Indian Army: ৯টা বাজতেই ঘুটঘুটে অন্ধকারে ডুবল ফিরোজাবাদ, তার মধ্যেই বড় ‘অ্যাকশন’ সেনার

Indian Army: রাত ৯টা বাজতেই পঞ্জাব স্টেট পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেড আধ ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। বাজতে থাকে হুটার। এরপরই শুরু হয় সেনাবাহিনীর ড্রিল।

Indian Army: ৯টা বাজতেই ঘুটঘুটে অন্ধকারে ডুবল ফিরোজাবাদ, তার মধ্যেই বড় অ্যাকশন সেনার
ফাইল চিত্র।Image Credit source: PTI

|

May 05, 2025 | 1:19 PM

চণ্ডীগঢ়: ঘড়ির কাঁটায় রাত ৯টা বাজতেই ঝুপ করে নামল অন্ধকার। বাড়িঘর, রাস্তাঘাট সব জায়গায় ঘুটঘুটে অন্ধকার। রাস্তায় একটা গাড়ি-বাইকেরও দেখা নেই। আর এই মিশকালো অন্ধকারেই বড় অ্যাকশন ভারতীয় সেনার।

রবিবার রাতেই পঞ্জাবের ফিরোজপুর ক্যান্টনমেন্টে চলল মক ড্রিল। গোটা চত্বর অন্ধকার করে মক ড্রিল চালায় ভারতীয় সেনা। আধ ঘণ্টা ধরে এই ড্রিল চলে। ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনাপূর্ণ আবহে এটা ভারতীয় সেনার বড় প্রস্তুতি। রুটিন সেফটি এক্সারসাইজ ছিল এই ব্ল্যাকআউট।

রাত ৯টা বাজতেই পঞ্জাব স্টেট পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেড আধ ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। বাজতে থাকে হুটার। এরপরই শুরু হয় সেনাবাহিনীর ড্রিল। মক ড্রিল চলার সময় রাস্তায় উপস্থিত ছিল বিপুল সংখ্যক পুলিশও।

গতকাল সকালেই ডেপুটি কমিশনার তথা জেলা ম্য়াজিস্ট্রেট ফিরোজপুরের বাসিন্দাদের আধ ঘণ্টার ব্ল্যাকআউটের কথা জানিয়েছিলেন। বাসিন্দারা যাতে আতঙ্কিত না হয়, তাও জানিয়েছিলেন। ফিরোজপুরে ১০ কিলোমিটার চত্বর এলাকার সমস্ত বাসিন্দাদের বলা ছিল তারা যেন ব্যক্তিগত জেনারেটর ও ইনভার্টারও বন্ধ রাখে। কোনও বাড়িতে আলো জ্বলবে না এই সময়ে।

কেন এই মক ড্রিল করা হল?

রাতের অন্ধকারে সীমান্ত পেরিয়ে জঙ্গল বা পার্বত্য এলাকায় অভিযান করার প্রয়োজন পড়তে পারে সেনাবাহিনীর। তার মহড়া দিতেই সেনার এই মক ড্রিল।  এর আগে ২০০১ সালের ডিসেম্বরে সংসদ হামলার পর ফিরোজপুরে এমন মক ড্রিল করেছিল ভারতীয় সেনা।