Girl Student Assault: পড়ানোর অছিলায় দরজায় খিল! গৃহশিক্ষক এক বছর ধরে ধর্ষণ করল নবম শ্রেণির ছাত্রীকে

TV9 Bangla Digital | Edited By: অংশুমান গোস্বামী

Jul 29, 2022 | 9:00 AM

নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে বাড়িতে পড়াতে আসতেন অভিযুক্ত শিক্ষক। প্রায় এক বছর আগে বাড়িতে একা থাকার সুযোগে ১৪ বছরের ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করেন অভিযুক্ত শিক্ষক। সেই ঘটনার ভিডিয়ো তুলে রেখেছিলেন তিনি।

Girl Student Assault: পড়ানোর অছিলায় দরজায় খিল! গৃহশিক্ষক এক বছর ধরে ধর্ষণ করল নবম শ্রেণির ছাত্রীকে
প্রতীকী ছবি

Follow Us

গ্বালিয়র: প্রায় এক বছর ধরে নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল গৃহশিক্ষকের বিরুদ্ধে। আপত্তিকর অবস্থার ছবি-ভিডিয়ো দেখিয়ে ব্ল্যাকমেলও করার অভিযোগ রয়েছে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, ওই নাবালিকা নবম শ্রেণির ছাত্রী। শিক্ষকের তোলা ভিডিয়ো দেখতে পান ওই নাবালিকার পরিবারের এক পরিচিত। তার পর তিনি ঘটনার কথা জানান নাবালিকার বাবা-মাকে। এর পরই সামনে আসে শিক্ষকের কীর্তি। সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে মধ্য প্রদেশের গ্বালিয়রে। ঘটনা সামনে আসার পর থেকেই পলাতক অভিযুক্ত শিক্ষক। তাঁর খোঁজে তল্লাশি চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে বাড়িতে পড়াতে আসতেন অভিযুক্ত শিক্ষক। প্রায় এক বছর আগে বাড়িতে একা থাকার সুযোগে ১৪ বছরের ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করেন অভিযুক্ত শিক্ষক। সেই ঘটনার ভিডিয়ো তুলে রেখেছিলেন তিনি। পড়াতে এসে সেই ভিডিয়ো দেখিয়ে ওই নাবালিকাকে ভয় দেখাতেন বলে অভিযোগ। ঘটনার কথা কেউ জানলেই বন্ধুবান্ধব ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়ো ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখাতেন। এ ভাবে ব্ল্যাকমেল করে প্রায় এক বছর ধরে ওই ছাত্রীর উপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছেন বলে অভিযোগ। এমনকি নিরিবিলিতে পড়াশোনা করানোর অছিলায় দরজা বন্ধ করে খিল দিয়ে দিতেন অভিযুক্ত শিক্ষক। তার পর ছাত্রীর উপর চলত নির্যাতন। শিক্ষকের হুমকির ভয়ে বাবা-মায়ের থেকেও অত্যাচারের কথা লুকিয়ে রেখেছিলেন নাবালিকা।

সম্প্রতি তাঁদের পরিবারের এক পরিচিত ছাত্রীকে ধর্ষণের ভিডিয়ো দেখতে পান। তিনি তখন নির্যাতিতার পরিবারের লোকেদের জানান ঘটনার কথা। তা জানার পরই ছাত্রীকে চেপে ধরে বাড়ির লোক। তখন গোটা ঘটনার কথা পরিবারের লোকেদের জানায় নাবালিকা। এর পরই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হয়। কিন্তু বিপদের আঁচ পেয়ে গৃহশিক্ষকও চম্পট দেন। এখনও নিখোঁজ তিনি। তাঁর খোঁজে তল্লাশি চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Next Article