AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Supreme Court: কার কাছে কত টাকা? বিচারপতিদের সম্পত্তির হিসাব প্রকাশ সুপ্রিম কোর্টের

Supreme Court: এক মাস কাটতেই বাস্তবায়ন হল সেই সিদ্ধান্তের। সম্পত্তির খতিয়ান তুলে ধরলেন প্রধান বিচারপতি ও হবু প্রধান বিচারপতি-সহ মোট ২১ জন। ইতিমধ্যে তাদের সম্পত্তির হিসাব প্রকাশ হয়েছে শীর্ষ আদালতের ওয়েবসাইটে।

Supreme Court: কার কাছে কত টাকা? বিচারপতিদের সম্পত্তির হিসাব প্রকাশ সুপ্রিম কোর্টের
সুপ্রিম কোর্টImage Credit: Getty Image
| Updated on: May 06, 2025 | 11:35 AM
Share

নয়াদিল্লি: দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি যশবন্ত বর্মার বাসভবন থেকে কারি কারি টাকা উদ্ধার হতেই প্রশ্নের মুখে পড়েছিল দেশের বিচারব্যবস্থা ও তার স্বচ্ছতা। সেই ভিত্তিতে গত পয়লা এপ্রিল শীর্ষ আদালতে সব বিচারপতিদের নিয়ে হয় বৈঠক। যেখানে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের সম্পত্তির খতিয়ান প্রকাশ্যে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এক মাস কাটতেই বাস্তবায়ন হল সেই সিদ্ধান্তের। সম্পত্তির খতিয়ান তুলে ধরলেন প্রধান বিচারপতি ও হবু প্রধান বিচারপতি-সহ মোট ২১ জন। ইতিমধ্যে তাদের সম্পত্তির হিসাব প্রকাশ হয়েছে শীর্ষ আদালতের ওয়েবসাইটে। বর্তমানে ৩৩ জন জন বিচারপতি রয়েছেন সুপ্রিম কোর্টে। যার মধ্যে আপাতত ২১ জন নিজেদের সেই তথ্য তুলে ধরেছেন।

সুপ্রিম কোর্টে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে প্রধান বিচারপতির সঞ্জীব খন্নার কাছে রয়েছে মারুতি সুইফট গাড়ি। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রয়েছে ৫৫ লক্ষ টাকা। পিপিএফ অ্যাকাউন্টে রয়েছে ১ কোটি টাকা। জিপিএফ অ্যাকাউন্টেও রয়েছে ১ কোটি টাকার অধিক। এছাড়া, কতগুলি বাড়ি-ফ্ল্যাট রয়েছে, সবই ধরা পড়েছে এই সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে তুলে ধরা খতিয়ানে।

নিজের সম্পত্তির খতিয়ান তুলে ধরেছেন সুপ্রিম কোর্টে হবু প্রধান বিচারপতি বি আই গভাইও। মহারাষ্ট্রে নিজের পৈতৃক বাড়ি থেকে শুরু করে বান্দ্রার ফ্ল্যাট কোথায় কত সম্পত্তি সবটাই স্পষ্ট করেছেন তিনি।

প্রসঙ্গত, এর আগেও আর দুইবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের সম্পত্তি প্রকাশ্যে আনতে তৎপর হয়েছিলেন প্রধান বিচারপতিরা। প্রথমবার ১৯৯৭ সালে শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি জেএস বর্মার নেতৃত্বে একটি সব বিচারপতিদের বৈঠক ডাকা হয়। সেখানে প্রথমবার সম্পত্তির খতিয়ান তুলে ধরার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে তা এই বারের মতো বাধ্যতামূলক ছিল না। দ্বিতীয়বার, ২০০৯ সালে আরও একবার বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, কোনও বিচারপতি চাইলে স্বেচ্ছায় সম্পত্তির শীর্ষ আদালতের ওয়েবসাইটে প্রকাশ্য়ে আনতে চাইলে, তা আনতে পারেন।