কলকাতা: কখনও তল্লাশি চালাতে গিয়ে ইডি অফিসাররা আক্রমণের মুখে পড়ছেন, কখনও আবার ত্রাণ দিতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন মালদহ উত্তরের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু। আর এবার এই বাংলায় আক্রান্ত হলেন কাস্টমস অফিসার। তাঁকে কে মেরেছে জানলে শিহরিত হতে হয়। একজন অফিসারকে তাঁরই বাড়ি বাড়িতে ঢুকে মারছেন এক অটোচালক ও তাঁর দলবল। প্রায় ৫৫ জন হামলা চালিয়েছেন বলে খবর। তবে এতজনের মধ্যে গ্রেফতার হয়েছেন মাত্র একজন। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ৩৩২,১২৬/২,১১৭/২,৩২৪/৪,৩১১/২,৩ ও ৫ ধারায় মামলা রুজু করেছে সোনারপুর থানার পুলিশ। সব কটি ধারাই জামিন যোগ্য। এরপরই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ওই অফিসার।
কী ঘটেছে?
জানা যাচ্ছে, গতকাল অর্থাৎ শনিবার গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছিলেন প্রদীপ কুমার। তিনি পেশায় কাস্টমস অফিসার। রাস্তায় তাঁর গাড়ির সঙ্গে অটোর ধাক্কা লাগে। তার থেকেই শুরু হয় বচসা। আর তারপর জল গড়ায় বাড়ি পর্যন্ত। অভিযোগ, রাতের বেলা অভিযোগ অভিযুক্ত অটোচালক ৫৩ জনকে নিয়ে দল বেধে ঢুকে পড়েন ওই অফিসারের বাড়িতে। তারপর বাড়ির কোলাপসিবল গেট ভেঙে বাড়িতে ঢুকে পড়েন। এরপর দল বেঁধে হামলা চালায়। ফাটিয়ে দেওয়া হয় মাথা। আহত অফিসারের দাবি, পুলিশকে ফোন করেও মেলেনি সাহায্য। বারবার ফোন করে তিনি জানিয়েছেন যে দুষ্কৃতীরা ঘরে হামলা করছে। তারপরও তাঁরা আসেননি। এই ঘটনায় প্রকাশ্যে এসেছে একটি সিসিটিভি ফুটেজও। সেখানে দেখা যাচ্ছে, একের পর এক ব্যক্তি ঢুকে পড়ছে সেখানে আর তারপর হামলা চালাচ্ছে।
আজ আহত অফিসারের সঙ্গে দেখা করেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, “এটা মব লিঞ্চিং। পুরো পরিবারকে মারতে এসেছিল। বাইরে ২০০ জনের জমায়েত ছিল। ভিতরে ঢুকেছেন ৫৩ জন।
আহত অফিসার বলেন, “আমায় মেরেছে। বাড়িতে ঢুকে আমার স্ত্রীর উপর অত্যাচার করেছে। মাথায় সেলাই পড়েছে আমার। আমি বারবার পুলিশকে ফোন করি। ওরা খালি বলছে আসছি…আসছি। যখন গ্রিল ভাঙছে তখনও ফোনে বলছি যে আপনারা আসুন। তারপরও ৪০ মিনিট বাদে এসেছেন।” প্রাক্তন পুলিশ কর্তা অরিন্দম আচার্য বলেন, “একজন অটো চালক কাস্টমস অফিসারের বাড়িতে ঢুকে মারছে। ভাবা যায় কোথায় গেছে?”
কলকাতা: কখনও তল্লাশি চালাতে গিয়ে ইডি অফিসাররা আক্রমণের মুখে পড়ছেন, কখনও আবার ত্রাণ দিতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন মালদহ উত্তরের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু। আর এবার এই বাংলায় আক্রান্ত হলেন কাস্টমস অফিসার। তাঁকে কে মেরেছে জানলে শিহরিত হতে হয়। একজন অফিসারকে তাঁরই বাড়ি বাড়িতে ঢুকে মারছেন এক অটোচালক ও তাঁর দলবল। প্রায় ৫৫ জন হামলা চালিয়েছেন বলে খবর। তবে এতজনের মধ্যে গ্রেফতার হয়েছেন মাত্র একজন। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ৩৩২,১২৬/২,১১৭/২,৩২৪/৪,৩১১/২,৩ ও ৫ ধারায় মামলা রুজু করেছে সোনারপুর থানার পুলিশ। সব কটি ধারাই জামিন যোগ্য। এরপরই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ওই অফিসার।
কী ঘটেছে?
জানা যাচ্ছে, গতকাল অর্থাৎ শনিবার গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছিলেন প্রদীপ কুমার। তিনি পেশায় কাস্টমস অফিসার। রাস্তায় তাঁর গাড়ির সঙ্গে অটোর ধাক্কা লাগে। তার থেকেই শুরু হয় বচসা। আর তারপর জল গড়ায় বাড়ি পর্যন্ত। অভিযোগ, রাতের বেলা অভিযোগ অভিযুক্ত অটোচালক ৫৩ জনকে নিয়ে দল বেধে ঢুকে পড়েন ওই অফিসারের বাড়িতে। তারপর বাড়ির কোলাপসিবল গেট ভেঙে বাড়িতে ঢুকে পড়েন। এরপর দল বেঁধে হামলা চালায়। ফাটিয়ে দেওয়া হয় মাথা। আহত অফিসারের দাবি, পুলিশকে ফোন করেও মেলেনি সাহায্য। বারবার ফোন করে তিনি জানিয়েছেন যে দুষ্কৃতীরা ঘরে হামলা করছে। তারপরও তাঁরা আসেননি। এই ঘটনায় প্রকাশ্যে এসেছে একটি সিসিটিভি ফুটেজও। সেখানে দেখা যাচ্ছে, একের পর এক ব্যক্তি ঢুকে পড়ছে সেখানে আর তারপর হামলা চালাচ্ছে।
আজ আহত অফিসারের সঙ্গে দেখা করেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, “এটা মব লিঞ্চিং। পুরো পরিবারকে মারতে এসেছিল। বাইরে ২০০ জনের জমায়েত ছিল। ভিতরে ঢুকেছেন ৫৩ জন।
আহত অফিসার বলেন, “আমায় মেরেছে। বাড়িতে ঢুকে আমার স্ত্রীর উপর অত্যাচার করেছে। মাথায় সেলাই পড়েছে আমার। আমি বারবার পুলিশকে ফোন করি। ওরা খালি বলছে আসছি…আসছি। যখন গ্রিল ভাঙছে তখনও ফোনে বলছি যে আপনারা আসুন। তারপরও ৪০ মিনিট বাদে এসেছেন।” প্রাক্তন পুলিশ কর্তা অরিন্দম আচার্য বলেন, “একজন অটো চালক কাস্টমস অফিসারের বাড়িতে ঢুকে মারছে। ভাবা যায় কোথায় গেছে?”