AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Land grabbing: ভেড়ি দখলের অভিযোগ খাস কলকাতায়, পাল্টা দলিল দেখালেন অভিযুক্ত

KMC: স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, "এটা ভেড়ির জায়গা। জুলকার গা জোয়ারি করে এসব করছেন। ওনার কাজই হচ্ছে জায়গা ভরাট করে বিল্ডিং তৈরি করবেন। উনি বলছেন, জায়গা কিনেছেন। কিন্তু সরকারি জায়গা তো উনি এভাবে কিনতেই পারেন না।" তাঁদের বক্তব্য, একজন নিজের সম্পত্তি বাড়ানোর জন্য যদি ময়লা ফেলে ভেড়ি দখল করে, তা মানা যায় না। ভেড়ির এক কর্মীরও দাবি, "জায়গাটা জলা ছিল। এটা ভরাট করা হয়েছে।"

Land grabbing: ভেড়ি দখলের অভিযোগ খাস কলকাতায়, পাল্টা দলিল দেখালেন অভিযুক্ত
জুলকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এলাকার লোকজনের। Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 23, 2024 | 7:49 PM
Share

কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রী জমি দখলদারি রুখতে কড়া নির্দেশ দিয়েছেন। এরইমধ্যে খাস কলকাতায় উঠল জমি দখলের অভিযোগ। কলকাতা পুরনিগমের ১০৮ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত গুলশন কলোনি এলাকায় ভেড়ি বুজিয়ে জমি দখলের অভিযোগ উঠল এবার। জুলকার আলি নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল উঠেছে। এলাকার লোকজনের দাবি, সরকারি জায়গা দখল করে নিয়েছেন জুলকার। এলাকার কাউন্সিলরেরও তেমনই দাবি। যদিও অভিযুক্তের দাবি, যে জায়গা তিনি কাজে লাগিয়েছেন, সেটা ভেড়ির পাশে জায়গা। ২০২০ সালে তিনি তা কেনেন। সমস্ত কাগজপত্রও রয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, “এটা ভেড়ির জায়গা। জুলকার গা জোয়ারি করে এসব করছেন। ওনার কাজই হচ্ছে জায়গা ভরাট করে বিল্ডিং তৈরি করবেন। উনি বলছেন, জায়গা কিনেছেন। কিন্তু সরকারি জায়গা তো উনি এভাবে কিনতেই পারেন না।” তাঁদের বক্তব্য, একজন নিজের সম্পত্তি বাড়ানোর জন্য যদি ময়লা ফেলে ভেড়ি দখল করে, তা মানা যায় না। ভেড়ির এক কর্মীরও দাবি, “জায়গাটা জলা ছিল। এটা ভরাট করা হয়েছে।”

১০৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুশান্ত ঘোষের কথায়, “এলাকার লোকেরাই এই জমি মাফিয়ার বিরুদ্ধে আমার কাছে অভিযোগ জানান। আমিও যথাযথ জায়গায় জানাব। আমি খবর নিয়ে দেখেছি জলা জায়গা ওটা। পুরনো অবস্থায় জমি ফেরানোর চেষ্টা করব আমরা। ভবিষ্যতে যাতে ১০৮ নম্বর ওয়ার্ডে আর এরকম না হয় সেগুলি কড়া নজর থাকবে।”

অভিযুক্ত জুলকার। 

তবে অভিযুক্ত জুলকার বলেন, “২০২০ সালে আমরা এই জায়গা কিনেছি এক ব্যক্তির কাছ থেকে। দলিল আছে। আমরা সব জায়গায় অভিযোগ করেছি। কিন্তু পুলিশ কোনও সহযোগিতা করছে না। কাউন্সিলর সুশান্ত ঘোষ হঠাৎ দলবল পাঠিয়ে জোর করে জায়গা ঘিরছে। উনি বলছেন সরকারি জমি। ওনার কথা যদি মেনে নিই তাহলে রেজিস্ট্রি কীভাবে হল? মালিক তাহলে টাকা কীভাবে নিল?”