Durga Puja in Mumbai: সেজে উঠেছে বাণিজ্য নগরী, মুম্বইয়ে দুর্গাপুজোর বড় আয়োজন কুমার শানুর

Durga Puja in Mumbai: মুম্বইয়ে বেঙ্গলি কালচারাল অ্যাসোশিয়নের পুজোতে মেতে উঠতে দেখা গেল কুমার শানুকে। মুখোমুখি হলেন টিভি-৯ বাংলার। ভেসে গেলেন স্মৃতির পাতায়। বাজালেন ঢাক। পুজোর সময় খুব বেশি করে যে কলকাতাকে মিস করেন তাও বললেন।

Durga Puja in Mumbai: সেজে উঠেছে বাণিজ্য নগরী, মুম্বইয়ে দুর্গাপুজোর বড় আয়োজন কুমার শানুর
টিভি-৯ বাংলায় কুমার শানুImage Credit source: TV-9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 19, 2023 | 8:50 PM

মুম্বই: পুজো মানেই তার গান। একসময় লাগাতার আসত অ্যালবাম। এখনও শহর কলকাতা থেকে গ্রাম বাংলার পুজো মণ্ডপে কান পাতলে শোনা য়ায় সেই সুর। তার গান বাজে মণ্ডপে মণ্ডপে। সেই কুমার শানুই এবার মেতে উঠলেন পুজোর আনন্দে। পুজোর উন্মাদনায় মেতে উঠেছে বাংলা। আলোয় ভাসছে কলকাতা। কিন্তু, বাঙালির এই মহোৎসব মানে কিন্তু শুধু কলকাতা বা জেলা নয়। পুজোর রেশ বাণিজ্য নগরীতেও। রূপোলি পর্দার তারকাদের ভিড়ে মুম্বই সর্বদাই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে। পুজোর আবহে উৎসবের ছোঁয়া সেই মুম্বইতেই। মুম্বইয়ে বেঙ্গলি কালচারাল অ্যাসোশিয়নের পুজোতে মেতে উঠতে দেখা গেল কুমার শানুকে। মুখোমুখি হলেন টিভি-৯ বাংলার। ভেসে গেলেন স্মৃতির পাতায়। বাজালেন ঢাক। পুজোর সময় খুব বেশি করে যে কলকাতাকে মিস করেন তাও বললেন। 

মণ্ডপে দাঁড়িয়েই বলেন, আমি খুবই কলকাতার পুজো মিস করি। সেখান থেকেই এখানে পুজো করার ভাবনা। আমার অনেক বন্ধু-বান্ধবই বলেছিল এখানে পুজো শুরু করার কথা। সেই ভেবেই গত বছর থেকে পুজো শুরু করেছি। ধর্মেন্দ্রজি গতকাল উদ্বোধন করে গিয়েছেন। আজ একনাথ শিন্ডে আসছেন।  

আয়োজন হয়েছে দেদার খাওয়া-দাওয়ারও। এ বিষয়ে শিল্পী বলেন, খাওয়া-দাওয়ার প্রচুর আয়োজন আছে। দুপুরে ভোগের ব্যাপারটা শুরু হবে সপ্তমী থেকে। সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী তিনদিন চলবে। যাঁরা আসবে সকলেই ভোগ খেয়ে যাবে। এখানে অনেক স্টলও বসেছে। মানুষ এখানে কেনাকাটা করতে পারবেন। আসলে কলকাতার মতো একটা আমেজ এখানে তৈরি করার চেষ্টা করছি। এখানে থাকা যে সমস্ত বাঙালিরা কলকাতার পুজোকে মিস করেন তাঁদের কথা ভেবেই এত কিছু। 

তবে এবারে পুজোর সময় আলাদা করে গান-বাজনার আয়োজন করা হয়নি। মূলত এলাকার বয়স্ক, অসুস্থার কথা ভেবেই আড়ম্বর খানিকটা কমানো হয়েছে। এ বিষয়ে কুমার শানু বলেন, আসলে এখানে অনেক বয়স্ক লোক রয়েছেন, অনেক অসুস্থ মানুষ রয়েছে। তাই তাঁদের কথা ভেবে অল্প আওয়াজে ঢাক বাজানো হচ্ছে। আলাদা করে গানবাজনার আসর বসছে না।