Patanjali: ‘আইনত অযৌক্তিক…’, ঘি ঘিরে বিতর্ক! পাল্টা মামলার কথা জানাল পতঞ্জলি

Patanjali News: এদিন জারি হওয়া বিবৃতিতে পতঞ্জলি ওই ল্যাবটি 'আইনত গ্রহণযোগ্য নয়' বলে জানিয়েছে পতঞ্জলি। সংস্থার দাবি, 'যেহেতু ল্যাবটির আইনত কোনও ভিত্তি নেই, সেহেতু সেই নিম্নমানের ল্যাবের তরফে জারি করা রিপোর্ট যথেষ্ট আপত্তিকর। একটা নিম্নমানের ল্য়াব নাকি পতঞ্জলি সেরা ঘি-এর মান পরীক্ষা করছে।'

| Edited By: Avra Chattopadhyay

Dec 02, 2025 | 9:44 AM

নয়াদিল্লি: পতঞ্জলির ঘি নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। সম্প্রতি উত্তরখণ্ডের একটি আদালত রামদেবের সংস্থার তৈরি ঘি-এর গুণমান প্রশ্ন তুলে মোটা টাকার জরিমান চাপিয়েছে। তারপরই এই ঘটনায় ভাবমূর্তি রক্ষায় সরব হয়েছে সংস্থা। সোমবার এই নিরিখে একটি বিবৃতিও জারি করে তাঁরা। সংশ্লিষ্ট আদালতের নির্দেশকে ‘মিথ্যা’ বলে উল্লেখ করেছে পতঞ্জলি। পাশাপাশি, যে ল্যাবে সেই ঘি-এর পরীক্ষাও হয়েছে, তা NABL-অনুমোদিত নয় বলেই দাবি সংস্থার।

এদিন জারি হওয়া বিবৃতিতে পতঞ্জলি ওই ল্যাবটি ‘আইনত গ্রহণযোগ্য নয়’ বলে জানিয়েছে পতঞ্জলি। সংস্থার দাবি, ‘যেহেতু ল্যাবটির আইনত কোনও ভিত্তি নেই, সেহেতু সেই নিম্নমানের ল্যাবের তরফে জারি করা রিপোর্ট যথেষ্ট আপত্তিকর। একটা নিম্নমানের ল্য়াব নাকি পতঞ্জলি সেরা ঘি-এর মান পরীক্ষা করছে।’ ইতিমধ্য়ে তাঁদের এই ঘি-এর পুনরায় ল্যাব টেস্ট করানোর দাবি জানিয়েছে পতঞ্জলি।

সংস্থার যুক্তি, পরীক্ষা হওয়া ঘি-এর প্যাকেটটি মেয়াদউত্তীর্ণ হওয়ায় তা নির্দিষ্ট পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়েছে। তারপর সেই রিপোর্টের ভিত্তি উত্তরাখণ্ডের আদালত রায় দিয়েছে। যা আইনত অযৌক্তিক। ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা ট্রাইবুনালে দ্বারস্থ হয়েছে পতঞ্জলি।

পতঞ্জলির ঘি খাওয়া যে স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর, এমনটা কিছুই বলেনি সংশ্লিষ্ট আদালত। সংস্থা সূত্রে খবর, এই বিতর্ক তৈরি হয়েছে ঘি-এর আরএম গুণমান নিয়ে। যা একটি খাদ্য দ্রব্যে ফ্য়াটি অ্যাসিডের পরিমাণকে চিহ্নিত করে। বলে রাখা প্রয়োজন, এই পতঞ্জলি ঘি-এর জনপ্রিয়তা কিন্তু বিশাল। তাঁদের ওয়েবসাইট, এমনকি বেশ কিছু কমার্শিয়াল পণ্য় বিক্রেতাদের ওয়েবসাইটে ঘি-এর ক্যাটাগরিতে ‘বেস্ট সেলিং’ পণ্য়ের তালিকায় রয়েছে পতঞ্জলির ঘি। বর্তমানে সংস্থার এই ঘি-এর ৫ লিটারের দাম প্রায় ৩ হাজার ৮৪৩ টাকা। ১ লিটারের দাম প্রায় ৭০০ টাকা।

নয়াদিল্লি: পতঞ্জলির ঘি নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। সম্প্রতি উত্তরখণ্ডের একটি আদালত রামদেবের সংস্থার তৈরি ঘি-এর গুণমান প্রশ্ন তুলে মোটা টাকার জরিমান চাপিয়েছে। তারপরই এই ঘটনায় ভাবমূর্তি রক্ষায় সরব হয়েছে সংস্থা। সোমবার এই নিরিখে একটি বিবৃতিও জারি করে তাঁরা। সংশ্লিষ্ট আদালতের নির্দেশকে ‘মিথ্যা’ বলে উল্লেখ করেছে পতঞ্জলি। পাশাপাশি, যে ল্যাবে সেই ঘি-এর পরীক্ষাও হয়েছে, তা NABL-অনুমোদিত নয় বলেই দাবি সংস্থার।

এদিন জারি হওয়া বিবৃতিতে পতঞ্জলি ওই ল্যাবটি ‘আইনত গ্রহণযোগ্য নয়’ বলে জানিয়েছে পতঞ্জলি। সংস্থার দাবি, ‘যেহেতু ল্যাবটির আইনত কোনও ভিত্তি নেই, সেহেতু সেই নিম্নমানের ল্যাবের তরফে জারি করা রিপোর্ট যথেষ্ট আপত্তিকর। একটা নিম্নমানের ল্য়াব নাকি পতঞ্জলি সেরা ঘি-এর মান পরীক্ষা করছে।’ ইতিমধ্য়ে তাঁদের এই ঘি-এর পুনরায় ল্যাব টেস্ট করানোর দাবি জানিয়েছে পতঞ্জলি।

সংস্থার যুক্তি, পরীক্ষা হওয়া ঘি-এর প্যাকেটটি মেয়াদউত্তীর্ণ হওয়ায় তা নির্দিষ্ট পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়েছে। তারপর সেই রিপোর্টের ভিত্তি উত্তরাখণ্ডের আদালত রায় দিয়েছে। যা আইনত অযৌক্তিক। ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা ট্রাইবুনালে দ্বারস্থ হয়েছে পতঞ্জলি।

পতঞ্জলির ঘি খাওয়া যে স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর, এমনটা কিছুই বলেনি সংশ্লিষ্ট আদালত। সংস্থা সূত্রে খবর, এই বিতর্ক তৈরি হয়েছে ঘি-এর আরএম গুণমান নিয়ে। যা একটি খাদ্য দ্রব্যে ফ্য়াটি অ্যাসিডের পরিমাণকে চিহ্নিত করে। বলে রাখা প্রয়োজন, এই পতঞ্জলি ঘি-এর জনপ্রিয়তা কিন্তু বিশাল। তাঁদের ওয়েবসাইট, এমনকি বেশ কিছু কমার্শিয়াল পণ্য় বিক্রেতাদের ওয়েবসাইটে ঘি-এর ক্যাটাগরিতে ‘বেস্ট সেলিং’ পণ্য়ের তালিকায় রয়েছে পতঞ্জলির ঘি। বর্তমানে সংস্থার এই ঘি-এর ৫ লিটারের দাম প্রায় ৩ হাজার ৮৪৩ টাকা। ১ লিটারের দাম প্রায় ৭০০ টাকা।