Vice Chancellors of University: রাজ্যপালের হস্তক্ষেপে ‘ফাস্ট ট্র্যাক মোডে’ উপাচার্য পেল ৩০ বিশ্ববিদ্যালয়

Deeksha Bhuiyan | Edited By: Soumya Saha

Mar 06, 2023 | 8:47 PM

CV Ananda Bose: বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য নিয়োগের ফাইল রাজভবনের সইয়ের জন্য আটকে ছিল। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস রাজ্যপাল হয়ে আসার পরে সেই বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যপালকে জানান।

Vice Chancellors of University: রাজ্যপালের হস্তক্ষেপে ফাস্ট ট্র্যাক মোডে উপাচার্য পেল ৩০ বিশ্ববিদ্যালয়
সিভি আনন্দ বোস

Follow Us

কলকাতা: রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির অধ্যক্ষ সিভি আনন্দ বোসের (Governor CV Ananda Bose) হস্তক্ষেপে ‘ফাস্ট ট্র্যাক মোডে’ (Fast Track Mode) উপাচার্য পেল রাজ্যের ৩০টি বিশ্ববিদ্যালয়। কিছুদিন আগেই রাজ্যের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের নিয়ে রাজভবনে গিয়েছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)। তাঁরা রাজ্যপাল তথা অধ্যক্ষের কাছে ইস্তফাপত্র জমা দিয়েছিলেন। সেদিনই জানানো হয়েছিল, ওই উপাচার্যদের তিন মাসের জন্য এক্সটেনশন দেওয়ার কথা। পরবর্তী কয়েকদিনেও আরও কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা গিয়ে রাজ্যপালের কাছে ইস্তফা দিয়েছিলেন। এবার সেই মতো সব মিলিয়ে রাজ্যের ৩০টি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য পেল।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য নিয়োগের ফাইল রাজভবনের সইয়ের জন্য আটকে ছিল। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস রাজ্যপাল হয়ে আসার পরে সেই বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যপালকে জানান। কিন্তু দেখা যায় ইউজিসি- নিয়ম মেনে সার্চ কমিটির মাধ্যমে এই নিয়োগ হয়নি। বার বার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে ফাস্ট ট্র্যাক মোডে এই জট শেষ পর্যন্ত কাটল। রাজ্যপাল তাঁদের তিন মাসের জন্য ফের উপাচার্য পদে নিয়োগ করেন। ফলে তাঁদের নিয়োগ আর বেআইনি রইল না। গত কয়েকদিনে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ইস্তফা দিয়েছেন রাজ্যপাল তথা অধ্যক্ষের কাছে। এর পাশাপাশি বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যই ছিলেন না। সেগুলিতেও অন্তর্বর্তী উপাচার্য নিয়োগ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, এর আগে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, রাজ্যপাল এবং মুখ্যমন্ত্রীর যৌথ তত্বাবধানে রাজ্যের শিক্ষার জন্য কাজ হবে। ব্রাত্য বসু সেদিন রাজ্যপালকে পাশে বসিয়ে বলেছিলেন,  ‘উপাচার্যরা প্রত্যেকে রাজ্যপালের হাতে একটি করে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন এবং রাজ্যপাল তাঁদের তিন মাসের এক্সটেনশন দিয়েছেন। এখন এরা প্রত্যেকেই বৈধ উপাচার্য।’ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও জানিয়েছিলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে কোনও দ্বন্দ্বের পরিবেশ তিনি চান না। রাজ্যপাল সেদিন বলেছিলেন, ‘একটা সময় ছিল, যখন শিক্ষা ও সংস্কৃতির জন্য বাংলার পরিচয় সর্বত্র ছিল। সেই যুগকে আবার ফিরিয়ে আনতে হবে। আমরা শিক্ষা ব্যবস্থার উপর আরও নজর দেব।’

Next Article