Karnataka CM Tussle: সিদ্দারামাইয়া নাকি শিবকুমার-মুখ্যমন্ত্রী কে, সিদ্ধান্ত ১ ডিসেম্বরের আগেই

Karnataka: সূত্রের আরও খবর, কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া ও উপমুখ্যমন্ত্রী ডিকে শিবকুমার- দুইজনকেই দিল্লিতে ডাকা হতে পারে ২৮ বা ২৯ নভেম্বর। অভ্যন্তরীণ বিভেদ নিয়ে তাঁদের সঙ্গে কথা বলা হবে। এরপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

Karnataka CM Tussle: সিদ্দারামাইয়া নাকি শিবকুমার-মুখ্যমন্ত্রী কে, সিদ্ধান্ত ১ ডিসেম্বরের আগেই
ফাইল চিত্র।Image Credit source: PTI

|

Nov 26, 2025 | 12:44 PM

বেঙ্গালুরু: কে হবেন মুখ্যমন্ত্রী, তা নিয়ে বিরোধ চরমে। সিদ্দারামাইয়াই (Siddaramaiah) মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন নাকি এবার গদি ছেড়ে দিতে হবে ডিকে শিবকুমার(DK Shivakumar)-কে, তা নিয়ে চরম ধন্দ তৈরি হয়েছে। বিষয়টি পৌঁছেছে দিল্লি পর্যন্ত। দলীয় সূত্রে খবর, কংগ্রেসের (Congress) হাইকম্যান্ড কর্নাটক নিয়ে এবার সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে।

সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু হচ্ছে ১ ডিসেম্বর থেকে। সূত্রের খবর, কংগ্রেসের হাই কম্যান্ড তার আগেই সিদ্ধান্ত নেবে যে কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন।  শোনা যাচ্ছে, কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে দেখা করবেন রাহুল গান্ধীর সঙ্গে। আজ বা আগামিকাল অর্থাৎ ২৬ বা ২৭ নভেম্বরের মধ্যে এই বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।

সূত্রের আরও খবর, কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া ও উপমুখ্যমন্ত্রী ডিকে শিবকুমার- দুইজনকেই দিল্লিতে ডাকা হতে পারে ২৮ বা ২৯ নভেম্বর। অভ্যন্তরীণ বিভেদ নিয়ে তাঁদের সঙ্গে কথা বলা হবে। এরপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সম্প্রতিই দুই নেতা জনসমক্ষে যেভাবে মন্তব্য করেছেন এবং ক্ষমতা ভাগাভাগি নিয়ে মুখ খুলেছেন, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন খাড়্গে।  সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু হওয়ার আগেই কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব দুই নেতার মধ্যে বিরোধ মিটিয়ে ফেলতে চাইছে।

দক্ষিণ ভারতে এখন কংগ্রেসের একমাত্র শক্ত ঘাঁটি বলতে এই কর্নাটক। বাকি সমস্ত রাজ্য থেকেই ক্ষমতা হারিয়েছে কংগ্রেস। গত বিধানসভা নির্বাচনের পরই সিদ্দারামাইয়া ও ডিকে শিবকুমারের মধ্যে ক্ষমতা ভাগাভাগির কথা শোনা গিয়েছিল। সিদ্দারামাইয়া ক্যাম্প চায়, অন্তত মার্চ মাস অবধি ক্ষমতায় থাকুন তিনি। যদি মুখ্যমন্ত্রী পদ বদল হয়, তাহলে ক্যাবিনেট বদলও করা হোক। অন্যদিকে ডিকে শিবকুমার শিবিরের সমর্থকরা চায় শিবকুমারকেই মুখ্যমন্ত্রী পদ দেওয়া হোক এবার। ২০২৩ সালে সরকার গঠনের আগে এই চুক্তিই হয়েছিল। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করুক। তবে শেষ সিদ্ধান্ত নেবেন রাহুল গান্ধী ও দলের শীর্ষ নেতৃত্বই।