AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Lok Sabha 2024: মোদীর ৪০টি জনসভা, ২০১৯-এ হারা আসনগুলি জিততে বড় পরিকল্পনা বিজেপির

Lok Sabha Elections 2024: ২০১৯-এর বিপুল সাফল্যের মধ্যেও দেশের ১৯২টি লোকসভা আসনে পরাজিত হয়েছিল বিজেপি। এরমধ্যে ১৪৪টি আসনকে পাখির চোখ করেছে বিজেপি। কী পরিকল্পনা নিল নরেন্দ্র মোদীর দল?

Lok Sabha 2024: মোদীর ৪০টি জনসভা, ২০১৯-এ হারা আসনগুলি জিততে বড় পরিকল্পনা বিজেপির
নরেন্দ্র মোদী (ফাইল ছবি)
| Edited By: | Updated on: Oct 09, 2022 | 2:42 PM
Share

নয়া দিল্লি: ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিপুল সাফল্য পেয়েছিল নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন বিজেপি। তবে দেশের ১৯২টি লোকসভা আসনে পরাজিত হয়েছিল তারা। হেরে যাওয়া এই আসনগুলির মধ্যে ১৪৪টি লোকসভা কেন্দ্র জুড়ে ৪০টি বড় সমাবেশ করার পরিকল্পনা করেছে বিজেপি। এই সমাবেশগুলিতে বক্তৃতা দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সূত্রের খবর, বাকি ১০৪টি আসনে সভা করবেন বিজেপির রাষ্ট্রীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অন্যান্য মন্ত্রীরা।

‘লোকসভা প্রবাস যোজনা ফেজ-২’-এর অধীনে, বিজেপি পরিকল্পনা করেছে যে, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে, দেশের এই ১৪৪টি আসনে দলের শক্তি বাড়াতে হবে। সূত্রের খবর, এই হেরে যাওয়া আসনগুলি বা যেখানে যেখানে বিজেপি দুর্বল, সেগুলিকে কয়েকটি ক্লাস্টারে ভাগ করা হচ্ছে। দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সেই ক্লাস্টারগুলির ইনচার্জ হিসেবে নিয়োগ করা হবে। তাদের কাজ হবে স্থানীয় প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করা। পাশাপাশি বিজেপির স্থানীয় অসন্তুষ্ট নেতাদের অভাব অভিযোগ শোনা এবং দ্রুত সেগুলির সমাধান করা।

কেন্দ্রীয় সরকারের মোট ৪০ জন মন্ত্রীকে এই কাজে নিয়োগ করা হবে। তাদের পাঁচ দফা কাজ করতে হবে। প্রথমত, প্রচারাভিযানের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা। দ্বিতীয়ত, জনসাধারণের মধ্যে প্রচার কর্মসূচি পরিচালনা করা। তৃতীয়ত, রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা। চতুর্থত, রাজনৈতিক বিবৃতি তৈরি করা এবং পঞ্চমত, ক্লাস্টারের একটি লোকসভা কেন্দ্রে রাত কাটানো।

এছাড়া, ক্লাস্টারে থাকাকালীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের স্থানীয় ধর্মীয় নেতা, সাধু এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করতে হবে। স্থানীয় উত্সব-অনুষ্ঠানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। স্থানীয় পর্যায়ে আয়োজিত পথসভা ও অন্যান্য রাজনৈতিক কর্মসূচিতেও অংশ নিতে হবে। সংঘের সকল শাখা সংগঠনের স্থানীয় কার্যকর্তা ও কর্মীদের পাশাপাশি দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ও সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করতে হবে। এর পাশাপাশি স্থানীয় ভোটার বিশেষ করে আইনজীবী, ডাক্তার, অধ্যাপক, ব্যবসায়ী এবং অন্যান্য পেশার বিশিষট ব্যক্তিদের সঙ্গেও বৈঠক করতে হবে।