‘নানা ভাষা, নানা মত, নানা পরিধান/ মিলনের মাঝে দেখ মিলন মহান’; ভারতের শক্তি এটাই। বিভিন্ন সংস্কৃতি, তাঁদের ইতিহাস, ভৌগোলিক বৈচিত্র্য, জনসংখ্যার পার্থক্য তবু কোথাও এই বৈচিত্র্যের মধ্যেই তো রয়েছে ঐক্য। সেটাই ভারতের মূল চালিকা শক্তি। এত কিছুর সহাবস্থান এক জায়গায় হওয়ায় বিগত কয়েক বছরে বেশ জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠেছে ভারত। নজিরবিহীন উত্থান ঘটেছে পর্যটন শিল্পের। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া TV9 নেটওয়ার্ক ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম সামিট: আইকনিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫-এর মঞ্চে ভারতের পর্যটন খাতের এই সমৃদ্ধিকে স্বীকৃতি দেওয়া হল। এই সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বহু বিশিষ্ট অতিথি, যাঁরা ভারতের পর্যটন শিল্পের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে তাঁদের মূল্যবান মতামত ও দৃষ্টিভঙ্গি ভাগ করে নেন।
কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, “ভারতের পর্যটনের সবচেয়ে বড় শক্তি হল দেশীয় পর্যটন। এটি ভারতকে অনন্য করে তুলেছে। দুবাই, সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ড আন্তর্জাতিক পর্যটকের সংখ্যার নিরিখে খ্যাতি অর্জন করলেও, তাদের নিজস্ব দেশীয় পর্যটন ভারতের তুলনায় নগণ্য।”
সাবেক নীতি আয়োগের সিইও এবং জি২০ শেরপা অমিতাভ কান্ত বলেন, “ভবিষ্যতে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অন্যতম প্রধান ইঞ্জিন হবে পর্যটন খাত।” তাঁর মতে, শুধু এই খাত থেকেই ২ কোটি ৫০ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে। তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ভ্রমণ, পর্যটন ও সৃজনশীলতার উৎকর্ষ ছাড়া ভারত দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবে না। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতীয় অর্থনীতিকে ৩০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে পর্যটন খাত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
ভারতের বৃহত্তম এবং দ্রুত-বর্ধনশীল এয়ারলাইনস ইন্ডিগোকে সাশ্রয়ী ভাড়া, সময়নিষ্ঠতা এবং গ্রাহকসেবার জন্য আইকনিক এক্সেলেন্স ইন এভিয়েশন অ্যাওয়ার্ডে সম্মানিত করা হয়। এয়ারলাইন্সের পক্ষ থেকে এই পুরস্কার গ্রহণ করেন বিনয় বালত্রা এবং অংশু শেঠি।
TV9 নেটওয়ার্ক ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম সামিটের সূচনা হয় বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের আলোচনার মাধ্যমে। এদের মধ্যে ছিলেন এমএসএমই বিজনেস ফোরাম ইন্ডিয়ার ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর রবি নন্দন সিনহা, ভিএফএস গ্লোবালের ইয়ামি তলোয়ার, ইন্ডিগোর হেড অব সেলস অংশুল শেঠি, অ্যামিটি ইউনিভার্সিটির আতিথেয়তা ও পর্যটন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মনোহর সজনানি, চালাকা গজাবাহু এবং ট্রাভেল অ্যান্ড এক্সপেন্স (T&E)-এর গ্লোবাল হেড রাজদেব ভট্টাচার্য। আলোচনার মূল বিষয় ছিল সাম্প্রতিক ভ্রমণ প্রবণতা এবং পর্যটন খাতের বর্তমান চাহিদা।
অন্যদিকে, ভারতের আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন মুগ্ধা সিনহা, আইএএস নীহারিকা রায়, কেশব মুরারি দাস, শিবরাজ সিং এবং শ্রিজি হুজুর ড. লক্ষরাজ সিং মেওয়ার।
এছাড়াও, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও পর্যটন নিয়ে একটি বিশেষ সেশন অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে ছিলেন সন্দীপ দ্বিবেদী, কার্তিক শর্মা, রাজেশ ম্যাগো, হরিশ খাত্রি, বিশেষ ঝোল, জ্যোতি মায়াল এবং রক্তিম দাস। তাঁদের আলোচনায় উঠে আসে কীভাবে AI, ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং প্রযুক্তির বিকাশ ভ্রমণ অভিজ্ঞতার প্রতিটি দিককে নতুনভাবে গড়ে তুলছে।
