মহারাষ্ট্র: লোকসভা ভোটের প্রচারের মাঝেই টিভি নাইনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে কংগ্রেস শিবিরকে তুলোধনা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতি ও তুষ্টিকরণের রাজনীতির অভিযোগে কংগ্রেসকে ধুয়ে দিলেন মোদী। বুধবার মহারাষ্ট্রে লোকসভা ভোটের প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই ব্যস্ত প্রচার কর্মসূচির মাঝে টিভি নাইনে মোদী বলেন, “দেশবাসীকে বলার জন্য এটাই সেরা সময় যে, কীভাবে ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ করা হয়েছে। তারপর ৭৫ বছর ধরে দেশে বিভাজনের রাজনীতি করা হয়েছে।”
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তুষ্টিকরণের রাজনীতি নিয়ে এর আগেও একাধিকবার সরব হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। আজ সন্ধেয় টিভি নাইনে একান্ত সাক্ষাৎকারে কংগ্রেসকে একহাত নিয়ে তিনি বলেন, “ধর্মনিরেপক্ষতার নামে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি, তুষ্টিকরণের রাজনীতি করা হয়েছে। এটা এখন স্পষ্ট। সেই জন্য ওরা ভয় পাচ্ছে। বিজেপি ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতি করে না। সেটা বিজেপির পথ নয়। আমরা সংবিধানের উপর আস্থা রাখি। কিন্তু এখন সময় এসে গিয়েছে, যারা ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার।”
প্রধানমন্ত্রীর কথায় এবারের ভোটের আসল ইস্যু হল গত দশ বছরে বিজেপির কাজে মানুষের মনে সন্তুষ্টি রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমজনতার এজেন্ডা আপকি বার ৪০০ পার, জনতার চাইছে, আরও একবার মোদী সরকার।’ কেন্দ্রে তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলে ভারতে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণতি করা হবে, সে কথাও জানালেন মোদী। শোনালেন ২০৪৭ সালের মধ্যে দেশকে বিকশিত ভারতের রূপ দেওয়ার ভাবনার কথাও।
মহারাষ্ট্র: লোকসভা ভোটের প্রচারের মাঝেই টিভি নাইনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে কংগ্রেস শিবিরকে তুলোধনা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতি ও তুষ্টিকরণের রাজনীতির অভিযোগে কংগ্রেসকে ধুয়ে দিলেন মোদী। বুধবার মহারাষ্ট্রে লোকসভা ভোটের প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই ব্যস্ত প্রচার কর্মসূচির মাঝে টিভি নাইনে মোদী বলেন, “দেশবাসীকে বলার জন্য এটাই সেরা সময় যে, কীভাবে ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ করা হয়েছে। তারপর ৭৫ বছর ধরে দেশে বিভাজনের রাজনীতি করা হয়েছে।”
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তুষ্টিকরণের রাজনীতি নিয়ে এর আগেও একাধিকবার সরব হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। আজ সন্ধেয় টিভি নাইনে একান্ত সাক্ষাৎকারে কংগ্রেসকে একহাত নিয়ে তিনি বলেন, “ধর্মনিরেপক্ষতার নামে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি, তুষ্টিকরণের রাজনীতি করা হয়েছে। এটা এখন স্পষ্ট। সেই জন্য ওরা ভয় পাচ্ছে। বিজেপি ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতি করে না। সেটা বিজেপির পথ নয়। আমরা সংবিধানের উপর আস্থা রাখি। কিন্তু এখন সময় এসে গিয়েছে, যারা ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার।”
প্রধানমন্ত্রীর কথায় এবারের ভোটের আসল ইস্যু হল গত দশ বছরে বিজেপির কাজে মানুষের মনে সন্তুষ্টি রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমজনতার এজেন্ডা আপকি বার ৪০০ পার, জনতার চাইছে, আরও একবার মোদী সরকার।’ কেন্দ্রে তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলে ভারতে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণতি করা হবে, সে কথাও জানালেন মোদী। শোনালেন ২০৪৭ সালের মধ্যে দেশকে বিকশিত ভারতের রূপ দেওয়ার ভাবনার কথাও।