নয়া দিল্লি: রাজ্যসভায় তৃণমূলের (TMC) ভরসা ভিন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীই। রাজ্যসভায় প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন করা হচ্ছে গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরিও (Luizinho Faleiro)-কে। রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে অর্পিতা ঘোষ (Arpita Ghosh) ইস্তফা দেওয়ার পরই যে শূন্য স্থানের তৈরি হয়েছিল, সেই জায়গাতেই সদ্য় তৃণমূলে যোগ দেওয়া গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠানো হচ্ছে।
গত ২৯ সেপ্টেম্বরই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন লুইজিনহো ফেলেইরিও। যোগ দেওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই তৃণমূলে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয় তাঁকে, তৃণমূলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদে তাঁকে নিয়োগ করেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এবার রাজ্যসভাতেও তৃণমূলের টিকিটেই জায়গা পাচ্ছেন লুইজিনহো।
We are extremely pleased to nominate @luizinhofaleiro to the Upper House of the Parliament.
We are confident that his efforts towards serving the nation shall be appreciated widely by our people!
— All India Trinamool Congress (@AITCofficial) November 13, 2021
গত ১৫ সেপ্টেম্বর আচমকাই রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন অর্পিতা ঘোষ। সূত্রের খবর, দলের নির্দেশেই নিজের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। আচমকা ইস্তফার পরই দল ছাড়া নিয়ে জল্পনা তৈরি হয় রাজনৈতিক মহলে। যদিও অর্পিতা ঘোষ নিজেই জানিয়েছিলেন যে, সাংসদ পদ ছেড়ে সাংগঠনিক কাজ করতে চান তিনি। তবে সাংসদ পদ ছেড়ে দেওয়ার প্রতিদানে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ দেওয়া হয় অর্পিতা ঘোষকে।
এদিকে, ফেলেইরিও তৃণমূূলে যোগ দেওয়ার পরই জানানো হয়েছিল, তাঁকে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হতে পারে। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি ছাড়াও এ বার রাজ্যসভাতেও ফেলেইরিওকে পাঠানো হচ্ছে। অর্পিতা ঘোষের ইস্তফা দেওয়ার পর যে শূন্যস্থান তৈরি হয়েছে, সেখানেই প্রার্থী হিসাবে লুইজিনহোকে মনোনিত করল তৃণমূল। আগামী দু-তিন দিনের মধ্যেই তিনি মনোনয়ন পত্র জমা দিতে পারেন।
এদিকে, গোয়া নিয়েও প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে তৃণমূল। বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল জয়ের পরই রাজ্যের গণ্ডি পার করে জাতীয় রাজনীতিতে প্রবেশ করার যে ঘোষণা করেছিলেন অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়, সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই ত্রিপুরার পর গোয়াতেও পা রেখেছে তৃণমূল। লুইজিনহোর হাত ধরেই গোয়ায় সংগঠন মজবুত করতে চাইছে তৃণমূল। আগামী বছরই গোয়ায় বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে, তার আগেই সে রাজ্যে সংগঠন, প্রচার সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বৈঠক করতে কলকাতায় এসেছেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
দলীয় সূত্রে খবর, এ দিন মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করবেন লুইজিনহো ফালেইরিও। একইসঙ্গে তিনি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেও বৈঠক করতে পারেন তিনি। সম্প্রতিই গোয়ায় গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ২৮ অক্টোবরও ফের গোয়া সফরে যাওয়ার কথা। তার আগেই কলকাতায় বিশেষ বৈঠকে যোগ দিতে এলেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। নির্বাচনী প্রচার সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
এ দিকে, গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর কলকাতা সফর নিয়ে কটাক্ষ করেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, “এখানে এসে কী হবে? উনি যে রাজ্যের নেতা, সেখানেই যাক। লোকসভা, বিধানসভা নির্বাচনের আগেও তো কত নেতা এসেছিলেন। তারা চা খেয়ে, সেলফি তুলে চলে গিয়েছেন। গোয়ার দিকে নজর দিক, সেখানো দলীয় কার্যালয় খোলার মতো লোকও নেই।”
নয়া দিল্লি: রাজ্যসভায় তৃণমূলের (TMC) ভরসা ভিন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীই। রাজ্যসভায় প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন করা হচ্ছে গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরিও (Luizinho Faleiro)-কে। রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে অর্পিতা ঘোষ (Arpita Ghosh) ইস্তফা দেওয়ার পরই যে শূন্য স্থানের তৈরি হয়েছিল, সেই জায়গাতেই সদ্য় তৃণমূলে যোগ দেওয়া গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠানো হচ্ছে।
গত ২৯ সেপ্টেম্বরই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন লুইজিনহো ফেলেইরিও। যোগ দেওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই তৃণমূলে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয় তাঁকে, তৃণমূলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদে তাঁকে নিয়োগ করেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এবার রাজ্যসভাতেও তৃণমূলের টিকিটেই জায়গা পাচ্ছেন লুইজিনহো।
We are extremely pleased to nominate @luizinhofaleiro to the Upper House of the Parliament.
