কলকাতা: বাড়িতে পড়ে গিয়ে কপালে চোট পান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রথমে উডবার্নে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তাঁকে। পরে সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয় ওপিডি বিল্ডিংয়ে। মাথায় ব্যান্ডেজ। হুইল চেয়ারে বসিয়ে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানে প্রয়োজনীয় পরীক্ষানিরীক্ষার পর তিনি বাড়ি চলে যান। আপাতত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নজরে থাকবেন তিনি।
সর্বশেষ আপডেট প্রথমে
এসএসকেএম হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর কপালে ও নাকে গভীর ক্ষত রয়েছে। সেখান থেকে রক্ত বেরিয়ে যাচ্ছিল। প্রাথমিকভাবে মেডিসিন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, নিউরোসার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এবং কার্ডিওলজিস্টরা তাঁর শারীরিক অবস্থা খতিয়ে দেখেন এবং শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল করা হয়। কপালে তিনটি সেলাই পড়েছে। নাকে একটি সেলাই পড়েছে। প্রয়োজনীয় ড্রেসিং করানো হয়েছে। ইসিজি, ইকো কার্ডিওগ্রাম, ড্রপলার, সিটি স্ক্যান করানো হয়েছে তাঁর। মুখ্যমন্ত্রীকে হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি বাড়িতে চলে যেতে চেয়েছিলেন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে তাঁর চিকিৎসা চলবে। আগামিকাল তাঁর শারীরিক অবস্থা পুনরায় খতিয়ে দেখা হবে এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পদ্ধতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
মুখ্যমন্ত্রীর অসুস্থতার খবর পেয়ে সাঁকরাইল থেকে প্রচারের মাঝেই কালীঘাটে এলেন প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। এলেন সুজিত বোসও।
হাসপাতাল থেকে বেরোনোর সময় অভিষেক বলেন, মুখ্যমন্ত্রী খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
এসএসকেএম থেকে বেরিয়ে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাড়ি। বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে মমতাকে।
এখনও স্পষ্ট নয়। মমতাকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
মমতা গাড়িতে বসে ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেন। সামনের সিটে তিনি। গাড়ির পিছনের সিটে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়।
মুখ্যমন্ত্রী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। জেনারেল সার্জারি, নিউরো মেডিসিন, নিউরো সার্জারির পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে।
হুইল চেয়ারে ওপিডিতে আনা হলেও সেখান থেকে গাড়িতে তোলা হয় তাঁকে। মুখ্যমন্ত্রীর গাড়িতেই তোলা হয় মমতাকে।
ওপিডি নিউরো ব্লকে নিয়ে যাওয়া হয় মমতাকে। সেখান থেকে ফের বের করে নিয়ে যাওয়া হল।
মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষতস্থানে খুব যন্ত্রণা রয়েছে। আমার সঙ্গে কথা বলেছেন একটু। খুবই ব্যথা। অবস্থা স্থিতিশীল কি না চিকিৎসকরা বলবেন : ফিরহাদ হাকিম