Mahua Moitra: সরকারি বাংলো ছাড়েননি মহুয়া, কড়া বার্তা দিয়ে নোটিস কেন্দ্রের

Mahua Moitra: সাংসদ কোটায় পাওয়া বাংলো ছাড়ার জন্য মহুয়া মৈত্রকে চরম সময়সীমা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, সারাদিন অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও বাংলো খালি করেননি মহুয়া। তার প্রেক্ষিতেই এদিন সন্ধ্যায় মহুয়া মৈত্রকে পুনরায় নোটিস পাঠাল কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন মন্ত্রক।

Mahua Moitra: সরকারি বাংলো ছাড়েননি মহুয়া, কড়া বার্তা দিয়ে নোটিস কেন্দ্রের
মহুয়া মৈত্র। ফাইল ছবি।Image Credit source: PTI
Follow Us:
| Updated on: Jan 11, 2024 | 9:30 PM

নয়া দিল্লি: নির্ধারিত সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত সরকারি বাংলো ছাড়েননি বহিষ্কৃত সাংসদ মহুয়া মৈত্র। বৃহস্পতিবার ফের বাংলো ছাড়ার জন্য তৃণমূল নেত্রীকে নোটিস পাঠাল কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন মন্ত্রক। এবার বাংলো ছাড়ার জন্য তাঁকে আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।

মহুয়া মৈত্রর সাংসদ কোটায় বাংলো ছাড়ার শেষ দিন ছিল চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি। কিন্তু, মহুয়া বাংলো না ছাড়ায় ২৪ ঘণ্টা পর অর্থাৎ গত ৮ জানুয়ারি জবাব তলব করে তাঁকে নোটিস পাঠায় কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের অধীনস্থ ডিরেক্টরেট অফ এস্টেটস (DoE)। জবাব দেওয়ার জন্য মহুয়াকে ৩ দিন অর্থাৎ ১১ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল। বাংলো ছাড়ারও চরম সময়সীমা এদিন পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, সারাদিন অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও বাংলো খালি করেননি মহুয়া। তার প্রেক্ষিতেই এদিন সন্ধ্যায় মহুয়া মৈত্রকে পুনরায় নোটিস পাঠাল কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন মন্ত্রক। তবে আগামী ১৬ জানুয়ারির মধ্যে বাংলো না ছাড়লে আইন অনুযায়ী যথোপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে বলে এদিনের নোটিসে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ব্যবসায়ী হীরানন্দ দর্শানিকে সংসদীয় ই-মেইলের আইডি, পাসওয়ার্ড দেওয়া এবং টাকার বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন তোলার অভিযোগ উঠেছে মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে গত ৮ ডিসেম্বর মহুয়া মৈত্রকে সংসদ থেকে বরখাস্ত করে লোকসভার এথিক্স কমিটি। যদিও তৃণমূল সাংসদকে অনৈতিকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে সরব হয় তৃণমূল, কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলগুলি। এরপরই তাঁর সাংসদ কোটায় পাওয়া বাংলো খালি করার নোটিস দেয় ডিওই। সেই নোটিসকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন দাপুটে নেত্রী। কিন্তু, এই বিষয়ে হাইকোর্টে আবেদন করার কথা জানায় সুপ্রিম কোর্ট। যদিও আর হাইকোর্টে যাননি মহুয়া।