AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Puri Jagannath Temple: আর পাওয়াই যাবে না এই জিনিসগুলি! পুরীর জগন্নাথ ধাম নিয়ে বড় সিদ্ধান্তের পথে ওড়িশা সরকার

Puri Jagannath Temple: পুরীর মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখতেই এই পদক্ষেপ নেওয়ার পথে হাঁটছে ওড়িশা সরকার। রবিবার এমনটাই জানিয়েছে আইনমন্ত্রী। পাশাপাশি, ভাবনা সবে প্রস্তাবিত হয়েছে বলেও জানান তিনি। তবে আইনমন্ত্রীর কথা মোতাবেক যদি কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করে ওড়িশা সরকার।

Puri Jagannath Temple: আর পাওয়াই যাবে না এই জিনিসগুলি! পুরীর জগন্নাথ ধাম নিয়ে বড় সিদ্ধান্তের পথে ওড়িশা সরকার
পুরীর জগন্নাথ ধামImage Credit: Getty Image
| Updated on: Jun 09, 2025 | 6:46 PM
Share

ভুবনেশ্বর: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখতে এবার বড় পদক্ষেপ নেওয়ার পরিকল্পনা করছে ওড়িশার বিজেপি সরকার। পুরী মন্দির লাগোয়া এলাকায় নিষিদ্ধ হতে চলেছে মদ ও আমিষ জাতীয় খাবার। তবে এই নিয়ে এখনও সরকারি ভাবে কোনও বিবৃতি জারি করেনি তারা।

রবিবার ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, ‘১২ শতাব্দী প্রাচীন জগন্নাথ মন্দিরের ২ কিলোমিটারের মধ্যে মদ ও ৩ কিলোমিটারের আমিষ জাতীয় খাদ্য নিষিদ্ধ করা হবে সরকার তরফে।’ তাঁর সংযোজন, ‘দেশের চার ধামের মধ্যে এক ধাম পুরী। তাই আমরা এই শহরকে পবিত্রতার শহরে পরিণত করতে চাই। মন্দিরের ২ কিলোমিটারের মধ্য়ে কোনও রকম মদের দোকান বা পানশালা রাখা যাবে না। এমনকি, মন্দির মুখোমুখি গ্র্যান্ড রোডে থাকা সমস্ত আমিষের দোকানগুলিকে তুলে দিতে হবে।’

পুরীর মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখতেই এই পদক্ষেপ নেওয়ার পথে হাঁটছে ওড়িশা সরকার। রবিবার এমনটাই জানিয়েছে আইনমন্ত্রী। পাশাপাশি, ভাবনা সবে প্রস্তাবিত হয়েছে বলেও জানান তিনি। তবে আইনমন্ত্রীর কথা মোতাবেক যদি কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করে ওড়িশা সরকার। তখন রাতারাতি পুরীর মুখোমুখি থাকা গ্র্যান্ড রোডের প্রায় ৭০টি আমিষ খাবারের দোকানকে উঠে যেতে হতে পারে।

অবশ্য, দোকান তোলার ক্ষেত্রে রাতারাতি কোনও সিদ্ধান্ত নেবে না বলেই জানাচ্ছে ওড়িশা সরকারের এক প্রশাসনিক কর্তা। তিনি টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছেন, ‘যদি সরকার পুরীর মন্দির লাগোয়া এলাকায় মদ ও আমিষ খাবারের দোকান তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তার প্রভাব কখনওই রাতারাতি হবে না। সকলের মাথায় রেখেই কোনও মতে এক রাতে মধ্যে গোটা এলাকা ফাঁকা করার কাজে নামবে না প্রশাসন। বরং ধাপে ধাপে ধীরে-সুস্থে দোকানীদের পুনর্বাসনে সাহায্য় করবে রাজ্য সরকার।