
নয়া দিল্লি: বদলার রব গোটা দেশে। হুঙ্কার দিচ্ছেন প্রধামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। রণসজ্জায় সেজে উঠছে ভারতীয় সেনা। যে কোনও মুহূর্তে হতে পারে আক্রমণ। প্রত্যাঘাতের ভয়ে রোজই একবার করে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসছে পাকিস্তানের। সেই ভয় আরও বাড়িয়ে দিয়ে এক্কেবারে সিংহের গর্জন জোরোয়ারের। পার্বত্য এলাকায় হয়ে গেল ট্রায়াল। তাতেও সফলভাবে উত্তীর্ণ এই প্রবল শক্তিশালী যুদ্ধযান।
সূত্রের খবর, ভারতীয় সেনার হাতে আগামী ১০ দিনের মধ্যে এই ট্যাঙ্ক এসে যেতে পারে। শত্রু শিবির নিঁখুত লক্ষ্যভেদে এই ট্যাঙ্কের জুড়ি মেলা ভার। একইসঙ্গে যুদ্ধের ময়দানে এই মাঝারি পাল্লার ট্যাঙ্কের দম দেখে ঘুম উড়ে যায় শত্রু সেনার।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রাথমিক ট্রায়াল হয়েছিল। এরপর কিছু বৈশিষ্টে বদল আসে। তারপরই চলছিল ট্রায়ালের জন্য অপেক্ষা। অবশেষে চূড়ান্ত পরীক্ষা নিরীক্ষায় পাস করল এই লাইট ব্যাটেল ট্যাঙ্ক। এদিকে ভারত যখন ঝড়ের গতিতে তার শক্তি বাড়িয়ে চলেছে সেখানে পাকিস্তানকে কিছুদিন আগেই আবার এক্কেবারে দাদুর আমলের ট্যাঙ্ক নিয়ে মাঠে নামতে দেখা যায়। অধিকৃত কাশ্মীরের ঝিলাম এলাকায় মরচে পড়া খালিদ ট্যাঙ্কের গতিবিধি লক্ষ্য করা গিয়েছে। শোনা যাচ্ছে, ভারতের টি-৯০ ট্যাঙ্ক ভীষ্মের মোকাবিলা করার জন্য পাকিস্তান এখন চাপের মুখে পড়ে এই সব ‘প্রাগহৈতিহাসিক’ যুগের ট্যাঙ্ক নিয়ে মাঠে নেমেছে।