AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jharkhand Political crisis: চম্পাই সোরেনের নেতৃত্বাধীন সরকার কি টিকবে? হায়দরাবাদের রিসর্টে পুলিশি নিরাপত্তায় বিধায়কেরা

Jharkhand floor test: হায়দরাবাদের একটি অভিজাত রিসর্টে রাখা হয়েছে জেএমএম ও কংগ্রেস জোটের বিধায়কদের। বাইরের কারও সেই রিসর্টে প্রবেশের ব্যাপারে বিধি-নিষেধ আরোপিত রয়েছে। অর্থাৎ বিশেষ অনুমতি ছাড়া কেউ বিধায়কদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না। রিসর্টের যে তলে বিধায়কেরা রয়েছেন, সেই তলে অন্য কারও থাকার অনুমতিও নেই। এমনকি বিধায়কদের জন্য রিসর্টের আলাদা একটি সিঁড়ি বরাদ্দ রয়েছে।

Jharkhand Political crisis: চম্পাই সোরেনের নেতৃত্বাধীন সরকার কি টিকবে? হায়দরাবাদের রিসর্টে পুলিশি নিরাপত্তায় বিধায়কেরা
দলীয় বিধায়কদের হায়দরাবাদে নিয়ে যাচ্ছেন চম্পাই সোরেন। ফাইল ছবি।Image Credit: PTI
| Updated on: Feb 03, 2024 | 3:08 PM
Share

রাঁচি: ঝাড়খণ্ডের রাজনৈতিক অচলাবস্থা এখনও চলছে। হেমন্ত সোরেনের গ্রেফতারির পর চম্পাই সোরেন মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন। কিন্তু, এখনও বিপদ কাটেনি। আস্থা ভোট না হওয়া পর্যন্ত নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না চম্পাই সোরেন ও তাঁর দল। তাই জোটের বিধায়কদের ভিন রাজ্যে নিয়ে গিয়ে আলাদা রিসর্টে কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় রাখার বন্দোবস্ত করা হয়েছে।

চম্পাই সোরেনের নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের আস্থা ভোট হতে পারে সোমবার। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জেএমএম জোট সরকারই থাকবে ঝাড়খণ্ডে। তাই এর মধ্যে যাতে দলের ভাঙন না হয়, তার জন্য তৎপর চম্পাই সোরেন-সহ জেএমএম-কংগ্রেস জোট। তাই একেবারে পুলিশি পাহাড়ায় হায়দরাবাদের রিসর্টে রাখা হয়েছে বিধায়কদের।

সূত্রের খবর, হায়দরাবাদের একটি অভিজাত রিসর্টে রাখা হয়েছে জেএমএম ও কংগ্রেস জোটের বিধায়কদের। বাইরের কারও সেই রিসর্টে প্রবেশের ব্যাপারে বিধি-নিষেধ আরোপিত রয়েছে। অর্থাৎ বিশেষ অনুমতি ছাড়া কেউ বিধায়কদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না। রিসর্টের যে তলে বিধায়কেরা রয়েছেন, সেই তলে অন্য কারও থাকার অনুমতিও নেই। এমনকি বিধায়কদের জন্য রিসর্টের আলাদা একটি সিঁড়ি বরাদ্দ রয়েছে। অর্থাৎ তাঁরা কেবল ওই সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করতে পারবেন। তাও পুলিশি নিরাপত্তায়। অন্য কোনও সিঁড়ি বা লিফট ব্যবহার করতে পারবেন না। সবমিলিয়ে, সরকার ধরে রাখতে জোর তৎপরতা দেখা যাচ্ছে জেএমএম-কংগ্রেস জোটের মধ্যে।

ঝাড়খণ্ডের এই ‘পলিটিক্যাল ড্রামা’-র সূচনা হয়েছিল গত শুক্রবার। সেদিন রাতেই জেএমএম-সহ জোটের প্রায় ৪০ জন বিধায়ককে উড়িয়ে নিয়ে আসা হয় হায়দরাবাদে। একেবারে লাক্সারি বাসে করে শহর থেকে বের করে সোজা হায়দরাবাদের বিমানে তোলা হয় তাঁদের। বিজেপি যাতে আস্থা ভোটের আগে বিধায়কদের কিনে নিতে না পারে, তার জন্যই তৎপর জেএমএম-কংগ্রেস জোট।