Anubrata Mondal Summoned: এতদিন ‘অসুস্থ’ ছিলেন, গরু পাচারকাণ্ডে এবার ‘একটু সময় চেয়ে নিলেন’ অনুব্রত

TV9 Bangla Digital | Edited By: tista roychowdhury

Feb 14, 2022 | 1:51 PM

CBI: এর আগে যখন এই মামলায় অনুব্রতকে নোটিস দেওয়া হয়েছিল, কাকতালীয়ভাবে তখন রাজ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভোট ছিল। এপ্রিলে বিধানসভা ভোট হয় বাংলায়। ২৯ এপ্রিল ছিল বীরভূমে ভোট

Follow Us

কলকাতা: একবার,দুইবার, তিনবার। গরুপাচারকাণ্ডে পরপর তিনবার সিবিআই (CBI) হাজিরা এড়ালেন অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। সূত্রের খবর, সোমবার নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল অনুব্রতর। কিন্তু, আজও উপস্থিত ছিলেন না তিনি। বদলে নিজাম প্যালেসে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার দফতরে গিয়ে হাজির হন তৃণমূল নেতার আইনজীবীরা। তাঁর আইনজীবী সঞ্জীব দাঁ বলেছেন, “অনুব্রতবাবু আজ আসতে পারেননি। তবে, বেশ কিছুটা সময় দিয়েছেন অফিসার। নির্দিষ্টভাবে আসার জন্যে পরে আবার নোটিস দেওয়া হবে।” সূত্রের খবর, গরুপাচারকাণ্ডে অনুব্রতকে বেশ কিছু প্রশ্ন করতে চান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। এই নিয়ে মোট ৩ বার তাঁকে নোটিস পাঠানো হল। আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি ফের অনুব্রতকে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরপরেও যদি, তৃণমূল নেতা হাজিরা এড়ান তাহলে কড়া পদক্ষেপ করতে পারে সিবিআই এমনটাই খবর সূত্রের।

ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় (Post Poll Violence Case) গত সপ্তাহেই কলকাতা হাইকোর্ট রক্ষাকবচ দিয়েছে অনুব্রত মণ্ডলকে। এখনই সিবিআই তাঁর প্রতি কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না। কিন্তু, গরুপাচারকাণ্ডে তাঁকে তলব করেছে সিবিআই। গত বুধবারই তৃণমূল সাংসদ দেবকে এই মামলায় নোটিস পাঠানো হয়।  তারপরের দিনই অর্থাৎ বৃহস্পতিবার নোটিস যায় অনুব্রতর কাছে। ১৪ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ সোমবার তাঁর হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই হাজিরাও তিনি কার্যত এড়িয়েছেন। বদলে বেশ কিছুটা সময় চেয়েছেন তিনি।

এর আগে যখন এই মামলায় অনুব্রতকে নোটিস দেওয়া হয়েছিল, কাকতালীয়ভাবে তখন রাজ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভোট ছিল। এপ্রিলে বিধানসভা ভোট হয় বাংলায়। ২৯ এপ্রিল ছিল বীরভূমে ভোট। এদিকে ২৭ এপ্রিলের মধ্যে অনুব্রতকে সিবিআই হাজির হতে বলেছিল। যা নিয়ে সরব হয়েছিলেন স্বয়ং তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটের আগে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার এই ‘অতি তৎপরতা’কে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত বলেই দাবি করেছিলেন তিনি। তৃণমূলের বক্তব্য ছিল, শাসকদলের উপর চাপ সৃষ্টি করতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকেই হাতিয়ার করা হচ্ছে।

আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে বাকি ১০৭টি পুরসভার সঙ্গেই ভোট হবে বীরভূমের পাঁচ পুরসভায়। ফলে শাসক শিবিরের দাবি, এ বারেও ইচ্ছে করেই তলব করা হয়েছে অনুব্রতকে। খোদ তৃণমূল নেত্রীই বলেছেন, “কেষ্টটার শরীর খারাপ, তাও ওকে নোটিস পাঠিয়েই যাচ্ছে। সামনে ভোট তো! পলিটিক্যালি তো ওকে কিছু করতে পারবে না। তাই এইভাবে চাপ দিচ্ছে।”

গরুপাচারকাণ্ডে অনুব্রতকে সিবিআইয়ের নোটিস প্রেরণের ঘটনায় তোপ দেগেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বলেছিলেন, “এত দেরি করে নোটিস কেন! আমি তো আগেই বলেছিলাম, বীরভূমের এক নেতা বসে বসে কয়লাপাচার, গরুপাচার করে। আরও আগে নোটিস পাঠানো উচিত ছিল। শুধু তো সিবিআই দফতরে হাজিরা দিতে ডাকলেই হবে না। ভেতরে ঢোকাতে হবে।”  আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি অনুব্রত সিবিআই দফতরে হাজিরা দেন কি না সেইদিকেই তাকিয়ে সংশ্লিষ্ট মহল।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

