AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Don’s Wives contesting Election: স্ত্রীদের দাঁড় করিয়ে জেতার চেষ্টা! জনতা প্রত্যাখ্যান করল বাহুবলীদের

Bihar Politics: বাহুবলী ডন থেকে রাজনীতিক হওয়া এ রকম অনেকেই এখন বিহারের রাজনীতিতে সক্রিয়। রাজনৈতিক দলগুলিও এখন বাহুবলী নির্ভরতা পুরোপুরি কাটাতে পারেননি। কিন্তু তাঁদের কেউ কেউ বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। তাই ভোটে লড়াই করতে বাধা রয়েছে। সে বাহুবলীরা নিজেদের স্ত্রীকে দাঁড় করিয়েছেন ভোটে। নির্বাচনে লড়ার বাকি তাঁরা নিজেরাই করছেন আড়াল থেকে।

Don's Wives contesting Election: স্ত্রীদের দাঁড় করিয়ে জেতার চেষ্টা!  জনতা প্রত্যাখ্যান করল বাহুবলীদের
কুমারী অনিতা ও হেনা সাহাব
| Updated on: Jun 06, 2024 | 3:08 PM
Share

বিহার-উত্তর প্রদেশের রাজনীতিতে এক সময় বাহুবলীদের দাপট ছিল চোখে পড়ার মতো। বাহুবলী ডন থেকে রাজনীতিক হওয়া এ রকম অনেকেই এখন বিহারের রাজনীতিতে সক্রিয়। রাজনৈতিক দলগুলিও এখন বাহুবলী নির্ভরতা পুরোপুরি কাটাতে পারেননি। কিন্তু তাঁদের কেউ কেউ বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। তাই ভোটে লড়াই করতে বাধা রয়েছে। সে বাহুবলীরা নিজেদের স্ত্রীকে দাঁড় করিয়েছেন ভোটে। নির্বাচনে লড়ার বাকি তাঁরা নিজেরাই করছেন আড়াল থেকে। বিহারে এ বার এ রকম চার জন বাহুবলীর স্ত্রী সদ্যসমাপ্ত লোকসভা ভোটে লড়েছেন। কিন্তু ছদ্ম লড়াইয়ে তাঁদের অধিকাংশই হেরেছেন। চার জনের মধ্যে মাত্র এক জনের স্ত্রী জিততে সমর্থ হয়েছেন।

জেল ভেঙে বেরিয়ে ছিলেন কুখ্যাত আসামী অশোক মাহাতো। তিনি তাঁর স্ত্রীকে প্রার্থী করেছিলেন। আরজেডি-র টিকিতে মুঙ্গের আসন থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন অশোকের স্ত্রী কুমারী অনিতা। কিন্তু জেজিইউ-র রাজীব রঞ্জনের কাছে ৮০ হাজারেরও বেশি ভোটে হেরেছেন। অশোক এত দিন বিবাহিত ছিলেন না। এ বছর মার্চ মাসেই তিনি বিয়ে করেন অনিতাকে। তার পর লালু প্রসাদের দল তাঁর স্ত্রীকে টিকিট দেন। ২ বছরের বেশি জেলের সাজা থাকায় অশোক মাহাতোর পক্ষে ভোটে লড়াই করা সম্ভব ছিল না।

অনিতার মতো অপর এক হেরে যাওয়া বাহুবলীর স্ত্রী হলেন বিমা ভারতী। অবধেশ মণ্ডলের বিরুদ্ধে একাধিক খুন, অপরহণ এবং তোলাবাজির মামলা হয়েছে। সিওয়ান থেকে আরজেডি-র টিকিটে লড়েছিলেন বিমা। কিন্তু পেয়েছেন মাত্র ২৭ হাজার ভোট। ওই কেন্দ্রে নোটা পড়েছে ২৩ হাজার।

বিহারের রাজনীতিতে এক সময় দারুণ প্রভাব ছিল মহম্মদ সাহাবুদ্দিনের। ২০০৭ সালের এক অপহরণ ও খুনের মামলায় তিনি জেলবন্দি। তাঁর স্ত্রী হেনা সাহাব সিওয়ান লোকসভা কেন্দ্রে নির্দল প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু জিততে পারেননি। জেডিইউ-র বিজয়লক্ষ্মী দেবীর কাছে হেরেছেন তিনি।

বাহুবলীর স্ত্রীদের মধ্যে এক মাত্র জিতেছেন লাভলি আনন্দ। তিনি আনন্দ মোহনের স্ত্রী। জেডিইউ-র টিকিটে শেরহার থেকে দাঁড়িয়েছিলেন এবং ২৯ হাজার ১৪৩ ভোটে জিতেছেন।