নয়া দিল্লি : ‘আমরা মেয়েদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করছি। শিক্ষার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে হিজাব।’ কর্ণাটকের কলেজে হিজাব (Hijab) পরে প্রবেশে পড়ুয়াদের অনুমতি না দেওয়ার ঘটনায় এবার সরব কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)।
শনিবার এই প্রসঙ্গে একটি টুইট করেন রাহুল। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘আমরা ভারতের মেয়েদের ভবিষ্যতটাই কেড়ে নিচ্ছি। শিক্ষার্থীদের হিজাব তাদের শিক্ষার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আমরা ভারতের মেয়েদের ভবিষ্যৎ কেড়ে নিচ্ছি। মা সরস্বতী সবাইকে কাউকে ভেদাভেদ করেন না।’ কর্ণাটকের উদুপির কুন্দাপুরের ভান্ডারকরস আর্টস অ্যান্ড সায়েন্স ডিগ্রি কলেজে ঘটে সেই বিতর্কিত ঘটনা। সেখানে কলেজের গেটে হিজাব পরা প্রায় ৪০ জন ছাত্রী বিক্ষোভ দেখান। এরপরই সরব হয়েছেন তিনি।
By letting students’ hijab come in the way of their education, we are robbing the future of the daughters of India.
Ma Saraswati gives knowledge to all. She doesn’t differentiate. #SaraswatiPuja
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) February 5, 2022
রাহুলের এই টুইটের জবাবে কর্ণাটক বিজেপির তরফ থেকে পাল্টা কটাক্ষ করে বলা হয়েছে, যদি হিজাব এতই গুরুত্বপূর্ণ হয়, তাহলে কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলিতে হিজাব বাধ্যতামূলক করুক রাহুল গান্ধী।
By communalising education, CONgress co-owner @RahulGandhi has once again proved that he is dangerous to the future of India.
If Hijab is very much essential to get educated, why doesn’t Rahul Gandhi make it mandatory in States ruled by CONgress?#CommunalCONgress https://t.co/MnVoVSJKEm
— BJP Karnataka (@BJP4Karnataka) February 5, 2022
গত বছর ২৮ জিসেম্বর হিজাব পরা নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত হয় উদুপি গভর্নমেন্ট স্পন্সরড কলেজে। এরপর থেকে সেই জেলার পরপর পাঁচটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
কলেজ কর্তৃপক্ষের দাবি, হিজাব ছাড়া কলেজে আসতে হবে, তবেই প্রবেশ করতে দেওয়া হবে। তাঁদের দাবি, কলেজ চত্বরে কলেজের শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা হচ্ছে। ২ মাস পর পরীক্ষা রয়েছে কলেজে। আন্দোলনরত ছাত্রীদের মধ্যে একজন হাইকোর্টেও গিয়েছিলেন। রেশম ফারুক নামের ওই ছাত্রীর দাবি, ভারতীয় সংবিধানের ১৪ ও ২৫ ধারায় হিজাব পরাকে মৌলিক অধিকার হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। পড়ুয়াদের হিজাব পরে ক্লাস করার বিষয়ে হাইকোর্টের কাছে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ চেয়েছেন তিনি।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
নয়া দিল্লি : ‘আমরা মেয়েদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করছি। শিক্ষার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে হিজাব।’ কর্ণাটকের কলেজে হিজাব (Hijab) পরে প্রবেশে পড়ুয়াদের অনুমতি না দেওয়ার ঘটনায় এবার সরব কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)।
শনিবার এই প্রসঙ্গে একটি টুইট করেন রাহুল। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘আমরা ভারতের মেয়েদের ভবিষ্যতটাই কেড়ে নিচ্ছি। শিক্ষার্থীদের হিজাব তাদের শিক্ষার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আমরা ভারতের মেয়েদের ভবিষ্যৎ কেড়ে নিচ্ছি। মা সরস্বতী সবাইকে কাউকে ভেদাভেদ করেন না।’ কর্ণাটকের উদুপির কুন্দাপুরের ভান্ডারকরস আর্টস অ্যান্ড সায়েন্স ডিগ্রি কলেজে ঘটে সেই বিতর্কিত ঘটনা। সেখানে কলেজের গেটে হিজাব পরা প্রায় ৪০ জন ছাত্রী বিক্ষোভ দেখান। এরপরই সরব হয়েছেন তিনি।
By letting students’ hijab come in the way of their education, we are robbing the future of the daughters of India.
Ma Saraswati gives knowledge to all. She doesn’t differentiate. #SaraswatiPuja
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) February 5, 2022
রাহুলের এই টুইটের জবাবে কর্ণাটক বিজেপির তরফ থেকে পাল্টা কটাক্ষ করে বলা হয়েছে, যদি হিজাব এতই গুরুত্বপূর্ণ হয়, তাহলে কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলিতে হিজাব বাধ্যতামূলক করুক রাহুল গান্ধী।
By communalising education, CONgress co-owner @RahulGandhi has once again proved that he is dangerous to the future of India.
If Hijab is very much essential to get educated, why doesn’t Rahul Gandhi make it mandatory in States ruled by CONgress?#CommunalCONgress https://t.co/MnVoVSJKEm
— BJP Karnataka (@BJP4Karnataka) February 5, 2022
গত বছর ২৮ জিসেম্বর হিজাব পরা নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত হয় উদুপি গভর্নমেন্ট স্পন্সরড কলেজে। এরপর থেকে সেই জেলার পরপর পাঁচটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
কলেজ কর্তৃপক্ষের দাবি, হিজাব ছাড়া কলেজে আসতে হবে, তবেই প্রবেশ করতে দেওয়া হবে। তাঁদের দাবি, কলেজ চত্বরে কলেজের শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা হচ্ছে। ২ মাস পর পরীক্ষা রয়েছে কলেজে। আন্দোলনরত ছাত্রীদের মধ্যে একজন হাইকোর্টেও গিয়েছিলেন। রেশম ফারুক নামের ওই ছাত্রীর দাবি, ভারতীয় সংবিধানের ১৪ ও ২৫ ধারায় হিজাব পরাকে মৌলিক অধিকার হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। পড়ুয়াদের হিজাব পরে ক্লাস করার বিষয়ে হাইকোর্টের কাছে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ চেয়েছেন তিনি।