Fraud Case: জাল নথি দিয়ে ৩১ বছর সরকারি চাকরি, ফাঁস হল অবসরের ২ বছর পর

সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন দীপক ট্যান্ডন নামের এক ব্যক্তি। দীপক সুধীরের পরিচিত। মুজফ্ফরপুরের স্থানীয় আদালতে দীপক অভিযোগ করেন, প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির শংসাপত্রে দীপকের জন্মতারিখ ১৯৬৫ সালের ১৫ অগস্ট হলেও। আদতে তাঁর জন্ম হয়েছে ১৯৬১ সালের ১৫ অগস্ট। উত্তর প্রদেশের পরিবহণ দফতরের চাকরি শিক্ষাগত যোগ্যতার শংসাপত্র দেখিয়েই পেয়েছিলেন তিনি।

Fraud Case: জাল নথি দিয়ে ৩১ বছর সরকারি চাকরি, ফাঁস হল অবসরের ২ বছর পর
প্রতীকী ছবিImage Credit source: facebook

| Edited By: অংশুমান গোস্বামী

Oct 20, 2023 | 3:09 PM

আগ্রা: ৩১ বছর ধরে তিনি উত্তর প্রদেশে সরকারের চাকরি করেছেন। সরকারি চাকরির সমস্ত সুযোগ সুবিধা ভোগ করেছেন। উত্তর প্রদেশ স্টেট রোড ট্রান্সপোর্টের কর্পোরেশনের বাসচালক হিসাবে কাজ করেছেন তিনি। ২ বছর আগে তিনি চাকরি থেকে অবসর নেন। খাটৌলি রোডওয়ে বাসডিপো থেকে কর্মজীবন শেষ হয় তাঁর। অবসরের ২ বছর পর জানা গিয়েছে, নথি জাল করে ৩১ বছর ধরে সরকারি চাকরি করেছেন ওই ব্যক্তি। বিষয়টি সামনে আসতেই উত্তর প্রদেশ পুলিশকে মামলা দায়ের করতে বলেছে মুজফ্ফরনগরের স্থানীয় আদালত।

জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি নাম সুধীর কুমার। তিনি মুজফ্ফরনগরের আলাওয়ারপুরের বাসিন্দা। অভিযোগ, জন্মের প্রমাণপত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার শংসাপত্র জাল করে চাকরি করেছেন সুধীর। সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন দীপক ট্যান্ডন নামের এক ব্যক্তি। দীপক সুধীরের পরিচিত। মুজফ্ফরপুরের স্থানীয় আদালতে দীপক অভিযোগ করেন, প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির শংসাপত্রে দীপকের জন্মতারিখ ১৯৬৫ সালের ১৫ অগস্ট হলেও। আদতে তাঁর জন্ম হয়েছে ১৯৬১ সালের ১৫ অগস্ট। উত্তর প্রদেশের পরিবহণ দফতরের চাকরি শিক্ষাগত যোগ্যতার শংসাপত্র দেখিয়েই পেয়েছিলেন তিনি।

এ নিয়ে খাটৌলি থানার স্টেশন হাউস অফিসার মুকেশ কুমার বলেছেন, “আদালতের নির্দেশের প্রেক্ষিতে আমরা অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮ এবং ৪৭১ নম্বর ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।” যদিও অভিযুক্তকে এখনও গ্রেফতার করা হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই পুলিশ অফিসার।