AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Independence Day 2025 Speech: সামনেই স্বাধীনতা দিবস, স্কুলের মঞ্চে দাঁড়িয়ে দিতে পারেন এই ভাষণ

Independence Day 2025 Speech: এই স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশের প্রায় প্রতিটি স্কুলেই বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। কিন্তু মঞ্চে উঠে কী বলবে সেই ভয়েই বহু পডু়য়াই এই সকল অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেন না।

Independence Day 2025 Speech: সামনেই স্বাধীনতা দিবস, স্কুলের মঞ্চে দাঁড়িয়ে দিতে পারেন এই ভাষণ
Image Credit: PTI Photos
| Edited By: | Updated on: Aug 12, 2025 | 1:00 PM
Share

নয়াদিল্লি: ৭৯ তম বছরে পা দিয়েছে দেশে স্বাধীনতা দিবস। ১৯৪৭ সালের ১৫ অগস্ট। প্রায় ২০০ বছরের সাম্রাজ্যবাদের পতন ঘটিয়ে এই স্বতন্ত্র হয় এই দেশ। প্রতিটি মানুষ পান স্বাধীনতার স্বাদ। আর এই ভাবেই নির্মাণ হয় বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশের। এই স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশের প্রায় প্রতিটি স্কুলেই বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। কিন্তু মঞ্চে উঠে কী বলবে সেই ভয়েই বহু পডু়য়াই এই সকল অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেন না।

তাদের জন্যই রইল ভাষণের তালিকা –

একেবারে ছোটদের জন্য –

“আমি আজ খুব গর্বিত, কারণ আজ ১৫ই অগস্ট। আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার দিন। আজ থেকে ৭৯ বছর আগে ১৯৪৭ সালে আজকের দিনেই ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তি পেয়েছিল এই দেশ।”

হাইস্কুল পড়ুয়াদের জন্য –

“আজ ১৫ অগস্ট। স্বাধীনতা দিবস। আজ থেকে ৭৯ বছর আগে এই দিনেই স্বাধীন হয়েছিল এই দেশ। তবে এই স্বাধীনতা কারও থেকে পাওয়া নয়। এটা অর্জিত। যা বহু সংগ্রামের মাধ্যম দিয়ে অর্জন করেছিলেন ভগৎ সিং, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মতো ব্যক্তিত্বরা। নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে এনারা এই দেশকে করেছিলেন সাম্রাজ্যবাদ মুক্ত। জয় হিন্দ। বন্দে মাতরম।”

উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের পড়ুয়াদের জন্য –

“প্রথমেই আগত অতিথি, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আমার তরফ থেকে নমস্কার জানাই। আজ স্বাধীনতা দিবস। এই তারিখের মাহাত্ম্য আলাদা করে ব্যক্ত করার কিছুই নেই। চলতি বছর স্বাধীন হয়ে ৭৯ বছরে পা দিয়েছে এই দেশ। এটা সত্যিই সাফল্যের। বহু মানুষের রক্তে দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতা যেন যায় না বৃথা, এটাই সর্বদা আমাদের কাম্য। তবে এত বছর স্বাধীনতার পরেও যে শুধু সাফল্য অর্জন হয়েছে এমনটা নয়। বহু ক্ষেত্রে, বহু পরিসরে এখনও এই দেশের মানুষকে লড়াই চালিয়ে যেতে হচ্ছে। রয়েছে জীবন সংগ্রাম। বেঁচে থাকার সংগ্রাম। নিরাপত্তার সংগ্রাম। আপাতত এই দেশের নাগরিক হিসাবে আমাদের লক্ষ্য সেই সংগ্রামগুলো থেকে মুক্তি লাভ। তবেই পূরণ হবে স্বাধীনতার স্বার্থকতা।”