কলকাতা: নতুন করে পরীক্ষা না দিতে চেয়ে আগেই শিক্ষাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন যোগ্য চাকরিহারারা। সরকারকে এই নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ারও আর্জি জানান। আজ মঙ্গলবার সেই নিয়েই বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি পরিষ্কার জানিয়েছেন, কোর্টের নির্দেশের বাইরে কোনও কাজ সরকার করতে পারে না। তাই পরীক্ষায় বসতেই হবে চাকরিহারাদের। এর পাশাপাশি নতুন করে পরীক্ষার জন্য কতগুলি পদ খালি রয়েছে সেই বিষয়টিও জানান তিনি। কিন্তু এই চাকরির পরীক্ষায় কারা আবেদন করতে পারবেন? সেই উত্তরই টিভি ৯ বাংলায় জানালেন আইনজীবী ফিরদৌস শামীম।
এ দিন, ফিরদৌস বলেন, “আমি যা বুঝছি, যা শূন্যপদ ছিল, চিহ্নিত অযোগ্যরা বাদ দিয়ে আগে যাঁরা পরীক্ষায় বসেছিলেন তাঁরা বসবেন। বাকি যদি অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি হয় সেখানে নতুন করে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে হবে। আমি জানি না উনি কীভাবে বিজ্ঞপ্তি দেবেন, তখন চুলচেরা বিশ্লেষণ করব। কিন্তু ওঁর কথা তো স্পষ্ট হয় না। আর উনি খুব একটা নিজের কথায় স্থির থাকেন তাও নয়।”
উল্লেখ্য, আজ মুখ্যমন্ত্রী পরিষ্কার করে জানিয়ে দেন, কত শূন্যপদ রয়েছে, আর কত অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী কথা অনুযায়ী, চাকরিহারা এবং নতুন পদ তৈরি করে মোট শূন্যপদ ৪৪,২০৩।
নবম এবং দশম শ্রেণির জন্য শূন্যপদ–২৩,২১২
একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির জন্য ১২,৫১৪
গ্রুপ সি– ২,৯৮৯ গ্রুপ ডি–৫,৪৮৮
এ দিন তিনি বলেন, “আরও কিছু পোস্ট খালি করেছি। সেই পদগুলির মধ্যে…”
মমতার ঘোষণা অনুযায়ী, নবম এবং দশম শ্রেণীর জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ– ১১,৫১৭
একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির জন্য তৈরি পদ—- ৬,৯১২
গ্রুপ সি-র জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ– ৫৭১
গ্রুপ ডি-র জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ– ১০০০
আশ্বস্ত করেন বয়স উর্ধবসীমা পেরলেও তাঁদের ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হবে। তিনি বলেন, “বয়স পেরিয়ে গিয়েছে এরকম প্রার্থীদের age relaxation করা হবে। যাঁরা কাজ করেছেন এতদিন তাঁদের অভিজ্ঞতার দাম দেওয়া হবে।”
কলকাতা: নতুন করে পরীক্ষা না দিতে চেয়ে আগেই শিক্ষাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন যোগ্য চাকরিহারারা। সরকারকে এই নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ারও আর্জি জানান। আজ মঙ্গলবার সেই নিয়েই বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি পরিষ্কার জানিয়েছেন, কোর্টের নির্দেশের বাইরে কোনও কাজ সরকার করতে পারে না। তাই পরীক্ষায় বসতেই হবে চাকরিহারাদের। এর পাশাপাশি নতুন করে পরীক্ষার জন্য কতগুলি পদ খালি রয়েছে সেই বিষয়টিও জানান তিনি। কিন্তু এই চাকরির পরীক্ষায় কারা আবেদন করতে পারবেন? সেই উত্তরই টিভি ৯ বাংলায় জানালেন আইনজীবী ফিরদৌস শামীম।
এ দিন, ফিরদৌস বলেন, “আমি যা বুঝছি, যা শূন্যপদ ছিল, চিহ্নিত অযোগ্যরা বাদ দিয়ে আগে যাঁরা পরীক্ষায় বসেছিলেন তাঁরা বসবেন। বাকি যদি অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি হয় সেখানে নতুন করে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে হবে। আমি জানি না উনি কীভাবে বিজ্ঞপ্তি দেবেন, তখন চুলচেরা বিশ্লেষণ করব। কিন্তু ওঁর কথা তো স্পষ্ট হয় না। আর উনি খুব একটা নিজের কথায় স্থির থাকেন তাও নয়।”
উল্লেখ্য, আজ মুখ্যমন্ত্রী পরিষ্কার করে জানিয়ে দেন, কত শূন্যপদ রয়েছে, আর কত অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী কথা অনুযায়ী, চাকরিহারা এবং নতুন পদ তৈরি করে মোট শূন্যপদ ৪৪,২০৩।
নবম এবং দশম শ্রেণির জন্য শূন্যপদ–২৩,২১২
একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির জন্য ১২,৫১৪
গ্রুপ সি– ২,৯৮৯ গ্রুপ ডি–৫,৪৮৮
এ দিন তিনি বলেন, “আরও কিছু পোস্ট খালি করেছি। সেই পদগুলির মধ্যে…”
মমতার ঘোষণা অনুযায়ী, নবম এবং দশম শ্রেণীর জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ– ১১,৫১৭
একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির জন্য তৈরি পদ—- ৬,৯১২
গ্রুপ সি-র জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ– ৫৭১
গ্রুপ ডি-র জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ– ১০০০
আশ্বস্ত করেন বয়স উর্ধবসীমা পেরলেও তাঁদের ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হবে। তিনি বলেন, “বয়স পেরিয়ে গিয়েছে এরকম প্রার্থীদের age relaxation করা হবে। যাঁরা কাজ করেছেন এতদিন তাঁদের অভিজ্ঞতার দাম দেওয়া হবে।”