
পাকিস্তান হাতে পায়ে ধরায় এ যাত্রায় যুদ্ধবিরতিতে গেল ভারত। চিন কখন কী করে বসে কেউ জানে না। মায়ানমারে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ চলছে। পশ্চিম এশিয়ার কথা নতুন করে বলার কিছু নেই। চিন সাগরের জলও ফুটছে। দুনিয়া তাহলে কোন দিকে এগোচ্ছে। এই যুদ্ধ নিয়েই কি আমাদের চলতে হবে? গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ার যা বলছে সেটা কিন্তু বেশ চিন্তার। ওদের সাম্প্রতিক র্যাঙ্কিংয়ে সামরিক শক্তিতে দুনিয়ায় চার নম্বরে ভারত।
এক নম্বরে আমেরিকা, দুয়ে রাশিয়া, তিনে চিন। গতবার পাকিস্তান ন’ নম্বরে থাকলেও এবার তারা দশের বাইরে। ১২ নম্বরে ঠাঁই হয়েছে পাকিস্তানের। এই সংস্থা শুধু সামরিক শক্তির র্যাঙ্কিংই করে না, আগামীদিনে সারা দুনিয়ার অবস্থা কোনদিকে যেতে পারে, তার একটা আঁচও দেয়। আর এখানেই অশনি সঙ্কেত।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সমীক্ষায় আভাস, এই দশকটা যুদ্ধ-বিগ্রহের দশক হিসাবেই ইতিহাসে পরিচিত হয়ে থাকবে। এখন যেসমস্ত যু্দ্ধ-সংঘর্ষ চলছে সেগুলোর অধিকাংশই তাড়াতাড়ি থামার কোনও আশা নেই। বরং নতুন করে বেশ কয়েকটি যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা। রিপোর্টে বলা হয়েছে এই দশকে সারা দুনিয়ায় স্থায়ীভাবে একাধিক ডিসপিউটেড এরিয়া বা বিবাদপূর্ণ অঞ্চল তৈরি হতে চলেছে। যেসব নিয়ে আগামী কয়েক দশকেও কোনও সমঝোতায় পৌঁছনো সম্ভব হবে কিনা সন্দেহ।