Explained: বন্দুকের নলেই মাওবাদ শেষ! ২৬-এ হবে মাও-শূন্য ভারত?
End of Maoism in India: শিলিগুড়ির নকশালবাড়ি থেকে চারু মজুমদারদের তৈরি করা সশস্ত্র আন্দোলন আশির দশক নাগাদ একেবারে ঝিমিয়ে পড়ে। সেই সময় অতিবাম আন্দোলনের ভরকেন্দ্র সরে যেতে থাকে বিহার, অন্ধ্রের দিকে। এমনকি, মধ্যপ্রদেশের বস্তার ডিভিশনে যা বর্তমানে ছত্তীসগঢ়ের এলাকা, তখন পরিণত হয়েছিল মাওবাদীদের অন্যতম ঘাঁটিতে। এখান থেকেই গোটা রেড করিডরে চলত নানা অপারেশন।

কলকাতা: রক্তধারার অধ্যায়ের শেষ পর্ব কি তবে এটাই? গত কয়েক মাস দণ্ডকারণ্যে চলা নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান ও তার ফলাফল তুলছে এমনই প্রশ্ন। সম্প্রতি, ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া-মাওবাদীর সাধারণ সম্পাদক নম্বলা কেশবরাও নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে মারা যাওয়ার পর এই ঘটনাকে দলের চূড়ান্ত ব্যর্থতা বলে আখ্যা দিয়েছিল তারা। দেশজুড়ে জাঁকিয়ে চলা অতিবামেদের সশস্ত্র আন্দোলন এখন যে ধীমে চালে নিজেরই কবর খুঁড়ছে, তা এই আখ্য়ানের পর অন্তত স্পষ্ট। ভারতে নকশালবাদের সূচনা ভারতের সশস্ত্র বামপন্থী আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল ষাটের দশকে। মূলত মতভেদের কারণে সিপিআই ভেঙে যাওয়ার পর থেকে দেশজুড়ে বিশেষ করে এই বাংলা থেকেই শুরু হয় অতিবাম চর্চার নতুন ধাপ। সশস্ত্র আন্দোলন, রাষ্ট্রবিদ্বেষী মনোভাবের চাষ আর তার...





