AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Pakistan violates ceasefire: মুখ লুকানোর জায়গা না পেয়ে লাগাতার সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন পাকিস্তানের, মুখের মতো জবাব ভারতের

Pakistan violates ceasefire: ভারতীয় সেনার তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, "মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে বিনা প্ররোচনায় নওশেরা, সুন্দরবাণী এবং আখনুর সেক্টরে গুলি চালায় পাকিস্তান সেনা। ভারতীয় জওয়ানরা তার যোগ্য জবাব দিয়েছে।"

Pakistan violates ceasefire: মুখ লুকানোর জায়গা না পেয়ে লাগাতার সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন পাকিস্তানের, মুখের মতো জবাব ভারতের
ফাইল ফোটোImage Credit: PTI
| Updated on: Apr 30, 2025 | 8:17 AM
Share

শ্রীনগর: পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার পর থেকে নিয়মিত সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে চলছে পাকিস্তান সেনা। কোনও প্ররোচনা ছাড়াই সীমান্তে গুলি চালাচ্ছে। ভারতীয় জওয়ানরা পাকিস্তানকে মুখের মতো জবাব দিচ্ছেন।

গত ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ের বৈসরনে পর্যটকদের উপর হামলা চালায় জঙ্গিরা। বেছে বেছে হিন্দু পর্যটকদের টার্গেট করা হয়। মৃত্যু হয় ২৬ জনের। হামলার নিন্দা করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে। সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় ভারতকে পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার পর বিশ্বমঞ্চে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে পাকিস্তান। সিন্ধু জলচুক্তি স্থগিত-সহ তাদের বিরুদ্ধে একাধিক কড়া পদক্ষেপ করেছে ভারত।

এই পরিস্থিতিতে লাগাতার সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে সীমান্তে গুলি চালাচ্ছে পাক সেনা। বুধবার তারা সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেছে। ভারতীয় সেনার তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, “মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে বিনা প্ররোচনায় নওশেরা, সুন্দরবাণী এবং আখনুর সেক্টরে গুলি চালায় পাকিস্তান সেনা। ভারতীয় জওয়ানরা তার যোগ্য জবাব দিয়েছে।” বারামুল্লা, কুপওয়ারা জেলার সীমান্ত এবং পারগওয়াল সেক্টরেও বিনা প্ররোচনায় গুলি চালায় পাকিস্তান সেনা। সবমিলিয়ে ৬ জায়গায় সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেছে।

এদিকে, পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার জবাব কখন, কীভাবে দেওয়া হবে, তার সিদ্ধান্ত নিতে সেনাবাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গতকাল নয়াদিল্লিতে তাঁর বাসভবনে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেন তিনি। সেখানে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল অনিল চৌহান, সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী, নৌসেনার প্রধান অ্যাডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠী এবং এয়ার চিফ মার্শাল অমরপ্রীত সিং উপস্থিত ছিলেন। সূত্রের খবর, ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, পহেলগাঁও হামলার জবাব কখন, কীভাবে দেওয়া হবে, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্ণ স্বাধীনতা সেনার রয়েছে।