নয়া দিল্লি: বিতর্কে তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবারই রেকর্ড সংখ্যক সাংসদকে বিশৃঙ্খল আচরণের দায়ে সাসপেন্ড করা হয়েছে সংসদ থেকে। এদিন, সাসপেন্ড হওয়া সাংদরা সংসদের বাইরে গান্ধীমূর্তির কাছে ধর্না দিচ্ছিলেন। অভিযোগ, ধর্নাস্থলে, রাজ্যসভার চেয়ারম্যান তথা উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের নকল করে দেখান তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেই অঙ্গভঙ্গির ভিডিয়ো রেকর্ড করেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। এই নিয়ে রাজ্যসভার অন্দরে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন জগদীপ ধনখড়। কল্যাণের তাঁকে নকল করা এবং রাহুল গান্ধীর মতো ‘বড় নেতা’র সেই অঙ্গভঙ্গির ভিডিয়ো রেকর্ড করা, অত্যন্ত ‘লজ্জাজনক’ বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি আরও বলেছেন, সাংসদদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক।
TMC MP Kalyan Banerjee mimicking Rajya Sabha Chairman Jagdeep Dhankhar and @RahulGandhi is filming it. They are mocking him in the Parliament premises!
New low for dotted I.N.D.I Alliance! pic.twitter.com/xo3p0ur5El
— BALA (@erbmjha) December 19, 2023
জগদীপ ধনখড়কে ভেঙানোর এই ভিডিয়োটি দ্রুত ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে দুই হাত তুলে রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের কথছা বলার ভঙ্গি নকল করে দেখাচ্ছেন শ্রীরামপুরের সাংসদ। আর সেখানে উপস্থিত সকল বিরোধী সাংসদরা সমস্বরে হেসে উঠছেন। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খার্গে, রাহুল গান্ধীর মতো বড় নেতারাও সেখানে ছিলেন। রাহুল গান্ধীকে তো এই ঘটনার ভিডিয়ো রেকর্ড করতে দেখা যায়। এই ভিডিয়ো নজরে গিয়েছে খোদ জগদীপ ধনখড়ের। এরপরই রাজ্যসভার অন্দরে এই ঘটনার কড়া সমালোচনা করেন তিনি। রাহুল গান্ধী বা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না করেই, দুজনেরই নিন্দা করেন তিনি।
এই প্রসঙ্গে মন্তব্য করা কার্যত এড়িয়ে গিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ। টিভি৯ বাংলার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছিল শ্রীরামপুরের সাংসদের সঙ্গে। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, “উনি (জগদীপ ধনখড়) নির্দিষ্ট করে কারও নাম করেননি। তাহলে আমি কেন প্রতিক্রিয়া দেব? উনি রাজ্যসভার চেয়ারম্যান, আমি তাঁকে সম্মান করি। কিন্তু, ওই খানে কী হয়েছে, না হয়েছে, তা নিয়ে উনি কিছু বলেননি। এগুলে ‘ভেগ’ কথাবার্তা। তার কেন উত্তর দেব?” এই নিয়ে বিতর্কের দায়ও তিনি সংবাদমাধ্যমের ঘাড়েই ঠেলেছেন। তিনি বলেছেন, “বিতর্ক তো সব কিছু নিয়েই হচ্ছে। বিতর্ক তৈরির জন্যই তো আপনারা (সংবাদমাধ্যম) আছেন। নাহলে আপনাদের চলবে কীকরে বলুন?” এরপরই ফোন কেটে দেন তিনি।
নয়া দিল্লি: বিতর্কে তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবারই রেকর্ড সংখ্যক সাংসদকে বিশৃঙ্খল আচরণের দায়ে সাসপেন্ড করা হয়েছে সংসদ থেকে। এদিন, সাসপেন্ড হওয়া সাংদরা সংসদের বাইরে গান্ধীমূর্তির কাছে ধর্না দিচ্ছিলেন। অভিযোগ, ধর্নাস্থলে, রাজ্যসভার চেয়ারম্যান তথা উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের নকল করে দেখান তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেই অঙ্গভঙ্গির ভিডিয়ো রেকর্ড করেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। এই নিয়ে রাজ্যসভার অন্দরে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন জগদীপ ধনখড়। কল্যাণের তাঁকে নকল করা এবং রাহুল গান্ধীর মতো ‘বড় নেতা’র সেই অঙ্গভঙ্গির ভিডিয়ো রেকর্ড করা, অত্যন্ত ‘লজ্জাজনক’ বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি আরও বলেছেন, সাংসদদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক।
TMC MP Kalyan Banerjee mimicking Rajya Sabha Chairman Jagdeep Dhankhar and @RahulGandhi is filming it. They are mocking him in the Parliament premises!
New low for dotted I.N.D.I Alliance! pic.twitter.com/xo3p0ur5El
— BALA (@erbmjha) December 19, 2023
জগদীপ ধনখড়কে ভেঙানোর এই ভিডিয়োটি দ্রুত ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে দুই হাত তুলে রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের কথছা বলার ভঙ্গি নকল করে দেখাচ্ছেন শ্রীরামপুরের সাংসদ। আর সেখানে উপস্থিত সকল বিরোধী সাংসদরা সমস্বরে হেসে উঠছেন। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খার্গে, রাহুল গান্ধীর মতো বড় নেতারাও সেখানে ছিলেন। রাহুল গান্ধীকে তো এই ঘটনার ভিডিয়ো রেকর্ড করতে দেখা যায়। এই ভিডিয়ো নজরে গিয়েছে খোদ জগদীপ ধনখড়ের। এরপরই রাজ্যসভার অন্দরে এই ঘটনার কড়া সমালোচনা করেন তিনি। রাহুল গান্ধী বা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না করেই, দুজনেরই নিন্দা করেন তিনি।
এই প্রসঙ্গে মন্তব্য করা কার্যত এড়িয়ে গিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ। টিভি৯ বাংলার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছিল শ্রীরামপুরের সাংসদের সঙ্গে। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, “উনি (জগদীপ ধনখড়) নির্দিষ্ট করে কারও নাম করেননি। তাহলে আমি কেন প্রতিক্রিয়া দেব? উনি রাজ্যসভার চেয়ারম্যান, আমি তাঁকে সম্মান করি। কিন্তু, ওই খানে কী হয়েছে, না হয়েছে, তা নিয়ে উনি কিছু বলেননি। এগুলে ‘ভেগ’ কথাবার্তা। তার কেন উত্তর দেব?” এই নিয়ে বিতর্কের দায়ও তিনি সংবাদমাধ্যমের ঘাড়েই ঠেলেছেন। তিনি বলেছেন, “বিতর্ক তো সব কিছু নিয়েই হচ্ছে। বিতর্ক তৈরির জন্যই তো আপনারা (সংবাদমাধ্যম) আছেন। নাহলে আপনাদের চলবে কীকরে বলুন?” এরপরই ফোন কেটে দেন তিনি।