কলকাতা: একবার,দুইবার, তিনবার। গরুপাচারকাণ্ডে পরপর তিনবার সিবিআই (CBI) হাজিরা এড়ালেন অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। সূত্রের খবর, সোমবার নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল অনুব্রতর। কিন্তু, আজও উপস্থিত ছিলেন না তিনি। বদলে নিজাম প্যালেসে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার দফতরে গিয়ে হাজির হন তৃণমূল নেতার আইনজীবীরা। তাঁর আইনজীবী সঞ্জীব দাঁ বলেছেন, “অনুব্রতবাবু আজ আসতে পারেননি। তবে, বেশ কিছুটা সময় দিয়েছেন অফিসার। নির্দিষ্টভাবে আসার জন্যে পরে আবার নোটিস দেওয়া হবে।” সূত্রের খবর, গরুপাচারকাণ্ডে অনুব্রতকে বেশ কিছু প্রশ্ন করতে চান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। এই নিয়ে মোট ৩ বার তাঁকে নোটিস পাঠানো হল। আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি ফের অনুব্রতকে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরপরেও যদি, তৃণমূল নেতা হাজিরা এড়ান তাহলে কড়া পদক্ষেপ করতে পারে সিবিআই এমনটাই খবর সূত্রের।

ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় (Post Poll Violence Case) গত সপ্তাহেই কলকাতা হাইকোর্ট রক্ষাকবচ দিয়েছে অনুব্রত মণ্ডলকে। এখনই সিবিআই তাঁর প্রতি কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না। কিন্তু, গরুপাচারকাণ্ডে তাঁকে তলব করেছে সিবিআই। গত বুধবারই তৃণমূল সাংসদ দেবকে এই মামলায় নোটিস পাঠানো হয়।  তারপরের দিনই অর্থাৎ বৃহস্পতিবার নোটিস যায় অনুব্রতর কাছে। ১৪ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ সোমবার তাঁর হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই হাজিরাও তিনি কার্যত এড়িয়েছেন। বদলে বেশ কিছুটা সময় চেয়েছেন তিনি।

এর আগে যখন এই মামলায় অনুব্রতকে নোটিস দেওয়া হয়েছিল, কাকতালীয়ভাবে তখন রাজ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভোট ছিল। এপ্রিলে বিধানসভা ভোট হয় বাংলায়। ২৯ এপ্রিল ছিল বীরভূমে ভোট। এদিকে ২৭ এপ্রিলের মধ্যে অনুব্রতকে সিবিআই হাজির হতে বলেছিল। যা নিয়ে সরব হয়েছিলেন স্বয়ং তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটের আগে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার এই ‘অতি তৎপরতা’কে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত বলেই দাবি করেছিলেন তিনি। তৃণমূলের বক্তব্য ছিল, শাসকদলের উপর চাপ সৃষ্টি করতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকেই হাতিয়ার করা হচ্ছে।

আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে বাকি ১০৭টি পুরসভার সঙ্গেই ভোট হবে বীরভূমের পাঁচ পুরসভায়। ফলে শাসক শিবিরের দাবি, এ বারেও ইচ্ছে করেই তলব করা হয়েছে অনুব্রতকে। খোদ তৃণমূল নেত্রীই বলেছেন, “কেষ্টটার শরীর খারাপ, তাও ওকে নোটিস পাঠিয়েই যাচ্ছে। সামনে ভোট তো! পলিটিক্যালি তো ওকে কিছু করতে পারবে না। তাই এইভাবে চাপ দিচ্ছে।”

গরুপাচারকাণ্ডে অনুব্রতকে সিবিআইয়ের নোটিস প্রেরণের ঘটনায় তোপ দেগেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বলেছিলেন, “এত দেরি করে নোটিস কেন! আমি তো আগেই বলেছিলাম, বীরভূমের এক নেতা বসে বসে কয়লাপাচার, গরুপাচার করে। আরও আগে নোটিস পাঠানো উচিত ছিল। শুধু তো সিবিআই দফতরে হাজিরা দিতে ডাকলেই হবে না। ভেতরে ঢোকাতে হবে।”  আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি অনুব্রত সিবিআই দফতরে হাজিরা দেন কি না সেইদিকেই তাকিয়ে সংশ্লিষ্ট মহল।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article