AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

অমিত শাহ

অমিত শাহ

বর্তমানে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের গুরু দায়িত্ব রয়েছে অমিত শাহের কাঁধে। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে গান্ধীনগর কেন্দ্র থেকে জয়ী হন। তার আগে ২০১৭ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত গুজরাট থেকে রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন। দীর্ঘ ৬ বছর বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির দায়িত্ব সামলেছেন অমিত শাহ। ২০১৪ সালের ৯ জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি সভাপতি ছিলেন। অমিত শাহর জন্ম ১৯৬৪ সালের ২২ অক্টোবর। কলেজে পড়াকালীন আরএসএএসের শাখা সংগঠন এবিভিপি করতেন। ১৯৮৭ সালে বিজেপিতে যোগ দেন। বিজেপির যুব মোর্চার একাধিক পদে ছিলেন তিনি। ১৯৯১ সালে লোকসভা নির্বাচনে লালকৃষ্ণ আদবাণীর নির্বাচনী প্রচারের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৯৫ সালে প্রথমবার গুজরাটে সরকার গড়েছিল বিজেপি। দলকে ক্ষমতায় আনার ক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন শাহ। ১৯৯৭ সালে গুজরাটের সরখেজ থেকে উপনির্বাচনে জিতে প্রথমবার বিধায়ক হন। নরেন্দ্র মোদী গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন মন্ত্রিসভার একাধিক দায়িত্ব সামলেছেন অমিত শাহ।

Read More
Follow On:

Amit Shah vs Rahul Gandhi: অমিতজির হাত-পা কাঁপছিল, খুব চাপে রয়েছেন: রাহুল

Rahul on Amit Shah: এরপরেই সুর সপ্তমে চড়ান অমিত শাহ। বলেন, 'সংসদীয় নিয়ম-নীতি সম্পর্কে আমার বহু বছরের অভিজ্ঞতা। বিরোধী দলনেতা আমাকে বলছেন, আগে তাঁর প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। কিন্তু আমি আপনাকে বলে দিতে চাই, আপনার নির্দেশ মেনে সংসদ চলবে না। আমি কী বলব, কখন বলব, সবটাই আমার সিদ্ধান্ত।'

BJP Vs Congress: ‘কংগ্রেসের টিকে থাকতে দরকার SIR’, রাহুলকে এক হাত নিলেন প্রহ্লাদ যোশী

Congress on SIR:  এসআইআর ইস্যুতে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লোকসভায় কংগ্রেসের তীব্র সমালোচনা করেছেন। রাহুল গান্ধী সম্প্রতি দাবি করেছিলেন যে কর্নাটক, মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানায় ভোট চুরি হয়েছে। দাবি করেছেন যে হরিয়ানার একটি মাত্র পরিবারেই ৫০১টি ভোট রয়েছে।

Modi Rahul Meeting: টানা ৮৮ মিনিট, এক ঘরে মোদী-শাহ-রাহুল! কী কথা হল?

PM Modi Mets Rahul Gandhi: বুধবার দুপুর ১টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর অফিসে পৌঁছে যান রাহুল গান্ধী। বৈঠক শুরু হয় ১টা বেজে ৭ মিনিটে। ৮৮ মিনিট পর অফিস থেকে বেরিয়ে আসেন বিরোধী দলনেতা। কিন্তু এতক্ষণ ঠিক কী কী আলোচনা হল? সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি-র একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনার, আট তথ্য কমিশনার এবং ভিজিল্যান্স কমিশনার নিয়োগ নিয়ে আপত্তি প্রকাশ করেছেন রাহুল গান্ধী।

Amit Shah vs Rahul Gandhi: ‘আমি কী বলব, আমার সিদ্ধান্ত…’, রাহুলকে ‘বসিয়ে’ ভোটচুরির খতিয়ান দিলেন শাহ

Parliament Winter Session: বুধের অধিবেশনে এসআইআর আলোচনায় বারংবার বিজেপির বিরুদ্ধে ভোটচুরির অভিযোগ তুলেছেন রাহুল গান্ধী। যার পাল্টা এদিন সংসদে কংগ্রেস জমানায় হওয়া ভোটচুরির খতিয়ান পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কংগ্রেসের আমলে তিনবার ভোটচুরি হয়েছে বলেই অভিযোগ তাঁর। যা ঘিরে সরগরম শীতকালীন অধিবেশন।

Amit Shah on Bengal: ‘অনুপ্রবেশকারী ঢুকছে…’, বাংলাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন শাহ! তৃণমূল বলল, ‘শরণার্থী…’

Parliamet Winter Session: কিন্তু এখনও কেন কাঁটাতারহীন বাংলার সীমান্ত? জয়প্রকাশের কথায়, 'এটা কেন্দ্রের দায়িত্ব। আর কিছুদিন আগেই তো দেখলাম। ওপার থেকে আসা লোকজন বলছেন, দালাল ধরে এসেছি। এই সব টাকা তো ওদের পকেটেই যায়।' অবশ্য শুধু অনুপ্রবেশ ইস্যুতেই থেমে থাকেননি শাহ। ভোটার তালিকার নিবিড় পরিমার্জন নিয়ে আলোচনায় রাজ্য থেকে তৃণমূলকে 'সাফ' করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