We are confident that his efforts towards serving the nation shall be appreciated widely by our people!
— All India Trinamool Congress (@AITCofficial) November 13, 2021
গত ১৫ সেপ্টেম্বর আচমকাই রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন অর্পিতা ঘোষ। সূত্রের খবর, দলের নির্দেশেই নিজের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। আচমকা ইস্তফার পরই দল ছাড়া নিয়ে জল্পনা তৈরি হয় রাজনৈতিক মহলে। যদিও অর্পিতা ঘোষ নিজেই জানিয়েছিলেন যে, সাংসদ পদ ছেড়ে সাংগঠনিক কাজ করতে চান তিনি। তবে সাংসদ পদ ছেড়ে দেওয়ার প্রতিদানে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ দেওয়া হয় অর্পিতা ঘোষকে।
এদিকে, ফেলেইরিও তৃণমূূলে যোগ দেওয়ার পরই জানানো হয়েছিল, তাঁকে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হতে পারে। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি ছাড়াও এ বার রাজ্যসভাতেও ফেলেইরিওকে পাঠানো হচ্ছে। অর্পিতা ঘোষের ইস্তফা দেওয়ার পর যে শূন্যস্থান তৈরি হয়েছে, সেখানেই প্রার্থী হিসাবে লুইজিনহোকে মনোনিত করল তৃণমূল। আগামী দু-তিন দিনের মধ্যেই তিনি মনোনয়ন পত্র জমা দিতে পারেন।
এদিকে, গোয়া নিয়েও প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে তৃণমূল। বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল জয়ের পরই রাজ্যের গণ্ডি পার করে জাতীয় রাজনীতিতে প্রবেশ করার যে ঘোষণা করেছিলেন অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়, সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই ত্রিপুরার পর গোয়াতেও পা রেখেছে তৃণমূল। লুইজিনহোর হাত ধরেই গোয়ায় সংগঠন মজবুত করতে চাইছে তৃণমূল। আগামী বছরই গোয়ায় বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে, তার আগেই সে রাজ্যে সংগঠন, প্রচার সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বৈঠক করতে কলকাতায় এসেছেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
দলীয় সূত্রে খবর, এ দিন মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করবেন লুইজিনহো ফালেইরিও। একইসঙ্গে তিনি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেও বৈঠক করতে পারেন তিনি। সম্প্রতিই গোয়ায় গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ২৮ অক্টোবরও ফের গোয়া সফরে যাওয়ার কথা। তার আগেই কলকাতায় বিশেষ বৈঠকে যোগ দিতে এলেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। নির্বাচনী প্রচার সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
এ দিকে, গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর কলকাতা সফর নিয়ে কটাক্ষ করেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, “এখানে এসে কী হবে? উনি যে রাজ্যের নেতা, সেখানেই যাক। লোকসভা, বিধানসভা নির্বাচনের আগেও তো কত নেতা এসেছিলেন। তারা চা খেয়ে, সেলফি তুলে চলে গিয়েছেন। গোয়ার দিকে নজর দিক, সেখানো দলীয় কার্যালয় খোলার মতো লোকও নেই।”