Keir Starmer Visits India: ‘শ্রমজীবী’ নেতার ভারত দর্শন! মোদীর সঙ্গে বসতে পারেন বাণিজ্য-বৈঠকেও

Keir Starmer in India: দু'দিনব্যাপী সফরে দুই পক্ষের মধ্যে হতে পারে বাণিজ্য বৈঠক। ২০৩৫ সালকে পাখির চোখ করে বাণিজ্য-অর্থনীতি-সহ নানা বিষয়ে কৌশলী আলোচনায় বসতে পারেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। আলোচনা হতে পারে নিরাপত্তা, তাপবিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য-সহ আরও বেশ কয়েকটি প্রসঙ্গে।

Keir Starmer Visits India: শ্রমজীবী নেতার ভারত দর্শন! মোদীর সঙ্গে বসতে পারেন বাণিজ্য-বৈঠকেও
মোদী ও স্টার্মারImage Credit source: PTI

|

Oct 05, 2025 | 12:09 AM

নয়াদিল্লি: তিনি লেবার পার্টির নেতা। বর্তমানে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীও। মোদীর সঙ্গে বেশ সম্পর্ক। সেই কিয়ের স্টার্মার আসছেন ভারতে। নির্ধারিত হয়ে গিয়েছে দিনক্ষণও। মোদীর আমন্ত্রণ রক্ষায় আগামী বুধবার অর্থাৎ ৮ অক্টোবর নয়াদিল্লিতে পৌঁছবেন তিনি। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর হওয়ার পর এই প্রথম ভারত সফরে আসছেন স্টার্মার। একদিকে আমেরিকার সঙ্গে যখন ঝুলে রয়েছে বাণিজ্যচুক্তি। ট্রাম্পের সঙ্গে চলছে টানাপোড়েন, সেই আবহে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

ভারতের বিদেশমন্ত্রক তরফে জানা গিয়েছে, আগামী বুধবার নয়াদিল্লিতে পৌঁছবেন স্টার্মার। বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। তবে সেই বৈঠকের আলোচ্য সূচি এখনও প্রকাশ করা হয়নি। সূত্রে খবর, দু’দিনব্যাপী সফরে দুই পক্ষের মধ্যে হতে পারে বাণিজ্য বৈঠক। ২০৩৫ সালকে পাখির চোখ করে বাণিজ্য-অর্থনীতি-সহ নানা বিষয়ে কৌশলী আলোচনায় বসতে পারেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। আলোচনা হতে পারে নিরাপত্তা, তাপবিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য-সহ আরও বেশ কয়েকটি প্রসঙ্গে।

ওই বৈঠকের পরেই গ্লোবাল ফিনটেক ফেস্ট নামে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। সেখানে ভাষণ দিতে পারেন তিনি। এছাড়াও, সাক্ষাৎ করবেন শিল্পপতি, পলিসিমেকার-সহ একাধিক বিশিষ্ট ব্যাক্তিত্বের সঙ্গে।

উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসে ব্রিটেনে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। সেখানে গিয়েই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। ওই বৈঠকেই উঠে এসেছিল ২০৩৫ সাল পর্যন্ত বাণিজ্য চুক্তির কথা। তবে তা ছিল প্রাথমিক রূপ। অনুমান ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর আগামী সপ্তাহের সফরেই সেই চুক্তি আলোচনা চূড়ান্ত হতে পারে। অবশ্য, ওই সময়কালে বাণিজ্যচুক্তি স্বাক্ষর না হলেও ব্রিটেনের সঙ্গে একটি নিরাপত্তা চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল ভারত।