
রাতের অন্ধকারের বুক চিরে শোনা যাচ্ছে কান্না। নাহ, মানুষের নয়, ওই কান্না ছিল ময়ূরের। সেই জন্যই হয়তো সরকারের কানে পৌঁছয়নি কাতর আর্জি। রাতারাতি ঘরছাড়া করা হয়েছে শয়ে শয়ে ময়ূর, হরিণ, শিয়াল সহ একাধিক বন্যপ্রাণীকে। কেন? উন্নয়নযজ্ঞ চলছে। বনাঞ্চল ধ্বংস করে সেখানে তৈরি করা হবে আইটি হাব। হায়দরাবাদ সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি সংলগ্ন প্রায় ৪০০ একর জমিতে বনাঞ্চল ধ্বংস করা নিয়ে যাবতীয় বিতর্ক। শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতর। তবে এটা শুধু বনাঞ্চল ধ্বংসেই সীমিত নয়। গোটা রাজ্যের বাস্তুতন্ত্রই নষ্ট করে দিতে পারে। পরিবেশবিদ, গবেষকদের দাবি, কাঞ্চা গাছিবৌলি বনাঞ্চল ধ্বংসের জেরে সেই এলাকা ও আশেপাশের তেলাপুর, নালাগান্ডলা, গাছিবৌলির তাপমাত্রা ১ থেকে ৪ ডিগ্রি বাড়তে পারে। হুঁশিয়ারি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টও। তাহলেও কেন টনক নড়ছে না রাজ্য সরকারের? একটা আইটি হাব কি এতটা গুরুত্বপূর্ণ? কাঞ্চি গাছিবৌলি বনাঞ্চল- হায়দরাবাদ সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির পিছনে রয়েছে ৪০০ একরের বনাঞ্চল। এই জমি...