Rajarhat: রাজারহাটেও সালিশি সভা বসছে? যুবককে তুলে নিয়ে গিয়ে ‘মার’ তৃণমূল নেতার

Ranjit Dhar | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jul 29, 2024 | 2:41 PM

Rajarhat: অভিযোগ, বকেয়া টাকা না দেওয়ার কারণে তৃণমূলের পার্টি অফিসে সালিশি সভা বসেছিল। সেখানে বাইক বাহিনী ওই যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়। রাজারহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন আক্রান্ত যুবক। অভিযুক্ত রক্তিম ব্লক তৃণমূল সভাপতি প্রবীর করের ভাইপো বলে জানা গিয়েছে।

Rajarhat: রাজারহাটেও সালিশি সভা বসছে? যুবককে তুলে নিয়ে গিয়ে মার তৃণমূল নেতার
বাঁদিকে অভিযোগকারী, ডানদিকে অভিযুক্ত রক্তিম কর।
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় সালিশি সভার নামে অত্যাচারের অভিযোগ উঠছে। কোথাও জেসিবি, কোথায় জয়ন্ত সিং, কোথাও অন্য কেউ। এবার সালিশি সভার নামে যুবককে পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধরের অভিযোগ উঠল। রাজারহাটের ভাটিন্ডার ঘটনা। অভিযোগ স্থানীয় বিষ্ণুপুর-১ গ্রামপঞ্চায়েত সদস্য রক্তিম কর ও তাঁর দলবলের বিরুদ্ধে। যদিও রক্তিম করের দাবি অভিযোগ মিথ্যা। অভিযোগকারী বিজেপি করেন। তাই তাঁকে অপদস্থ করতে এসব বলছেন।

অভিযোগ, বকেয়া টাকা না দেওয়ার কারণে তৃণমূলের পার্টি অফিসে সালিশি সভা বসেছিল। সেখানে বাইক বাহিনী ওই যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়। রাজারহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন আক্রান্ত যুবক। অভিযুক্ত রক্তিম ব্লক তৃণমূল সভাপতি প্রবীর করের ভাইপো বলে জানা গিয়েছে।

অভিযোগকারী যুবকের কথায়, “আমাদের পঞ্চায়েতের তৃণমূল সদস্য আমাকে ফোন করেন। এরপর বাইকে তিনজন যুবক এসে হাজির হন আমার বাড়িতে। আমাকে কার্যত তুলে নিয়ে গিয়ে সালিশি সভার নামে বেধড়ক মারে। তাও একজন নাকি অভিযোগ করেছেন, তার ভিত্তিতে। এখানকারও নয় তিনি। আমার অফিসের।”

অভিযোগকারী যুবকের কথায়, “আমাকে বলে আপনার নামে একজন অভিযোগ করেছে। কালীঘাট থেকে আমার উপর চাপ আসছে। এরপর আমার মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে তা ফরম্যাট করে দেয়। হাতে মুখে পেটে মারে। মাথা দেওয়ালে ঠুকে দিয়েছে। রক্তিম করের বিরুদ্ধে যেন প্রশাসন ব্যবস্থা নেয়।”

যদিও রক্তিম করের বক্তব্য, “একজনকে ডাকা হয়েছিল, তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছে। একটা চিটিংবাজি করেছেন উনি এক বছর ধরে। যাঁদের সঙ্গে চিটিংবাজি করেছেন তাঁরা এসেছিলেন, কথা বলিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর সেসব রেকর্ডিং করছিল বলে ফোন ফরম্যাট করিয়ে দেওয়া হয়েছে। মারধর কেন করা হবে? ছেলেটি আসলে বিজেপি করে। আমাকে হেনস্থা করতে এসব বলেছে।”

Next Article