ঠান্ডায় বাড়ছে ভোটের উত্তাপ, ডিসেম্বর থেকেই রাজ্যে সভা মোদী-শাহর

আর মাস পাঁচেক পর রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক দলগুলি রণকৌশল তৈরিতে ব্যস্ত। এসআইআর প্রক্রিয়া নিয়ে এই মুহূর্তে তৎপর সব রাজনৈতিক দল। তারই মধ্যে ভোটের উত্তাপ বাড়িয়ে ডিসেম্বর থেকে রাজ্যে সভা করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বিজেপি সূত্রে খবর, ডিসেম্বর থেকে বাংলায় নিয়মিত সভা করতে আসবেন মোদী-শাহ। বিজেপি নেতৃত্ব সূত্রে আগেই জানা গিয়েছিল, বিহারে নির্বাচনের পর বাংলায় কার্যত ঘাঁটি গাড়বেন শাহ। বিহারে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয় পেয়েছে এনডিএ। এবার বিজেপির লক্ষ্য বাংলা। আর সেই লক্ষ্য পূরণেই মোদী-শাহর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় নেতারা বাংলায় সভা করবেন। ডিসেম্বরের শেষের দিকে বাংলায় প্রধানমন্ত্রী সভা করতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল বলেন, "মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিংবা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তো সারা বছরই বাংলায় আসেন। আর নির্বাচনের সময় তো অবশ্যই আসবেন।" মোদী-শাহর টানা সভা নিয়ে কটাক্ষ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।

SIR আবহে বিরোধীদের নিশানা শাহর, কী বললেন?

বিহারের পর পশ্চিমবঙ্গ-সহ দেশের ১২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে এসআইআর (SIR) শুরু হয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এসআইআর নিয়ে জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে নিশানা করেছে। এই পরিস্থিতিতে অনুপ্রবেশ ও এসআইআরের বিরোধিতা নিয়ে বিরোধীদের নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এসআইআর আবহে যখন বাংলাদেশে ফিরে যাচ্ছেন অনেকে, তখন অনুপ্রবেশকারীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহ বললেন, বেছে বেছে অনুপ্রবেশকারীদের ভারত থেকে তাড়ানো হবে। একইসঙ্গে তিনি বলেন, কয়েকটি দল অনুপ্রবেশকারীদের বাঁচানোর চেষ্টা করছে এবং এসআইআরের বিরোধিতা করছে। কোনও রাজনৈতিক দলের অবশ্য নাম নেননি তিনি। পাল্টা অমিত শাহকে আক্রমণ করেছে পশ্চিমবঙ্গের শাসকদল। তৃণমূলের রাজ্যের সহ সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ হল কীভাবে? সীমান্ত সুরক্ষার দায়িত্ব তো অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের। এসআইআর নিয়ে কমিশনের হয়ে কেন শাহ বক্তব্য রাখছেন, সেই প্রশ্নও তোলেন তৃণমূল এই নেতা।

Amit Shah: ‘বেছে বেছে তাড়ানো হবে…’, অনুপ্রবেশকারীদের রণহুঙ্কার শাহের

Amit Shah on Infiltration: এদিন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে গুজরাটের এই সীমান্ত এলাকায় গিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ভারতের অভ্য়ন্তরীণ নিরাপত্তার স্বার্থে নানা বার্তা দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি হুঙ্কার তুলেছেন অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে। একটা অনুপ্রবেশকারীকে রেয়াত করা হবে না বলেই দাবি তাঁর।

SIR in Bengal: ‘অনুপ্রবেশকারীদের নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে…’, নাম না করেই মমতাকে নিশানা শাহের

Amit Shah vs Mamata Banerjee: এদিন তিনি আরও বলেন, 'দুর্ভাগ্যবশত, বেশ কিছু রাজনৈতিক দল অনুপ্রবেশকারীদের নিরাপত্তা প্রদানে উদ্য়ত্ত হয়েছে। তাঁরা কমিশনেরও বিরোধী। ভারতের নির্বাচন কমিশন যে ভোটার তালিকা শুদ্ধিকরণের কাজ চালাচ্ছে, তা তাঁরা চায় না।' কিন্তু কাকে এমন আক্রমণ?

Mamata Banerjee: পাহাড় নিয়ে বিবাদ! কথা ‘শুনছেন না’ শাহ, মোদীর কাছে নালিশ মমতার

Mamata Banerjee Writes to PM Modi: এই নিয়ে দ্বিতীয়বার। পাহাড়ের সমস্যা মেটানোর জন্য শাহের দফতর মাধ্যমে নিযুক্ত মধ্যস্থতাকারীকে নিয়ে সুর চড়াল রাজ্য। চিঠি পাঠাল মোদীর দফতরে। মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, জিটিএ-র মধ্যস্থতাকারী হিসাবে প্রাক্তন আমলাদের ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলত এই বিশেষ পদ পাওয়ার 'খিদে' প্রাক্তন আমলাদের মনে কেন্দ্রের প্রতি আনুগত্য তৈরি করছে।