কলকাতা: একটি নয়, শনিবার সন্ধ্যায় দু’টি তালিকা প্রকাশ করল রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশন। কিন্তু চর্চা তো একটি তালিকা নিয়ে। কারা চিহ্নিত অযোগ্য, এটা জানতেই তো দিনভর এত তরজা। তা হলে দ্বিতীয় তালিকাটা কীসের? একটা তালিকায় কি ‘দাগিদের’ সবাইকে ঠাঁই দেওয়া যায়নি?
আসলে তা নয়। এই দ্বিতীয় তালিকা বলছে অন্য কথা। এদিন প্রথম যে তালিকাটি এসএসসি প্রকাশ করে, তাতে তুলে ধরা হয় মোট ১ হাজার ৮০৪ জনের নাম। এনারা প্রত্যেকেই ‘দাগি’ শিক্ষক। অর্থাৎ টাকা দিয়ে চাকরি জুটিয়েছেন। অন্যদিকে, দ্বিতীয় যে তালিকাটি প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে এসএসসি তুলে ধরেছে কোন অযোগ্যরা ফের পরীক্ষায় বসার জন্য আবেদন জানিয়েছেন।
সেই দ্বিতীয় তালিকা অনুযায়ী, ১ হাজার ৮০৪ জনের মধ্যে ১ হাজার ৪০০ জন ‘দাগি’ শিক্ষক নতুন করে পরীক্ষায় বসায় জন্য আবেদন করেছেন। অবশ্য, শনিবার তাদেরই অ্যাডমিট কার্ডগুলি ধরে ধরে বাতিল করে দিয়েছে এসএসসি।
উল্লেখ্য, চাকরিহারাদের পুনরায় চাকরিতে ফেরাতেই এই পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের শিক্ষা দফতর তরফে এই মর্মে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ, স্কুল সার্ভিস কমিশন এবং মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বলেই খবর। আদালতের নির্দেশ মেনেই নতুন শিক্ষক নিয়োগের জন্য লিখিত পরীক্ষা হতে চলেছে আগামী ৭ থেকে ১৪ই সেপ্টেম্বর। এই পরীক্ষাতেই বসার জন্য আবেদন জানিয়েছিল এই ১ হাজার ৪০০ দাগি শিক্ষক। কিন্তু তাদের অ্যাডমিটই আপাতত বাতিল করল এসএসসি।
কলকাতা: একটি নয়, শনিবার সন্ধ্যায় দু’টি তালিকা প্রকাশ করল রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশন। কিন্তু চর্চা তো একটি তালিকা নিয়ে। কারা চিহ্নিত অযোগ্য, এটা জানতেই তো দিনভর এত তরজা। তা হলে দ্বিতীয় তালিকাটা কীসের? একটা তালিকায় কি ‘দাগিদের’ সবাইকে ঠাঁই দেওয়া যায়নি?
আসলে তা নয়। এই দ্বিতীয় তালিকা বলছে অন্য কথা। এদিন প্রথম যে তালিকাটি এসএসসি প্রকাশ করে, তাতে তুলে ধরা হয় মোট ১ হাজার ৮০৪ জনের নাম। এনারা প্রত্যেকেই ‘দাগি’ শিক্ষক। অর্থাৎ টাকা দিয়ে চাকরি জুটিয়েছেন। অন্যদিকে, দ্বিতীয় যে তালিকাটি প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে এসএসসি তুলে ধরেছে কোন অযোগ্যরা ফের পরীক্ষায় বসার জন্য আবেদন জানিয়েছেন।
সেই দ্বিতীয় তালিকা অনুযায়ী, ১ হাজার ৮০৪ জনের মধ্যে ১ হাজার ৪০০ জন ‘দাগি’ শিক্ষক নতুন করে পরীক্ষায় বসায় জন্য আবেদন করেছেন। অবশ্য, শনিবার তাদেরই অ্যাডমিট কার্ডগুলি ধরে ধরে বাতিল করে দিয়েছে এসএসসি।
উল্লেখ্য, চাকরিহারাদের পুনরায় চাকরিতে ফেরাতেই এই পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের শিক্ষা দফতর তরফে এই মর্মে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ, স্কুল সার্ভিস কমিশন এবং মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বলেই খবর। আদালতের নির্দেশ মেনেই নতুন শিক্ষক নিয়োগের জন্য লিখিত পরীক্ষা হতে চলেছে আগামী ৭ থেকে ১৪ই সেপ্টেম্বর। এই পরীক্ষাতেই বসার জন্য আবেদন জানিয়েছিল এই ১ হাজার ৪০০ দাগি শিক্ষক। কিন্তু তাদের অ্যাডমিটই আপাতত বাতিল করল এসএসসি।