PM Modi-Benjamin Netanyahu: প্রধানমন্ত্রী মোদীকে হঠাৎ ফোন নেতানিয়াহুর, কী কথা হল দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে?

PM Modi-Benjamin netanyahu: এই প্রথম নয়, আগেও একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে নেতানিয়াহুর ফোনে কথা হয়েছে। ভারত ও ইজরায়েলের মধ্যে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য়িক সম্পর্কও রয়েছে। বিদেশনীতি থেকে শুরু করে আঞ্চলিক শান্তির ক্ষেত্রেও দুই দেশ একে অপরকে সমর্থন ও সাহায্য করেছে।

PM Modi-Benjamin Netanyahu: প্রধানমন্ত্রী মোদীকে হঠাৎ ফোন নেতানিয়াহুর, কী কথা হল দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে?
ফাইল চিত্র।Image Credit source: PTI

|

Dec 11, 2025 | 6:51 AM

নয়া দিল্লি: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ফোন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর। দীর্ঘক্ষণ কথা হয় দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে। একদিকে যেমন দুই দেশের অংশীদারী সম্পর্ক নিয়ে কথা হয়েছে, তেমনই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের অবস্থানও স্পষ্ট করেছেন দুইজন। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীই জানিয়েছেন, কোনওভাবে সন্ত্রাসবাদ সহ্য বা বরদাস্ত করা হবে না। 

দুই রাষ্ট্রনেতার ফোনালাপে পশ্চিম এশিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদী জানিয়েছেন যে ভারত বরাবর চিরস্থায়ী শান্তির প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে। গাজায় শান্তি পরিকল্পনা যাতে দ্রুত বাস্তবায়িত হয়, তার উপরেও জোর দিয়েছেন।  

প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয়, আগেও একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে নেতানিয়াহুর ফোনে কথা হয়েছে। ভারত ও ইজরায়েলের মধ্যে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য়িক সম্পর্কও রয়েছে। বিদেশনীতি থেকে শুরু করে আঞ্চলিক শান্তির ক্ষেত্রেও দুই দেশ একে অপরকে সমর্থন ও সাহায্য করেছে।  ২০১৭ সালে ভারত সফরে এসেছিলেন বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। সেই সময় দুই নেতা দ্বিপাক্ষিক কৌশলগত অংশীদারিত্বের উপর বেশ কয়েকটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর ফোনালাপ প্রমাণ করল যে ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক কেবল আনুষ্ঠানিক নয় বরং কৌশলগতভাবেও জড়িত। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের যৌথ প্রতিশ্রুতি দুই দেশের মধ্যে আস্থা এবং সহযোগিতাকে শক্তিশালী করেছে। দুই নেতা ভবিষ্যতে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রাখার বিষয়েও সম্মত হয়েছেন, যাতে অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করা যায়, যা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা এবং এটি পশ্চিম এশিয়ায় ভারতের সক্রিয় এবং ইতিবাচক ভূমিকা প্রতিফলিত করে। বিশ্ব রাজনীতিতেও ভারতের ভূমিকা বৃদ্ধি করে।