নয়াদিল্লি: ভোটের আগে কি বাংলায় বিশেষ নিবিড় সমীক্ষা (SIR) হবে? এই নিয়ে জল্পনা ক্রমশ বাড়ছে। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের বিভিন্ন পদক্ষেপে সেই জল্পনা আরও বেড়েছে। আবার পশ্চিমবঙ্গের শাসকদল তৃণমূল এসআইআর নিয়ে বিজেপিকে লাগাতার আক্রমণ শানিয়ে চলছে। এই আবহে বাংলায় এসআইআর নিয়ে মুখ খুললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বাংলায় এসআইআর নিয়ে প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে বিহারের প্রসঙ্গ তুলে ধরলেন তিনি। কী বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?
বাংলায় SIR নিয়ে কয়েকদিন আগে অমিত শাহকে নিশানা করেছিলেন মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলায় SIR-র ভাবনা শাহর ‘খেলা’ বলে মন্তব্য করেছিলেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে হাতিয়ার করে মমতা বলেছিলেন, “এসআইআর-কে হাতিয়ার করে এনআরসি করার চক্রান্ত করা হচ্ছে।” বৈধ ভোটার বাদ গেলে বাংলার মানুষ ছেড়ে কথা বলবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতার হুঁশিয়ারির জবাব দিলেন শাহ। ‘আজ তক’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “বিহারে অনেকে একই কথা বলেছিলেন। সেখানে সবাই নথি জমা দিয়েছে। এবং নির্বাচনও হবে। বাংলাতেও তাই হবে।” বাংলায় বিধানসভা নির্বাচনের আগে যে বিশেষ নিবিড় সমীক্ষা হবে, তা স্পষ্ট করে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
এসআইআর নিয়ে সরব হওয়ার জন্য লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকেও আক্রমণ করেন শাহ। বলেন, “দেশে এই প্রথম এসআইআর হচ্ছে না। ১৯৫৩ সালে এটা শুরু হয়। অর্থাৎ রাহুল গান্ধীর ঠাকুরমার বাবার সময়ে এটা হয়েছে। এটা তাঁর ঠাকুরমার সময়ে হয়েছে। তাঁর বাবার সময়ে হয়েছে। তাঁর মায়ের সময়েও হয়েছে। এই সত্যটা হয়তো রাহুলকে কেউ বলেননি। ভোটার তালিকা সংশোধনের জন্য এসআইআর হয়। ১০, ১২ কিংবা ১৭ বছর পর অনেক ভোটারেরই হয়তো মৃত্যু হয়েছে। কাজের জন্য অন্য জায়গায় হয়তো অনেকে চলে গিয়েছেন। তাঁদের নাম ভোটার তালিকায় রয়ে গিয়েছে।”
এসআইআর নিয়ে বিরোধী জোটের সরব হওয়ার কারণ নিয়ে শাহ বলেন, “ভোট ব্যাঙ্কে প্রভাব পড়বে বলেই বিরোধীরা সরব হয়েছে। বিশেষ করে সীমান্ত এলাকায়। সেখানে অনুপ্রবেশকারীদের নাম ভোটার তালিকায় তোলা হয়েছে।” অনুপ্রবেশকারী, মৃত ভোটারদের নাম বাদ দিতেই SIR-এ জোর দেওয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান। নির্বাচনী জালিয়াতি রোধ করার জন্য SIR প্রক্রিয়া জরুরি বলে মনে করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
নয়াদিল্লি: ভোটের আগে কি বাংলায় বিশেষ নিবিড় সমীক্ষা (SIR) হবে? এই নিয়ে জল্পনা ক্রমশ বাড়ছে। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের বিভিন্ন পদক্ষেপে সেই জল্পনা আরও বেড়েছে। আবার পশ্চিমবঙ্গের শাসকদল তৃণমূল এসআইআর নিয়ে বিজেপিকে লাগাতার আক্রমণ শানিয়ে চলছে। এই আবহে বাংলায় এসআইআর নিয়ে মুখ খুললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বাংলায় এসআইআর নিয়ে প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে বিহারের প্রসঙ্গ তুলে ধরলেন তিনি। কী বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?
বাংলায় SIR নিয়ে কয়েকদিন আগে অমিত শাহকে নিশানা করেছিলেন মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলায় SIR-র ভাবনা শাহর ‘খেলা’ বলে মন্তব্য করেছিলেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে হাতিয়ার করে মমতা বলেছিলেন, “এসআইআর-কে হাতিয়ার করে এনআরসি করার চক্রান্ত করা হচ্ছে।” বৈধ ভোটার বাদ গেলে বাংলার মানুষ ছেড়ে কথা বলবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতার হুঁশিয়ারির জবাব দিলেন শাহ। ‘আজ তক’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “বিহারে অনেকে একই কথা বলেছিলেন। সেখানে সবাই নথি জমা দিয়েছে। এবং নির্বাচনও হবে। বাংলাতেও তাই হবে।” বাংলায় বিধানসভা নির্বাচনের আগে যে বিশেষ নিবিড় সমীক্ষা হবে, তা স্পষ্ট করে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
এসআইআর নিয়ে সরব হওয়ার জন্য লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকেও আক্রমণ করেন শাহ। বলেন, “দেশে এই প্রথম এসআইআর হচ্ছে না। ১৯৫৩ সালে এটা শুরু হয়। অর্থাৎ রাহুল গান্ধীর ঠাকুরমার বাবার সময়ে এটা হয়েছে। এটা তাঁর ঠাকুরমার সময়ে হয়েছে। তাঁর বাবার সময়ে হয়েছে। তাঁর মায়ের সময়েও হয়েছে। এই সত্যটা হয়তো রাহুলকে কেউ বলেননি। ভোটার তালিকা সংশোধনের জন্য এসআইআর হয়। ১০, ১২ কিংবা ১৭ বছর পর অনেক ভোটারেরই হয়তো মৃত্যু হয়েছে। কাজের জন্য অন্য জায়গায় হয়তো অনেকে চলে গিয়েছেন। তাঁদের নাম ভোটার তালিকায় রয়ে গিয়েছে।”
এসআইআর নিয়ে বিরোধী জোটের সরব হওয়ার কারণ নিয়ে শাহ বলেন, “ভোট ব্যাঙ্কে প্রভাব পড়বে বলেই বিরোধীরা সরব হয়েছে। বিশেষ করে সীমান্ত এলাকায়। সেখানে অনুপ্রবেশকারীদের নাম ভোটার তালিকায় তোলা হয়েছে।” অনুপ্রবেশকারী, মৃত ভোটারদের নাম বাদ দিতেই SIR-এ জোর দেওয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান। নির্বাচনী জালিয়াতি রোধ করার জন্য SIR প্রক্রিয়া জরুরি বলে মনে করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।