান সৃষ্টি করেছিল। ছোট থেকেই তিনি বিজ্ঞাপনের জন্য জিঙ্গল গাইতেন। ১৫-১৬ বছর বয়সে শান বুঝতে পারেন যে তিনি এটিকেই পেশা হিসেবেও নিতে পারেন।
শান বললেই মানুষের মনে ভেসে ওঠে ‘তনহা দিল’। তিনি বলেন, গানের জগৎ যেন তাঁকেই বেছে নিয়েছে। এই বছর তনহা দিল–এর ২৫তম বর্ষপূর্তি। আগে সুর তৈরি হতো লিরিক্সের আগে। সুরকার রাম সম্পত প্রথম তাঁকে সুর শোনান। শান জানান, তিনি গানটি গেয়েছিলেন তাঁর বন্ধুদের মনে রেখে। তাঁরাও বাইরে চলে গিয়েছিলেন। তাই তনহা দিল তাঁর কাছে বিশেষ গান। আজও এই গান তাঁকে বন্ধুদের কথা মনে করিয়ে দেয়।
