AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

UP Attempt Murder Case: প্রেমিকের সঙ্গে ২ মেয়ের বিয়ে দিতেই হবে! রাতের খাবারেই সব কারুকার্য করলেন মহিলা…

Uttar Pradesh: গ্রেটার নয়ডার অ্যাডিশনাল পুলিশ কমিশনার বিশাল পাণ্ডে জানিয়েছেন, রবিরার রাতে জুনেদপুর গ্রামে এই মারাত্মক ঘটনা ঘটেছিল।

UP Attempt Murder Case: প্রেমিকের সঙ্গে ২ মেয়ের বিয়ে দিতেই হবে! রাতের খাবারেই সব কারুকার্য করলেন মহিলা...
ছবি- প্রতীকী চিত্র
| Edited By: | Updated on: May 19, 2022 | 7:27 PM
Share

নয়ডা: যতদিন যাচ্ছে মানুষ তত বেশি আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছে। স্বল্প স্বার্থের জন্য জন্য কাউকে খুন করতে দ্বিধা বোধ করে না এই মনুষ্যজাতি। উত্তর প্রদেশে (Uttar Pradesh) এমন এক ভয়াবহ ঘটনার কথা সামনে এসেছে যা শুনে অনেকেরই চোখ কপালে উঠে গিয়েছে। যোগী রাজ্যের নয়ডা থেকে এক মহিলাকে আটক করেছে পুলিশ। পাশাপাশি ওই মহিলার দুই মেয়ে এবং তাদের প্রেমিককেও গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার এই গ্রেফতারির ঘটনা ঘটেছে। জানা গিয়েছে, খুনের উদ্দেশ্য নিয়ে পারিবারিক নৈশ আহারে বিষ মিশিয়ে দিয়েছিল এই ৫ জন। পুলিশি তদন্তে জানা গিয়েছে, পরিবারের ৪ জন্য সদস্য ওই মহিলার ইচ্ছেমতো তাদের প্রেমিকদের বিয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। এই ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে রাজকুমারী নামে এক মহিলার নাম উঠে এসেছে। পাশাপাশি জ্যোতি ও অর্চণা নামের দুই তরুণী এবং তাদের প্রেমিক অভিষেক ও দীপককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দুই তরুণীর ঠাকুমা, বাবা ও কাকুকে নিশানা খুনের উদ্দেশ্যেই রাতের খাবারে বিষ মিশিয়ে দেওয়া হয়েছিল। বিষ দেওয়া খাবার খাওয়ার পরই তারা অচৈতন্য হয়ে পড়েছিল।

গ্রেটার নয়ডার অ্যাডিশনাল পুলিশ কমিশনার বিশাল পাণ্ডে জানিয়েছেন, রবিরার রাতে জুনেদপুর গ্রামে এই মারাত্মক ঘটনা ঘটেছিল। পাণ্ডে বলেন, “রাতে বিষ মেশানো খাওয়ার খেয়ে ওই পরিবারের ৪ সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তাদেরকে জিআইএমএস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ওই ৪ জনের অবস্থা এখন স্থিতিশীল। তদন্তে নেমে দেখা গিয়েছে রাজকুমারী নামের ওই মহিলাই খাবারে বিষ মিশিয়েছিল। এই ঘটনার তদন্তের জন্য পুলিশের দুটি দল গঠন করা হয়েছিল। প্রত্যেক অভিযুক্তই পলাতক ছিল। কিন্তু তাদের সকলকেই গ্রেফতার করা হয়েছে।” পুলিশ জানিয়েছে, ভারতীয় দণ্ড বিধির ১২০ বি, ৩২৮ এবং ৩০৭ ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ। প্রত্যেককেই ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।