‘নানা ভাষা, নানা মত, নানা পরিধান/ মিলনের মাঝে দেখ মিলন মহান’; ভারতের শক্তি এটাই। বিভিন্ন সংস্কৃতি, তাঁদের ইতিহাস, ভৌগোলিক বৈচিত্র্য, জনসংখ্যার পার্থক্য তবু কোথাও এই বৈচিত্র্যের মধ্যেই তো রয়েছে ঐক্য। সেটাই ভারতের মূল চালিকা শক্তি। এত কিছুর সহাবস্থান এক জায়গায় হওয়ায় বিগত কয়েক বছরে বেশ জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠেছে ভারত। নজিরবিহীন উত্থান ঘটেছে পর্যটন শিল্পের। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া TV9 নেটওয়ার্ক ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম সামিট: আইকনিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫-এর মঞ্চে ভারতের পর্যটন খাতের এই সমৃদ্ধিকে স্বীকৃতি দেওয়া হল। এই সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বহু বিশিষ্ট অতিথি, যাঁরা ভারতের পর্যটন শিল্পের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে তাঁদের মূল্যবান মতামত ও দৃষ্টিভঙ্গি ভাগ করে নেন।
কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, “ভারতের পর্যটনের সবচেয়ে বড় শক্তি হল দেশীয় পর্যটন। এটি ভারতকে অনন্য করে তুলেছে। দুবাই, সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ড আন্তর্জাতিক পর্যটকের সংখ্যার নিরিখে খ্যাতি অর্জন করলেও, তাদের নিজস্ব দেশীয় পর্যটন ভারতের তুলনায় নগণ্য।”
সাবেক নীতি আয়োগের সিইও এবং জি২০ শেরপা অমিতাভ কান্ত বলেন, “ভবিষ্যতে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অন্যতম প্রধান ইঞ্জিন হবে পর্যটন খাত।” তাঁর মতে, শুধু এই খাত থেকেই ২ কোটি ৫০ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে। তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ভ্রমণ, পর্যটন ও সৃজনশীলতার উৎকর্ষ ছাড়া ভারত দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবে না। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতীয় অর্থনীতিকে ৩০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে পর্যটন খাত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
ভারতের বৃহত্তম এবং দ্রুত-বর্ধনশীল এয়ারলাইনস ইন্ডিগোকে সাশ্রয়ী ভাড়া, সময়নিষ্ঠতা এবং গ্রাহকসেবার জন্য আইকনিক এক্সেলেন্স ইন এভিয়েশন অ্যাওয়ার্ডে সম্মানিত করা হয়। এয়ারলাইন্সের পক্ষ থেকে এই পুরস্কার গ্রহণ করেন বিনয় বালত্রা এবং অংশু শেঠি।
TV9 নেটওয়ার্ক ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম সামিটের সূচনা হয় বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের আলোচনার মাধ্যমে। এদের মধ্যে ছিলেন এমএসএমই বিজনেস ফোরাম ইন্ডিয়ার ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর রবি নন্দন সিনহা, ভিএফএস গ্লোবালের ইয়ামি তলোয়ার, ইন্ডিগোর হেড অব সেলস অংশুল শেঠি, অ্যামিটি ইউনিভার্সিটির আতিথেয়তা ও পর্যটন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মনোহর সজনানি, চালাকা গজাবাহু এবং ট্রাভেল অ্যান্ড এক্সপেন্স (T&E)-এর গ্লোবাল হেড রাজদেব ভট্টাচার্য। আলোচনার মূল বিষয় ছিল সাম্প্রতিক ভ্রমণ প্রবণতা এবং পর্যটন খাতের বর্তমান চাহিদা।
অন্যদিকে, ভারতের আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন মুগ্ধা সিনহা, আইএএস নীহারিকা রায়, কেশব মুরারি দাস, শিবরাজ সিং এবং শ্রিজি হুজুর ড. লক্ষরাজ সিং মেওয়ার।
এছাড়াও, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও পর্যটন নিয়ে একটি বিশেষ সেশন অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে ছিলেন সন্দীপ দ্বিবেদী, কার্তিক শর্মা, রাজেশ ম্যাগো, হরিশ খাত্রি, বিশেষ ঝোল, জ্যোতি মায়াল এবং রক্তিম দাস। তাঁদের আলোচনায় উঠে আসে কীভাবে AI, ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং প্রযুক্তির বিকাশ ভ্রমণ অভিজ্ঞতার প্রতিটি দিককে নতুনভাবে গড়ে তুলছে।